У нас вы можете посмотреть бесплатно অন্ত্যমিল কি? | কোথায় ব্যবহার করতে হয়? | কপোতাক্ষ নদ | মাইকেল মধুসূদন দত্ত | রেজিয়া или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
অন্ত্যমিল নিয়ে যতকথা ---আলানূর হোসাঈন প্রিয় নবীণ লেখক লেখিকা বন্ধুগণ, অনেকদিন থেকে ভাবছি অন্ত্যমিল আর মাত্রামিল নিয়ে আমার ধারণা আর আপনাদের মতামত বিনিময় করবো। কারন পদ্য কবিতা, ছড়ায় এই দুটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমি সবচেয়ে নবীণ লেখকদের লেখা পড়ি বেশি। আমার কাছে এই দুটি সমস্যা বেশিরভাগ লেখকদের। তাই আজ অন্ত্যমিল বিষয়ে আমার ধরণা শেয়ার করবো। #অন্ত্যমিলঃ অর্থাৎ শেষের মিল। প্রতিটি লাইনের শেষে যে মিল শব্দ দিয়ে থাকি। এই মিলটা যেন যথাযথ ভাবে হয়। আমরা একটু না ভাবার কারনে দূর্বল অন্ত্যমিল ব্যাবহার করি। যেমন, কেরে/মারে এটা দূর্বল অন্তমিল। এখানে দুটি করে ধ্বনি কে\রে , মা\রে । মিল দুটি ধ্বনির সাথেই থাকতে হবে। কে\মা , রে\রে । শেষের ধ্বনি মিলেছে তার আগের ধ্বনি মিলেনি। আগের ধ্বনি কে=এ ধ্বনি, মা=আ ধ্বনি । যদি এমন হতো, কেরে/তেড়ে/পেরে, অথবা, মারে/তারে/যারে তাহলে ঠিক থাকতো। শুধু শেষের অক্ষর বা ধ্বনির মিল দিলেই হবে না পুরো শব্দটির মিল থাকতে হবে। #উদাহরণ, যুক্ত\অক্ত এটা দূর্বল মিল , এমন হলে ঠিক থাকতো, যুক্ত\মুক্ত বা অক্ত/শক্ত। অকতো\শকতো এখানে তিনটিকরে অক্ষর দুটি করে মাত্রা, দুটি শব্দেই প্রথম ধ্বনি অ, এরপর দুটিতেই ক তারপর দুটিতেই তো। #উদাহরণ, রাতের আঁধার\হয়তো সে তার। একটা দূর্বল অন্ত্যমিল। এখানে, প্রথম শব্দ আধাঁর\তার, এখানে "তার" এর আগে একটি ধ্বনি আছে, "সে" এটাও এখানে অন্ত্যমিলের সাথে যুক্ত কারন প্রথম শব্দ, আধাঁর, দুটি মাত্রা দুটি ধ্বনি তাহলে এর মিল শব্দ, শুধু দুটি ধ্বনির দিতে হবে। আঁধার/সে তার । সেহেতু, প্রথম শব্দের প্রথম ধ্বনি "আ" কিন্তু দ্বিতীয় শব্দের প্রথম ধ্বনি "এ" অতএব এটা দূর্বল অন্ত্যমিল । সঠিক হতো যদি, আঁধার\বাঁধার\ সাতার\যা তার অথবা, সে তার/ যে পার\কে তার। আনেকে দেখছি, হায়\নাই মিল দিতে । এটা একটা মিল হলো না। আবার, অনেককে দেখেছি শব্দ খুঁজে না পাওয়ায় বা গুরুত্বহীনতায় বা না বুঝায় একই শব্দ দিয়ে অন্ত্যমিল দিতে। যেমন, আমার দুটি চোখ, টলমল করে, অগ্নিজলে ভাসমান, যেন খেলা করে। এখানে অন্ত্যমিল শব্দ হলো, করে\করে। এই অন্ত্যমিল পুরো লেখাটিকে ডাউন করে দিলো। পরের শব্দটি অন্যকিছু দেয়া যেতো। #উদাহরণ, অভিনয়\সবিনয়, অন্ধকার\মন্দ কার, সবি তা\ কবি তা, #একটি কবিতায় বা ছড়ায় যদি প্রথম অন্ত্যমিল দুই অক্ষর বা ধ্বনী দেন তাহলে পুরো ছড়াতে সব অন্ত্যমিল দুই অক্ষর বা ধ্বনীতে দিবেন। যদি তিনটি দিয়ে শুরু করেন তাহলে সব তিন। #আমি ভালো লেখক না যাস্ট অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে শেয়ার করলাম অন্ত্যমিল নিয়ে আরো কথা আছে। এখন আপনাদের মতামত চাই #এ নিয়ে আরো কথা আছে, এখন এতটুকু থাক। আরেকটু গভীরে গেলে অনেকেই ঘুলিয়ে ফেলবে। প্রিয় নবীণ লেখক লেখিকা বন্ধুগণ, অনেকদিন থেকে ভাবছি অন্ত্যমিল আর মাত্রামিল নিয়ে আমার ধারণা আর আপনাদের মতামত বিনিময় করবো। কারন পদ্য কবিতা, ছড়ায় এই দুটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমি সবচেয়ে নবীণ লেখকদের লেখা পড়ি বেশি। আমার কাছে এই দুটি সমস্যা বেশিরভাগ লেখকদের। তাই আজ অন্ত্যমিল বিষয়ে আমার ধরণা শেয়ার করবো। #অন্ত্যমিলঃ অর্থাৎ শেষের মিল। প্রতিটি লাইনের শেষে যে মিল শব্দ দিয়ে থাকি। এই মিলটা যেন যথাযথ ভাবে হয়। আমরা একটু না ভাবার কারনে দূর্বল অন্ত্যমিল ব্যাবহার করি। যেমন, কেরে/মারে এটা দূর্বল অন্তমিল। এখানে দুটি করে ধ্বনি কে\রে , মা\রে । মিল দুটি ধ্বনির সাথেই থাকতে হবে। কে\মা , রে\রে । শেষের ধ্বনি মিলেছে তার আগের ধ্বনি মিলেনি। আগের ধ্বনি কে=এ ধ্বনি, মা=আ ধ্বনি । যদি এমন হতো, কেরে/তেড়ে/পেরে, অথবা, মারে/তারে/যারে তাহলে ঠিক থাকতো। শুধু শেষের অক্ষর বা ধ্বনির মিল দিলেই হবে না পুরো শব্দটির মিল থাকতে হবে। #উদাহরণ, যুক্ত\অক্ত এটা দূর্বল মিল , এমন হলে ঠিক থাকতো, যুক্ত\মুক্ত বা অক্ত/শক্ত। অকতো\শকতো এখানে তিনটিকরে অক্ষর দুটি করে মাত্রা, দুটি শব্দেই প্রথম ধ্বনি অ, এরপর দুটিতেই ক তারপর দুটিতেই তো। #উদাহরণ, রাতের আঁধার\হয়তো সে তার। একটা দূর্বল অন্ত্যমিল। এখানে, প্রথম শব্দ আধাঁর\তার, এখানে "তার" এর আগে একটি ধ্বনি আছে, "সে" এটাও এখানে অন্ত্যমিলের সাথে যুক্ত কারন প্রথম শব্দ, আধাঁর, দুটি মাত্রা দুটি ধ্বনি তাহলে এর মিল শব্দ, শুধু দুটি ধ্বনির দিতে হবে। আঁধার/সে তার । সেহেতু, প্রথম শব্দের প্রথম ধ্বনি "আ" কিন্তু দ্বিতীয় শব্দের প্রথম ধ্বনি "এ" অতএব এটা দূর্বল অন্ত্যমিল । সঠিক হতো যদি, আঁধার\বাঁধার\ সাতার\যা তার অথবা, সে তার/ যে পার\কে তার। আনেকে দেখছি, হায়\নাই মিল দিতে । এটা একটা মিল হলো না। আবার, অনেককে দেখেছি শব্দ খুঁজে না পাওয়ায় বা গুরুত্বহীনতায় বা না বুঝায় একই শব্দ দিয়ে অন্ত্যমিল দিতে। যেমন, আমার দুটি চোখ, টলমল করে, অগ্নিজলে ভাসমান, যেন খেলা করে। এখানে অন্ত্যমিল শব্দ হলো, করে\করে। এই অন্ত্যমিল পুরো লেখাটিকে ডাউন করে দিলো। পরের শব্দটি অন্যকিছু দেয়া যেতো। #উদাহরণ, অভিনয়\সবিনয়, অন্ধকার\মন্দ কার, সবি তা\ কবি তা, #একটি কবিতায় বা ছড়ায় যদি প্রথম অন্ত্যমিল দুই অক্ষর বা ধ্বনী দেন তাহলে পুরো ছড়াতে সব অন্ত্যমিল দুই অক্ষর বা ধ্বনীতে দিবেন। যদি তিনটি দিয়ে শুরু করেন তাহলে সব তিন। #আমি ভালো লেখক না যাস্ট অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে শেয়ার করলাম অন্ত্যমিল নিয়ে আরো কথা আছে। এখন আপনাদের মতামত চাই #এ নিয়ে আরো কথা আছে, এখন এতটুকু থাক। আরেকটু গভীরে গেলে অনেকেই ঘুলিয়ে ফেলবে।