У нас вы можете посмотреть бесплатно সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় শহীদ হয়েছেন কিশোরগঞ্জের জাহাঙ্গীর আলম। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
নিউজ ডেস্ক : ছোট্ট শিশু ইরফান, সে জানেনা তার বাবা কোথায়। আজো কি ডাকতে পারবে তার বাবাকে বাবা বলে। দিন বদলের স্বপ্নে মাত্র একমাস আগে শান্তি রক্ষা মিশনে দেশ ছেড়েছিলেন চৌকস সেনাসদস্য বাবা জাহাঙ্গীর আলম। কিন্ত আচমকা সন্ত্রাসী হামলায় জীবন দিতে হলো তাকে। অপ্রত্যাশিত মৃত্যুর খবরে যেনো আকাশ ভেঙ্গে পড়েছে পরিবারের মাথার ওপরে। সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত জাহাঙ্গীর আলমের গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জে চলছে শোকের মাতম। পরিবারের উপার্জনক্ষম মানুষটিকে হারিয়ে শোকে কাতর স্বজনরা। এখন অপেক্ষা কফিনবন্দি মরদেহের। স্ত্রী আর তিন বছরের ছেলে ইরফানকে রেখে মাত্র এক মাস আগে দেশ ছেড়েছিলেন জাহাঙ্গীর আলম। এরই মধ্যে এলো দুঃসংবাদ। বাবার মৃত্যুর খবর শুনে বাড়ির উঠোনজুড়ে এখন শুধু কান্না আর হাহাকার। বাবার আদর কী, তা বোঝার আগেই বাবাকে হারাতে হলো ছোট্ট ইরফানকে। সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত সেনাসদস্য জাহাঙ্গীর আলমের বাড়ি কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া ইউনিয়নের তারাকান্দি গ্রামে। বাবার নাম হযরত আলী। তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেস ওয়েটার পদে কর্মরত ছিলেন। ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে যোগ দেন জাহাঙ্গীর আলম। শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনের স্বপ্ন নিয়ে এক মাস সাত দিন আগে সুদানের আবেই শহরে যান তিনি। পরিবারের সদস্যরা জানান, পরিবারের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিদেশের মাটিতে দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। জাহাঙ্গীর আলমের মৃত্যুর খবরে বারবার মূর্ছা যাচ্ছিলেন স্ত্রী রুবাইয়া আক্তার। কান্না থামছেনা মা পরী বেগমের। শোকে স্তব্ধ পুরো এলাকা। খরব পেয়ে জাহাঙ্গীর আলমের বাড়ি ছুটে যান পাকুন্দিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুপম দাস। তিনি জানান, মরদেহ দেশে ফেরত আনাসহ সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হবে। তিন ভাইয়ের মধ্যে জাহাঙ্গীর আলম ছিলেন মেঝো। বড় ভাই মো. মোস্তফা প্রবাসী এবং ছোট ভাই মো. শাহিন মিয়া বাড়িতে কৃষিকাজ করেন। তারেক হাসান কিশোরগঞ্জ।