স্বল্প পুঁজিতে ৩ টি লাভজনক ব্যবসা | 3 profitable businesses with low capital | Motivational Video скачать в хорошем качестве

স্বল্প পুঁজিতে ৩ টি লাভজনক ব্যবসা | 3 profitable businesses with low capital | Motivational Video

স্বল্প পুঁজিতে ৩ টি লাভজনক ব্যবসা | 3 profitable businesses with low capital | Powerful Motivational Video | Inspirations #bangla #motivation #video #tips #success #motivational_speech #inspirations আপনি কি স্বল্প পুঁজিতে নিজের জন্য উপযুক্ত ব্যবসার আইডিয়া খুঁজছেন? আমি আপনাদের সাথে স্বল্প পুঁজিতে লাভজনক, সহজ এবং সফল ব্যবসার ৩টি ইউনিক আইডিয়া শেয়ার করব যা একটি বাস্তব ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে সহায়তা করবে। ওয়েলকাম ফ্রেন্ডস! কি অবস্থা সবার? সবাই ভালো তো? কথা না বাড়িয়ে চলুন তাহলে ভিডিওটি শুরু করা যাক। হা ফ্রেন্ডস, আমরা বলতে চলেছি সেই ৩টি সহজলভ্য ব্যবসায়িক আইডিয়ার কথা। নম্বর # ১ ইউটিউব চ্যানেল তৈরি আমরা সবাই একথা ভালো করে জানি যে, ইউটিউবইং এখন খুবই জনপ্রিয়। অধিকাংশ মানুষ ইউটিউবে ভিডিও দেখে। কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে, মানুষ অন্য যেকোনো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের চেয়ে ইউটিউবে বেশি সময় ব্যয় করে। তাই ব্যবসা হিসেবে ইউটিউব চ্যানেল শুরু করার চমৎকার সুযোগ রয়েছে। যদি আপনি একটি জনপ্রিয় চ্যানেল তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে লক্ষ লক্ষ ডলার আয় করতে পারেন। এই ইউটিউব চ্যানেল খোলা খুব সহজ, কিন্তু ভিডিও তৈরি করা এবং সঠিক নিশ নির্বাচন করা একটু কঠিন। আপনি যদি ইউটিউব ব্যবসা থেকে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই সঠিক নিশ নির্বাচন করতে হবে। এখন প্রশ্ন হল কিভাবে একটি নিখুঁত নিশ নির্বাচন করবেন! আপনার নিয়মিত ভিডিও আপলোড করা উচিত এবং যখন আপনার ভিডিওতে 4000 ঘন্টা ওয়াচটাইম এবং ১০০০ সাবস্ক্রাইবার পূর্ণ হবে, তখন আপনি আপনার চ্যানেলের AdSense মনিটাইজের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনার নিশ্চয়ই ভালো করে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন, দেশের আনাচে কানাচে গ্রামে গঞ্জে এমনকি বেকার মহিলারাও ঘরে বসে ভিডিও তৈরি করে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করছেন। তাহলে আপনি কেন পারবেন না? আপনি যে বিষয়টা একটু ভালো বোঝেন, যে কাজটা আপনি সবথেকে ভালো পারেন, যে কাজটার মধ্যে আপনার প্যাশন বা ভালোবাসা রয়েছে সেই কাজটা দিয়েই ভিডিও তৈরি শুরু করুন। তবে এখানে একটা কথা বলে রাখা ভালো যে, একদম অধৈর্য হওয়া চলবে না। ধৈর্য ধরে ভিডিও তৈরি করতে থাকুন। সফলতা পাবেনই আপনি। নম্বর # ২ ফ্রিলান্সিং ট্রেইনিং ও কোচিং বাংলাদেশে বেকারত্বের হার বেশি হওয়ায় ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। বৈশ্বিক ফ্রিল্যান্সিং বাজারে বাংলাদেশের অবস্থান ৫ম। আপনি আপনার ফ্রিল্যান্সিং এজেন্সি দ্বারা তরুণদের এবং বেকারদের সাহায্য করার জন্য এই সুযোগটি গ্রহণ করতে পারেন এবং বিপুল মুনাফা অর্জন করতে পারেন। আপনি মানুষকে ফ্রিল্যান্সিং দক্ষতা শেখাতে পারেন। এটি বাংলাদেশের একটি বিশাল বাজার। শত শত ফ্রিল্যান্সিং এজেন্সি এটি নিয়ে কাজ করছে এবং এখন এটি একটি লাভজনক ব্যবসা। বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউটের মানের অভাব রয়েছে এবং তাদের প্রধান দুর্বল বিষয় হল তারা মানসম্মত প্রশিক্ষণ দেয় না। আপনি যদি সেই শূন্যতা পূরণ করতে পারেন, তাহলে এটি আপনার ব্যবসাকে বাড়িয়ে তুলবে। সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সংস্থাগুলি এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়। যেমন: গ্রাফিক্স ডিজাইন ওয়েব ডিজাইন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ভিডিও এডিটিং অ্যাপস ডেভেলাপমেন্ট 3D অ্যানিমেশন ডিজিটাল মার্কেটিং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ইত্যাদি নম্বর # ৩ মোবাইল ব্যাঙ্কিং সেবাগুলোর এজেন্সি নিয়ে দোকান খোলা বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং খুবই জনপ্রিয়। সব শ্রেণীর মানুষ মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে। বিকাশ, রকেট, নাগাদ, ইত্যাদি খুবই জনপ্রিয়। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকা লেনদেন হয়। আপনি সমস্ত মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা সহ একটি দোকান খুলতে পারেন । মোবাইল ব্যাংকিং ছাড়াও, আপনি সমস্ত মোবাইল অপারেটরের সিম কার্ড, ফ্লেক্সি লোড বিক্রি করতে পারেন যা মুনাফা বৃদ্ধি করবে। এই ব্যবসা শুরু করা খুব সহজ এবং এই ব্যবসা থেকে সন্তোষজনক লাভ পাওয়া যাবে । আমি মনে করি যাদের কোন দক্ষতা এবং প্রযুক্তিগত জ্ঞান নেই কিন্তু নতুন ব্যবসা খুঁজছেন, তারা এই ব্যবসা করতে পারেন।