У нас вы можете посмотреть бесплатно শিখতে চাইলে দেখতে হবে Building Construction TIPS💕 или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বাড়ি নির্মাণ করা জীবনের অন্যতম বড় একটি বিনিয়োগ এবং স্বপ্নের প্রকল্প। একটি মজবুত, সুন্দর এবং সাশ্রয়ী বাড়ি তৈরির জন্য সঠিক পরিকল্পনা ও কারিগরি জ্ঞান থাকা জরুরি। নিচে বাড়ি নির্মাণের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস বিস্তারিত আলোচনা করা হলো: ১. সঠিক পরিকল্পনা ও ডিজাইন (Planning & Design) বাড়ি তৈরির প্রথম ধাপ হলো একটি সুচিন্তিত পরিকল্পনা। আর্কিটেকচারাল ড্রয়িং: একজন দক্ষ আর্কিটেক্ট দিয়ে বাড়ির নকশা করান। এতে জায়গার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত হয় এবং আলো-বাতাসের চলাচল ভালো থাকে। বাজেট নির্ধারণ: কাজ শুরু করার আগেই মালামাল ও শ্রমিকের খরচের একটি আনুমানিক বাজেট তৈরি করুন। হাতে সব সময় ১০-১৫% অতিরিক্ত টাকা রাখা ভালো। ২. মাটির পরীক্ষা (Soil Test) ভিত্তি বা ফাউন্ডেশন দেওয়ার আগে অবশ্যই মাটির পরীক্ষা (Soil Test) করিয়ে নিন। মাটির ধারণক্ষমতা অনুযায়ী ফাউন্ডেশন ডিজাইন করলে ভবিষ্যতে বাড়িতে ফাটল ধরা বা হেলে পড়ার ঝুঁকি থাকে না। ৩. ভালো মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার খরচ কমাতে গিয়ে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা দীর্ঘমেয়াদে বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে। রড: বিএসআরএম (BSRM) বা ভালো মানের গ্রেড রড ব্যবহার করুন। সিমেন্ট: আর্দ্রতা নেই এমন ফ্রেশ সিমেন্ট কিনুন। ইট ও বালু: ভালো মানের ১ নম্বর ইট এবং পরিষ্কার মোটা বালু (সিলেট বালু) ব্যবহার নিশ্চিত করুন। ৪. দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার ও রাজমিস্ত্রি নিয়োগ অভিজ্ঞ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের তত্ত্বাবধানে কাজ পরিচালনা করুন। অদক্ষ রাজমিস্ত্রি অনেক সময় ভুল পদ্ধতিতে কাজ করে মালামাল অপচয় করে এবং বাড়ির স্থায়িত্ব কমিয়ে দেয়। ৫. কিউরিং (Curing) বা পানি দেওয়া নির্মাণ কাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো পানি দেওয়া। ঢালাই বা গাঁথুনির পর নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (সাধারণত ৭-২১ দিন) নিয়মিত পানি ছিটিয়ে কিউরিং করতে হয়। এতে সিমেন্টের শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং ফাটল রোধ হয়। ৬. ইলেকট্রিক ও প্লাম্বিং লেআউট ওয়্যারিং এবং পাইপলাইনের কাজ আগে থেকেই পরিকল্পনা করুন। উন্নত মানের তার ও টেকসই পাইপ ব্যবহার করুন, কারণ এগুলো দেয়ালের ভেতরে থাকে—একবার নষ্ট হলে মেরামত করা খুব ব্যয়বহুল ও ঝামেলার। ৭. আলো ও বাতাসের ব্যবস্থা বাড়িতে পর্যাপ্ত জানালা এবং ভেন্টিলেশন রাখুন। প্রাকৃতিক আলো-বাতাস থাকলে ঘরের পরিবেশ ভালো থাকে এবং বিদ্যুৎ খরচ কম হয়। কিছু জরুরি সতর্কতা: নির্মাণ কাজ শুরু করার আগে রাজউক বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমোদন (Plan Approval) নিশ্চিত করুন। ঢালাইয়ের সময় ইঞ্জিনিয়ারের উপস্থিতিতে সিমেন্ট, বালু ও খোয়ার সঠিক অনুপাত বজায় রাখুন। বর্ষার আগে বা পরে কাজ শুরু করার চেষ্টা করুন, কারণ অতিরিক্ত বৃষ্টিতে ঢালাইয়ের ক্ষতি হতে পারে। আপনি কি আপনার বাড়ির জন্য কোনো নির্দিষ্ট ফ্লোর প্ল্যান বা খরচের হিসাব জানতে চান?