У нас вы можете посмотреть бесплатно ব্রতচারী - ১ম পর্ব | ব্রতচারীর ইতিহাস | Bratchari | History of Bratchari | 🙏🌼ভগবান হে খোদাতালা হে🌹🌼💐 или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ব্রতচারীর ইতিহাস | Bratchari | History of Bratchari | ব্রতচারী - ১ম পর্ব #ব্রতচারী, #Bratchari, #History_of_Bratchari, #ব্রতচারীর_ইতিহাস ব্রতচারী - পর্ব -2 : • ব্রতচারী(2) | ধনধান্য পুষ্প ভরা আমাদ... হরিগোপাল সঙ্গীতালয় স্কুল অফ কালচারাল সোসাইটি ফিংতোড়, ধুব্রবাটী, বীরভূম - 731302 সুভাষচন্দ্র সূত্রধর মো : 98835 51256 Video cover by - PORICHOY TV পরিচয় টিভি , Bally, Howrah-711227 Address-2 : Goysabad, P.O. V.D Serpur, Murshidabad-742301 আমাদের বাংলার বাউল ও লোকগীতির অন্য চ্যানেল (Porichoy Folk TV): / @bairagir_kantha , ব্রতচারী শুরু করেছিলেন গুরু সদয় দত্ত মহাশয়। ব্রতচারী নৃত্য একটি জীবন শৈলী যা মানব সু চরিত্র গঠনে সহায়ক। চলো কোদাল চালায় ভুলে মনের বালায় বা ব্রতচারী হয়ে দেখো জীবনে কি মজা ভাই প্রভৃতি গান অসাধারণ। ব্রতচারী আন্দোলন হচ্ছে ১৯৩২ সালে গুরুসদয় দত্ত কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি আধ্যাত্মিক ও সামাজিক উন্নয়নের আন্দোলন। ১৯৩২ সালে এই আন্দোলনের সূচনা হয়। ব্রিটিশ ভারতের নাগরিকদের মধ্যে দেশপ্রেম, জাতীয় চেতনা ও নাগরিকত্ববোধ তৈরী করা ছিল এ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য। ব্রতচারী সংগঠন গুরুসদয় দত্ত কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বাংলার ব্রতচারী সমিতির মাধ্যমে এই আন্দোলনের কার্যক্রম প্রচারিত হত। সমিতির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ছিল কলকাতার ১২ নং লাউডন স্ট্রিটে। অবিভক্ত বাংলার অনেক এলাকায় এই সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৩৪ সালে ফরিদপুর ব্রতচারী সমিতির মূখপত্র হিসেবে ব্রতচারী বার্ত্তা নামে একটি পত্রিকা প্রকাশিত হয়। বাংলার ব্রতচারী সমিতির উদ্যোগে ১৯৩৬ সালে বাংলার শক্তি নামে একটি পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছিল। ইউরোপে এ আন্দোলন জনপ্রিয়তা পায়। ইংরেজ সরকারেরও এ আন্দোলনের প্রতি সপ্রশংস সমর্থন ছিল। ব্রতচারী ভুক্তির পদ্ধতি ব্রতচারী আন্দোলনে ভুক্তির জন্য প্রথমে তিনটি উক্তি স্বীকার করে নিতে হত। উক্তিগুলো হলোঃ আমি বাংলাকে ভালোবাসি। আমি বাংলার সেবা করব। আমি বাংলার ব্রতচারী। অতঃপর পঞ্চব্রত, ব্রতচারীর প্রতিজ্ঞা, ব্রতচারীর ষোলপণ, ষোল পণের অতিরিক্ত এক পণ, ব্রতচারীর সতের মানা (নিষেধাজ্ঞা), ব্রতচারী বৃত্ত ইত্যাদি আবৃত্তি করে এই আন্দোলনের অন্তর্ভুক্ত হতে হত। ব্রতচারী আন্দোলনের বৈশিষ্ট ব্রতচারী আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ছিল বাঙ্গালী ব্রতচারীদেরকে জ্ঞান, শ্রম, সত্য, ঐক্য ও আনন্দের সাথে জীবনযাপনের পথপ্রদর্শন করা। ব্রতচারীদের সত্যনিষ্ঠা, সংযম, অধ্যবসায় ও আত্মনির্ভরতা ছিল এ আন্দোলনের অন্যতম বৈশিষ্ট। ঐক্যবদ্ধভাবে লোকনৃত্য ও লোকসঙ্গীত চর্চার মাধ্যমে মানসিক ও আত্মিক বিকাশ লাভ ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করা ছিল এ আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য।[১] বিশ্ব মানব হওয়ার লক্ষ্যে শাশ্বত বাঙ্গালী হওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে এ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা গুরুসদয় দত্ত লেখেন Source : https://bn.wikipedia.org/wiki)