У нас вы можете посмотреть бесплатно রাজাকার ট্যাগ ছিল দমননীতির সবচেয়ে সহজ অস্ত্র। | মো. নূরনবী | Innova Talks | EP 92 или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
স্কুল/মাদ্রাসা ম্যনেজমেন্ট সফটওয়্যার সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যাবহার করুন ৩ মাসের জন্য https://forms.gle/4ktHhb37LRoFQCs38 ------ ইনোভা টকস-এর এই পর্বে আমাদের অতিথি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক প্রধান সমন্বয়ক মো. নূরনবী। এই দীর্ঘ আলাপে তিনি তুলে ধরেছেন জুলাই আন্দোলনের ভেতরের বাস্তবতা—যা এতদিন মূলধারার আলোচনায় আসেনি। আলোচনার শুরুতে তিনি বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের প্রতিটি ঐতিহাসিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও সেই অবদান বারবার উপেক্ষিত হয়েছে। বঙ্গভঙ্গ, পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলন, স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রাম থেকে শুরু করে জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান—সবখানেই জগন্নাথের শিক্ষার্থীদের ভূমিকা ছিল দৃশ্যমান, কিন্তু স্বীকৃতি ছিল অপ্রতুল। তিনি বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন ১৪–১৫ জুলাইয়ের ঘটনাপ্রবাহ। রাজাকার ট্যাগ দেওয়ার পর কীভাবে সারা দেশের ক্যাম্পাসগুলো রাতভর ফেটে পড়ে, কীভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা একসঙ্গে রাজপথে নামে—সেই অভিজ্ঞতার প্রত্যক্ষ সাক্ষ্য দেন তিনি। লাল বাসের সামনে দাঁড়িয়ে ইট-পাটকেল ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আহত হওয়ার ভয়াবহ মুহূর্তগুলো উঠে আসে তার কণ্ঠে। এই পর্বে উঠে এসেছে রাষ্ট্রীয় সহিংসতার নির্মমতা—ডিবি হেফাজতে নির্যাতন, সাজানো মামলা, ক্রসফায়ারের হুমকি, কারাগারের অভিজ্ঞতা। ব্যক্তিগত জীবনের ভয়, মায়ের কাছে শেষ ফোন কল, ‘বেঁচে ফিরলে ফোন দেব, না পারলে জান্নাতে দেখা হবে’—এই কথাগুলো আন্দোলনের মানবিক দিকটিকে স্পষ্ট করে তোলে। নূরনবী আরও বলেন, জুলাই আন্দোলনের পর প্রত্যাশিত সংস্কার হয়নি। বরং নতুন করে দখলদারিত্ব, চাঁদাবাজি ও ক্ষমতার প্রতিযোগিতা শুরু হয়। শহীদ ও আহতদের নাম ব্যবহার করে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার প্রবণতা তাকে হতাশ করে। এই বাস্তবতা থেকেই তিনি নেতৃত্বের কিছু জায়গা থেকে সরে আসেন। পডকাস্টের শেষভাগে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংসদ নির্বাচনে ‘মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্র সম্পাদক’ পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণ ব্যাখ্যা করেন। তিনি জানান, বড় পদ নয়—গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি, ইতিহাস সংরক্ষণ ও শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠাই তার লক্ষ্য। তার ঘোষিত ১০ দফা ইশতেহারে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা সার্কেল, জুলাই কর্নার, ডিজিটাল আর্কাইভ, আন্দোলন ম্যাপ, ইতিহাসভিত্তিক মিউজিয়াম, স্বচ্ছ ছাত্ররাজনীতির রোডম্যাপ এবং দ্বিতীয় ক্যাম্পাস বাস্তবায়নের স্পষ্ট পরিকল্পনা। এই পর্বটি কেবল একটি সাক্ষাৎকার নয়—এটি জুলাই আন্দোলনের একটি জীবন্ত দলিল। পুরো আলোচনা শুনে বুঝতে পারবেন, কীভাবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের রক্ত, সাহস ও আত্মত্যাগ একটি দেশের ইতিহাস বদলে দেয়। পুরো পডকাস্টটি দেখুন, শুনুন এবং আপনার মতামত জানান। © INNOVA Talks, All Rights Reserved. Unauthorized copying, re-uploading, or broadcasting of this video is strictly prohibited. All INNOVA Talks content is protected under YouTube Content ID. Any unauthorized use will automatically trigger a copyright claim, and all revenue will go to INNOVA Talks.