У нас вы можете посмотреть бесплатно পশ্চিমবঙ্গের চেয়ে বড় ভূখন্ড পাচ্ছে বাংলাদেশ !! কপাল পুড়লো ভারতের !! New island found in Bangladesh или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
হিমালয় থেকে নদীগুলা উৎপন্ন হয়ে বিভিন্ন পথ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে বঙ্গোপসাগরে প্রবেশ করে। তবে প্রাকৃতিক ভাবে বয়ে চলে এই নদীতে শুকনো মৌসমে ভারত বাঁধ দিয়ে পানি আটকে রাখে। এবং বর্ষাকালে সেই পানি ছেড়ে দিয়ে গোটা বাংলাদেশকে ভাসিয়ে দেওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে যখন বাংলাদেশের বিরাট অংশ সাগরে নিমজ্জিত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে, ঠিক সে সময়েই বঙ্গোপসাগরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চেয়েও বড় ভূখণ্ড পাচ্ছে বাংলাদেশ। সমুদ্রের অথৈ জলে প্রাকৃতিকভাবেই বিশাল বিশাল চর জেগে উঠছে, গড়ে উঠছে মাইলের পর মাইল ভূখণ্ড। দীর্ঘদিন ধরে শুধুই ‘ডোবা চর’ হিসেবে পরিচিত বেশ কয়েকটি চরভূমি ইতিমধ্যে স্থায়ী ভূখণ্ডে পরিণত হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে দুই-তিন বছর ধরে জেগে থাকা এসব দ্বীপখণ্ড ভরা জোয়ারেও আর তলিয়ে যাচ্ছে না, বরং বাংলাদেশেকে ডুবাতে ভারত যে পানি ছেড়ে দিচ্ছে তা যেন আশির্বাদ হয়ে উঠেছে, সেই পানিতেই কলকাতার চেয়ে বড় ভূখন্ড কি ভাবে পাচ্ছে বাংলাদেশে? তা জানাবো আজকের এই ভিডিওতে, চলুন শুরু করা যাক... বাংলাদেশ পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ। সুদূর ভুটান, নেপাল, হিমালয় থেকে নদীগুলা উৎপন্ন হয়ে পথে প্রায় ১ বিলিয়ন মেট্রিক টন পলি বা সেডিমেন্ট বয়ে নিয়ে বঙ্গোপসাগরে ফেলছে। যার বেশিরভাগ পলি মহী-সোপান পার হয়ে গভীর সমুদ্রে হারিয়ে যায়। আর এখান থেকেই সৃষ্টি হয় নতুন নতুন চর বা দ্বীপ। তেমনি ১৯৭০ সালে বাংলাদেশের ভোলায় সাইক্লোনে বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠে একটি দ্বীপ নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ। আর এই দ্বীপ নিয়ে তখন শুরু হয় ভারত বাংলাদেশের ভিভাজন। ভূ বিশ্লেষকদের মতে,দক্ষিণ তালপট্টির মাটির নীচে বিপুল পরিমাণ গ্যাস কয়লা ও খনিজ সম্পদের ভাণ্ডার থাকার কারণেই ভারত ও বাংলাদেশের আগ্রহের কারণ ছিল। দ্বীপ নিয়ে বিবাদের মীমাংসার জন্য ১৯৭৯ সালে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ে ভারতে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় । বাংলাদেশে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দ্বীপটি বাংলাদেশের দাবি করে বিভিন্ন তথ্য, উপাত্ত ও স্যাটেলাইট ছবি পেশ করেন। কিন্তু তাতেও মানতে নারাজ ভারত। এরপর ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ পাঠায় এবং সেখানে বিএসএফ সীমান্তরক্ষী বাহিনী চৌকি স্থাপন করে। এর পর বসে থাকেনি বাংলাদেশ। কোস্ট গার্ডের দুটি গান বোট প্রেরণ করে এবং ২৫০০০ বর্গকিলোমিটারের এই দ্বীপটি উড়িয়ে দেয় লাল সবুজের পতাকা।