প্লাস্টিক সার্জারি কখন দরকার, কারা করেন | Plastic Surgery Face | Plastic Surgery Breast скачать в хорошем качестве

প্লাস্টিক সার্জারি কখন দরকার, কারা করেন | Plastic Surgery Face | Plastic Surgery Breast

প্লাস্টিক সার্জারি কি ও কেন করা হয়? বা//র্ণ, প্লাস্টিক, হ্যান্ড, ফুট কেয়ার এন্ড কসমেটিক সা//র্জন অধ্যাপক ডা. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ এমবিবিএস, ডি.টি.এম, পিএইচডি (প্লাস্টিক সার্জা/রী, জাপান) সাবেক বিভগীয় প্রধান, বা/র্ণ ও প্লাস্টিক সার্জা/রী ইউনিট ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা সাবেক ডিরেক্টর মাইক্রো-সার্জিক্যা/ল রিসার্চ ইয়েল ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা স্পেশালিস্ট ডক্টর'স চেম্বার: বাড়ী নং # ৭৮, রোড নং # ১২ ব্লক # ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩ রোগী দেখার সময়: সকাল-৮: ৩০ টা থেকে ১০ টা এবং সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত (প্রতিদিন, রবিবার থেকে বৃহ:পতিবার) শুক্র ও শনিবার বন্ধ এপয়েন্টমেন্ট 01741-729070 প্লাস্টিক সার্জারি হলো এক ধরনের বিশেষ শল্য চিকিৎসা, যার মাধ্যমে মানুষের শরীরের কোনো অংশের আকৃতি, কার্যকারিতা এবং চেহারা পুনরুদ্ধার বা পরিবর্তন করা হয়। 'প্লাস্টিক' শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ 'প্লাস্টিকোস' থেকে, যার অর্থ হলো 'আকৃতি দেওয়া'। প্লাস্টিক সার্জারির প্রধানত দুটি ভাগ রয়েছে: *রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারি (পুনর্গঠনমূলক শল্য চিকিৎসা):* এই ধরনের সার্জারির মূল উদ্দেশ্য হলো জন্মগত ত্রুটি, দুর্ঘটনা, আগুনে পোড়া, বা রোগের কারণে বিকৃত হয়ে যাওয়া শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা। যেমন: জন্মগতভাবে ঠোঁট বা তালু কাটা থাকলে তা ঠিক করা। আগুনে পুড়ে যাওয়া ত্বকের চিকিৎসা। দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত বা বিকৃত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পুনর্গঠন। ক্যান্সারের কারণে স্তন বা অন্য কোনো অঙ্গ কেটে বাদ দেওয়ার পর সেটি আবার তৈরি করা। *কসমেটিক সার্জারি (রূপবর্ধক শল্য চিকিৎসা):* এই সার্জারির লক্ষ্য হলো শরীরের যে অংশগুলো স্বাভাবিকভাবে কাজ করে, সেগুলোর চেহারা আরও আকর্ষণীয় করে তোলা বা সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা। এই ধরনের সার্জারি সাধারণত নান্দনিক উদ্দেশ্যে করা হয়। যেমন: নাক, ঠোঁট, বা মুখের অন্য কোনো অংশের আকৃতি পরিবর্তন করা। পেটের অতিরিক্ত চর্বি বা মেদ কমানো (লাইপোসাকশন)। মুখের বলিরেখা, ব্রণের দাগ বা বয়সের ছাপ দূর করা (ফেসলিফ্ট)। স্তন বড় করা বা ছোট করা। চুল প্রতিস্থাপন করা। মূলত, প্লাস্টিক সার্জারি শুধু সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্যই নয়, বরং অনেক ক্ষেত্রেই শরীরের স্বাভাবিক কার্যকারিতা ফিরিয়ে আনার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এটি মানুষের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে জীবনযাত্রার মান উন্নত করতেও সাহায্য করে। Disclaimer This channel is for informational purposes only. It is not intended to be a substitute for professional medical advice, diagnosis, or treatment. Always seek the advice of your doctor with any questions you may have regarding a medical condition or health problems. Reliance on any information provided on this channel is solely at your own risk.