У нас вы можете посмотреть бесплатно প্রশ্ন করে চরম অপমানিত হল মাশুক। এবার সকল বেদআতী লা জাওয়াব। নবীর যুগে নাকি মাদরাসা ছিল না। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
মূল ধারণা: মিলাদ‑উন্নবী ( Mawlid ) একটি bid’ah (নবপ্রবর্তন) এবং সাধারণভাবে শরিয়তে অনুমোদিত নয়; Qur’an/Sunnah‑এ এটির স্পষ্ট ভিত্তি প্রচলিত নয়। মূল উলামা-সহমত (classical): Ibn Taymiyya, Ibn al‑Qayyim, আল‑শawkani প্রভৃতি Mawlid‑কে bid’ah হিসেবে নিন্দা করেন; 이를 নাজায়েজ/হরম ধরে চলে। কারণ ও জাস্টিফিকেশন: স্পষ্ট দ síখ Qur’an/হাদিসে Mawlid-এর অনুমতি নেই; অতিরিক্ত খরচ–আড়ম্বর ও ঈমান‑আকিদায় বিভ্রান্তি সৃষ্টি করলে নাজায়েজ/হরমের近 যায়। নৈতিক সীমা: যদি উপাসনার অংশ হিসেবে নয়, বরং অত্যন্ত সাদামato এবং অপব্যয় না হয়, তবু Classical consensus অনুযায়ী এটি অনুকূল-সংশ্লিষ্ট নয়; তবে কিছু আধুনিক ফতোয়া এতে সীমিতভাবে মধুর/হালাল বা গ্রহণযোগ্যতা দেখাতে পারে—এটি ঐক্যবদ্ধ consensus নয়। সারাংশ: জনপ্রিয়, সীমিতভাবে গ্রহণযোগ্যতা থাকা জোরালো ধারা হলো—“Mawlid bid’ah; নাজায়েজ/হরম হিসেবে বিবেচিত।”