ভোরবেলা উঠে কি কাজ করলে বাড়ির মঙ্গল হয় ? কীর্তন প্রদীপ পাল [Pradip Pal Kirtan][প্রদীপ পাল কীর্তন] скачать в хорошем качестве

ভোরবেলা উঠে কি কাজ করলে বাড়ির মঙ্গল হয় ? কীর্তন প্রদীপ পাল [Pradip Pal Kirtan][প্রদীপ পাল কীর্তন]

ভোরবেলা উঠে কি কাজ করলে বাড়ির মঙ্গল হয় ? কীর্তন প্রদীপ পাল [Pradip Pal Kirtan][প্রদীপ পাল কীর্তন][ভোর বেলায় উঠে কোন কোন কাজে বাড়ির মঙ্গল হয় ? প্রদীপ পালের তত্ত্ব কথা][প্রদীপ পালের লীলা কীর্তন তথ্যকথা][ভোর বেলায় উঠে এই কাজগুলি করুন আপনার জীবন পাল্টে যাবে প্রদীপ পাল][প্রদীপ পালের বেস্ট লীলা কীর্তন][Pradip Pal Kirtan 2025][World Femous Kirtan] 🕯️ বাড়ির মঙ্গলের জন্য ভোরবেলায় কী করতে হয় 1️⃣ ঘুম থেকে উঠে ঈশ্বরের নাম নেওয়া রাধে-রাধে, হরি-হরি, ওঁ নমঃ শিবায়—যে কোনও ইষ্টদেবের নাম উচ্চারণ করুন। বিশ্বাস আছে: দিনের শুরু নামস্মরণে হলে বাড়ির অশুভ শক্তি দুর্বল হয়। 2️⃣ বাড়ির প্রধান দরজা খুলে দিন ভোরের আলো, বাতাস প্রবেশ করলে জীবনীশক্তি বাড়ে। সূর্যের প্রথম আলো ঘরে ঢুকলে তা অত্যন্ত শুভ বলে মানা হয়। 3️⃣ গঙ্গাজল বা পরিষ্কার জল ছিটানো দরজা, উঠান, ঘরের প্রধান স্থানে গঙ্গাজল ছিটান। এতে নেগেটিভ এনার্জি দূর হয় এবং পবিত্রতা আসে। 4️⃣ ধূপ-ধুনো ও প্রদীপ জ্বালানো গুগ্গুল, লোবান, চন্দন—এগুলোর ধূপ খুব শুভ। প্রতিদিন ভোরে প্রদীপ জ্বালালে বাড়িতে রোগ-শোক কমে এবং শান্তি থাকে। 5️⃣ ঠাকুরঘরে প্রার্থনা বা পূজা ছোট করে হলেও ফুল-জল বা প্রণাম দিন। ভগবানের সামনে হাত জোড়া করলেই মন শান্ত হয়। 6️⃣ রান্নাঘর পরিচ্ছন্ন করা রান্নাঘর বাড়ির লক্ষ্মীর স্থান। ভোরে চুলা পরিষ্কার, বাসনগাছা ধোয়া বা অল্প গুছিয়ে নিলে মঙ্গল হয়। 7️⃣ Tulsi Brindaban-এ জল দেওয়া তুলসীকে প্রণাম ও জল দিলে বাড়িতে অন্ন-বৃদ্ধি, শান্তি ও সুখ আসে। যেখানে তুলসী থাকে, সেখানে অশুভ শক্তি প্রবেশ করতে পারে না। 8️⃣ ঘর ঝাঁট দেওয়া (ভোর ৫টা–৭টার মধ্যে) ভোরে ঝাঁট দিলে দারিদ্র্য দূর হয়—এমন বিশ্বাস আছে। তবে সন্ধ্যার পর ঝাঁট দেওয়া অশুভ ধরা হয়। 9️⃣ গৃহদেবতা বা কুলদেবতার নাম স্মরণ পরিবারের মঙ্গল, সন্তানসুখ, স্বামী-স্ত্রীর শান্তির জন্য খুব কার্যকর। 🔟 দুধ-চিনি বা খালি জল প্রথমে গৃহে কাঠবিড়ালি/পক্ষীদের দেওয়া পশুপাখিকে প্রথম অন্ন দেওয়া অত্যন্ত শুভ। এতে বাড়িতে অসির্বাদ কমে, আশীর্বাদ বাড়ে। 🌼 সংক্ষেপে ভোরবেলায় এই কাজগুলো করলে— বাড়ির মঙ্গল, দাম্পত্য শান্তি, সন্তানদের ভালো থাকা, আর্থিক উন্নতি—সবকিছুতেই ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।