У нас вы можете посмотреть бесплатно বেদখল হওয়া জমি উদ্ধার করবেন কি ভাবে? How to recover the dispossessed land? সহজ আইন।। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
প্রিয় দর্শক, এই পর্বের মাধ্যমে আমি আলোচনা করেছি বেদখল হওয়া জমি উদ্ধার করবেন কিভাবে? সম্পত্তি বেদখল বলতে বোঝায় প্রকৃত মালিককে তার মালিকানা থেকে জোর করে উচ্ছেদ করে অবৈধভাবে সেখানে তার স্বত্ব ও দখল প্রতিষ্ঠিত করা। জমি বেদখল হলে দখল পুনরুদ্ধারের জন্য ফৌজদারি ও দেওয়ানি দুই আদালতে মামলা করা যায়। কোনো ব্যক্তি তাঁর সম্পত্তি থেকে বেদখল হওয়ার দুই মাসের মধ্যে তিনি ওই ব্যক্তিকে বেদখল করার চেষ্টা থেকে বিরত করার জন্য বা সম্পত্তিতে ওই দখলকারী ব্যক্তির প্রবেশ বারিত করে আদেশ প্রদানের জন্য প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৪ অথবা ১৪৫ ধারার বিধান অনুসারে মামলা করতে পারবেন। এ ধরনের মামলা অল্প সময়ের মধ্যেই নিষ্পত্তি হয়ে থাকে। মামলা দায়ের হলে ম্যাজিস্ট্রেট অপর পক্ষের ওপর সমন জারি করবেন। উভয় পক্ষের বক্তব্য এবং সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে সম্পত্তির দখলদার নির্ণয় করবেন। পুলিশের মাধ্যমে সরেজমিনে তদন্তের ভিত্তিতে প্রকৃত দখলদার নির্ণয় করা হতে পারে। এরপর আইনানুগভাবে উচ্ছেদের আদেশ দেওয়া হয়। ১৪৫ ধারায় প্রতিকার চাইতে গেলে এখানে স্বত্ব বা মালিকানা দাবি করা যাবে না। স্বত্ব দাবির জন্য দেওয়ানি আদালতের আশ্রয় নিতে হবে। আপনাদের যেহেতু অনেক সময় অতিবাহিত হয়ে গেছে, তাই আপনি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ধারা অনুযায়ী প্রতিকার চেয়ে দেওয়ানি আদালতে মামলা করতে পারেন। আইনটির ৮ ধারা অনুযায়ী, আপনাকে ওই জমিতে স্বত্ব বা মালিকানা আছে বলে প্রমাণ দিতে হবে। এই ধারায় প্রতিকার চাইতে হলে আপনাকে জমির স্বত্বসহ দখল ফিরে পাওয়ার দাবি করতে হবে। ৮ ধারার স্বত্ব প্রমাণসহ মামলা করার ক্ষেত্রে বেদখল হওয়ার পর থেকে ১২ বছরের মধ্যে মোকদ্দমা দায়ের করতে হবে। কাজেই আপনাকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে জমির মূল্যের ওপর ভিত্তি করে সেই অনুপাতে কোর্ট ফি জমা দিতে হবে। জমি হতে বে-দখল হলে প্রাথমিকভাবে সালিশ-দরবারের মাধ্যমে দখল ফিরে পাবার চেষ্টা করাই উত্তম। কেন উত্তম তা বলছি- ১। আপনার আর্থিক খরচ কম হবে। ২। সময় কম লাগবে। ৩। দাপ্তরিক হয়রানি থেকে বেচেঁ যাবেন। ৪। মালিকানার সামজিক স্বীকৃতি পাবেন। বে-দখলের বিষয়ে ফৌজদারী এবং দেওয়ানী দুই ধরনের মামলা করা যায়। মামলার বিষয়বস্তুু বিবেচনা করে এবং কাগজপত্র দেখে আইনজীবীগণ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে যে কি ধরনের মামলা করলে বাদীর তার অধিকার ফিরে পাবে। এ বিষয়ে ফৌজদারী ও দেওয়ানী উভয় ধরনের মামলা করতে পারবেন। মালিকানাহীন দখল উদ্ধারের মামলা দখলী জমি থেকে বে-দখল হলে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের-৯ ধারায় দেওয়ানি আদালতে দখল পুণ:রুদ্ধারের মোকদ্দমা দায়ের করতে হয়। বেদখল হওয়ার তারিখ থেকে ৬ মাসের মধ্যে দখল উদ্ধারের মামলা করতে হবে। ৬ মাস অতিবাহিত হয়ে গেলে মামলা দায়েরের তামাদি শেষ হয়ে যায়। এ ধরনের মামলায় জমির মালিকানা কার সেটা দেখার বিষয় না, সর্বশেষ কে দখলে ছিল তা বিবেচনা করা হয়। তবে, সরকার কর্তৃক বেদখল হলে এ মামলায় কোনো প্রতিকার পাওয়া যাবে না। বৈধ মালিকানা হতে বে-দখল হলে মামলা সম্পত্তিতে বৈধ মালিকানা আছে এ ধরনের কোন ব্যাক্তি সম্পত্তি হতে বেদখল হলে পরবর্তী ১২ বছরের মধ্যে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের-৮ ধারা মতে দেওয়ানি আদালতে মামলা করে সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার করতে পারেন। এবে, এ ধরনের মামলা করতে হলে সম্পত্তিতে বাদীর মালিকানা স্বত্ব থাকতে হবে। ঘোষনামূলক মামলা- মনে করুন, আপনার জমিতে হঠাৎ করেই আপনার প্রতিবেশী অংশ দাবি করছে। জোর করে জমিতে দখল নিয়েছে বা নিয়ে নেবার চেষ্ঠা করছে। এমন অবস্থায় আপনি ৪২ ধারায় আদালতের কাছ থেকে এই মর্মে ঘোষণা নিয়ে আসতে পারেন যে, আপনার দলিলে বর্ণিত জমিতে অন্য কারো অধিকার নেই, কাজেই দখলের চেষ্টাও অবৈধ। #জমিবেদখল #জমিপুনরুদ্ধার Contact Information Phone No- 01671-043256 Email- [email protected] Face book Page Link- / shohozain Instagram Link- / advocatelemon Twitter Link- / advocatelemon