জামায়াত কে জোট থেকে বের করে দিল চরমোনাই | চরমোনাই একা নির্বাচন করলে দুইটা আসন পাবে | скачать в хорошем качестве

জামায়াত কে জোট থেকে বের করে দিল চরমোনাই | চরমোনাই একা নির্বাচন করলে দুইটা আসন পাবে |

সম্ভাবনাময় একটি বৃহত্তর ইসলামী রাজনৈতিক ঐক্য থেকে যদি চরমোনাই সরে দাঁড়ায়, তাহলে সেটি শুধু একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত থাকবে না—ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো একটি অধ্যায় হয়ে উঠবে। রাজনীতিতে ভুল সিদ্ধান্ত সংশোধন হতে পারে, কিন্তু জাতির আশা–আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা কখনো ক্ষমাযোগ্য নয়। চরমোনাই পীরের বক্তব্য—“কারো নেতৃত্বে নয়, সমঝোতার ভিত্তিতে জোট”—শুনতে আকর্ষণীয় হলেও বাস্তবতার মুখোমুখি হলে প্রশ্ন ওঠে। সারা দেশের নির্বাচনী মাঠে ভোটব্যাংক, সংগঠন, অভিজ্ঞতা ও জনসমর্থনের বিচারে কোন কোন আসনে চরমোনাই জামায়াতের চেয়ে এগিয়ে? নিরপেক্ষ বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৩–৪টির বেশি আসনে নিশ্চিত বিজয়ের বাস্তব ভিত্তি দেখানো কঠিন। তারপরও ১৪৩ আসনে ‘এ গ্রেড’ দাবি, ১৫০ আসনের চাপ, জোট ভাঙার হুমকি—এসব কি রাজনৈতিক পরিপক্বতার পরিচয়, নাকি আত্মমূল্যায়নের ঘাটতি? অতীত নির্বাচনগুলোতে ফাঁকা মাঠেও সাফল্যের অভাব, সীমিত জনপ্রতিনিধিত্বের ইতিহাস—সবকিছু মিলিয়ে এই দাবিগুলো বাস্তবতার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ, সেটিই প্রশ্ন। এই ভিডিওতে থাকছে— চরমোনাইয়ের ১৪৩ আসনের দাবির বাস্তব বিশ্লেষণ জোট রাজনীতিতে ছাড় ও দায়িত্বের সীমারেখা অতীত নির্বাচনের পরিসংখ্যান বনাম বর্তমান দাবি ইসলামী ঐক্য ভাঙার রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক মূল্য দেখুন পুরো বিশ্লেষণ। মত থাকলে যুক্তি দিয়ে মন্তব্য করুন। #চরমোনাই #ইসলামীজোট #জোটরাজনীতি #মুফতীফয়জুলকরিম #১৪৩আসন #ইসলামীঐক্য #বাংলাদেশরাজনীতি #নির্বাচন২০২৬ #রাজনৈতিকবিশ্লেষণ