У нас вы можете посмотреть бесплатно বাকঁখালী নদীর জীবন ও প্রকৃতি - ১ или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বাঁকখালী নদী বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের বান্দরবন ও কক্সবাজার জেলার একটি প্রসিদ্ধ নদী ।এটির দৈর্ঘ্য ৬৯ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৯৫ মিটার। এটির প্রকৃতি সর্পিলাকার।পর্যটন নগরী কক্সবাজার এই নদীর তীরে অবস্থিত।নদীটি নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ও কক্সবজার জেলার রম্যভূমি রামু উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মহেশখালী চ্যানেলে পতিত হয়েছে। নদীটি মূলত কক্সবাজার সদর ও রামুর নিম্নাংশ পর্যন্তই জোয়ারভাটা প্রভাবিত। শুষ্ক মৌসুমে এর ঊর্ধ অববাহিকার জলধারা ক্ষীণ হয়ে আসে। মে থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে এ নদীর নিম্ন অববাহিকা পাহাড়ি ঢলে বন্যা কবলিত হয়, বিশেষত রামু ও কক্সবাজার এলাকার নিম্ন ভূমি। মিঠা পানির প্রবাহ আটকে রেখে শীতকালীন সেচের মাধ্যমে কৃষি আবাদের সুযোগ বৃদ্ধিতে মোহনার কাছাকাছি এ নদীতে বাংলাদেশের প্রথম রাবার ড্যাম নির্মাণ করা হয়। শীতকালে বাঁকখালীর জলধারা কমে গেলে দুই তীরে জেগে ওঠা চরে ব্যাপক সবজির চাষ করা হয়। এতে হাজার হাজার কৃষকের কর্মসংস্থান তৈরি হয়। কক্সবাজার জেলায় সবজি উৎপাদনে বিশাল অবদান রয়েছে বাঁকখালী নদী তীরের। আবার এ নদীর মিষ্টি পানিতে শুষ্ক মৌসুমে চাষ হচ্ছে হাজার হাজার একর জমি। নদীটির জোয়ারভাটা প্রভাবিত উপকূলীয় সমভূমি ব্যাপকভাবে লবণ ও মৎস্য চাষে ব্যবহৃত হয়। বাঁকখালীর নৌকা বাইচ স্থানীয়দের কাছে খুবই জনপ্রিয়। এ নদীতে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা তাদের জাহাজ ভাসা উৎসব পালন করে। বাঁকখালী নদীকে ৩৫ প্রকার মাছ এবং ১০ প্রজাতির চিংড়ির আবাসস্থল হিসেবে চিহ্নিত করেছেন মৎস্য বিজ্ঞানীরা। এছাড়া বঙ্গোপসাগরের ৪ শতাধিক সামুদ্রিক প্রাণির অধিকাংশই এ নদীর মোহনায় এসে ডিম ছাড়ে বলে জানান কক্সবাজারস্থ সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্রের গবেষণা পত্র। বাঁকখালী কক্সবাজারের অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখছে। অবদান রাখছে কক্সবাজারের জীববৈচিত্র্য রক্ষায়। বর্তমানে কক্সবাজার শহর ও খুরুশকুলের বাঁকখালী নদী তীরে বাইনসহ নানাজাতের ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ রয়েছে। তবে একসময় বাঁকখালী নদী তীর গোলপাতা ও কেওড়ার জন্য বিখ্যাত ছিল। পরিবেশ অধিদপ্তরের মতে, বাকঁখালী নদীর প্যারাবনে ১২ হাজারের বেশি প্রাণী ও উদ্ভিদের প্রজাতি রয়েছে। এর মধ্যে উদ্ভিদ রয়েছে ৫৬৭ প্রজাতির। শামুক-ঝিনুক রয়েছে ১৬২ প্রজাতির, কাঁকড়া ২১, চিংড়ি ১৯, লবস্টার দুই, মাছ ২০৭, উভচর ১২ ও ১৯ প্রজাতির সরীসৃপ। এ প্যারাবনে ২০৬ প্রজাতির পাখির বিচরণ রয়েছে। এর মধ্যে দেশি ১৪৯ ও ৫৭ প্রজাতির অতিথি পাখি রয়েছে। বিশ্বের বিলুপ্তপ্রায় অনেক পাখিও প্যারাবনে দেখা যায়। Music : GoaMusician: ASHUTOSHURL: https://ashutoshmusic.fanlink.to/goa