У нас вы можете посмотреть бесплатно হেমাঙ্গ বিশ্বাসের বাড়ি । Hemanga Bishwaser Bari। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#পিতামহ_মাহামহ #বিশ্বাস_হেমাঙ্গ #নদী_সংগ্রাম #সুর_পথে_পথে হেমাঙ্গ বিশ্বাস জন্ম: ১৪ ডিসেম্বর ১৯১২ - মৃত্যূ: ২২ নভেম্বর ১৯৮৭ হেমাঙ্গ বিশ্বাস বর্তমান বাংলাদেশের সিলেটের মিরাশির বাসিন্দা ছিলেন। হবিগঞ্জ হাইস্কুল থেকে পাশ করার পর তিনি শ্রীহট্ট মুরারিচাঁদ কলেজে ভর্তি হন। সেখানে তিনি স্বাধীনতা আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন । তিনি ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দে কমিউনিস্ট পার্টির সংস্পর্শে আসেন। ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দে কারাবন্দী থাকাকালে তিনি যক্ষারোগে আক্রান্ত হন। তারপর যাদবপুর হাসপাতালে কিছুকাল চিকিৎসাধীন থাকেন এবং সেই কারণে তিনি মুক্তি পান। ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে তেলেঙ্গানা আন্দোলনের সময়ে তিনি গ্রেফতার হন এবং তিন বছর বন্দী থাকেন। ১৯৫৩ সালের এপ্রিল মাসে বোম্বাই তে অনুষ্ঠিত আই পি টি এর সপ্তম সর্বভারতীয় সন্মেলনে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের নেতৃত্বে অসমের ৪০ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন । হেমাঙ্গ বিশ্বাস একজন বাঙালি অসমীয়া সঙ্গীতশিল্পী এবং সুরকার। মূলত লোকসঙ্গীতকে কেন্দ্র করে গণসঙ্গীত সৃষ্টির ক্ষেত্রে তার অবদান উল্লেখযোগ্য। ১৯৩৮-৩৯ খ্রিষ্টাব্দে বিনয় রায়, নিরঞ্জন সেন, দেবব্রত বিশ্বাস প্রমুখের সাথে ভারতীয় গণনাট্য সংঘ বা আই.পি.টি.এ গঠন করেন। পঞ্চাশের দশকে এই সংঘের শেষ অবধি তিনি এর সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিলেন। ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে বাংলার প্রগতিশীল লেখক শিল্পীদের আমন্ত্রনে তিনি প্রথম কলকাতায় আসেন সঙ্গীত পরিবেশন করতে। ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দে তার উদ্যোগে এবং জ্যোতিপ্রকাশ আগরওয়ালের সহযোগিতায় সিলেট গণনাট্য সংঘ তৈরি হয়। স্বাধীনতার আগে ভারতীয় গণনাট্য সংঘের গানের সুরকারদের মধ্যে তিনিই ছিলেন প্রধান। সেই সময়ে তার গান তোমার কাস্তেটারে দিও জোরে শান, কিষাণ ভাই তোর সোনার ধানে বর্গী নামে প্রভৃতি আসাম ও বাংলায় সাড়া ফেলেছিল। আসামে তার সহযোগী ছিলেন নগেন কাকতি, বিনোদবিহারী চক্রবর্তী, সাহিত্যিক অশোকবিজয় রাহা, সেতারবাদক কুমুদ গোস্বামী প্রভৃতি। ১৯৫৬ সালে চিনে যান চিকিৎসার জন্য। আড়াই বছর থাকেন এবং খুব কাছ থেকে দেখেন চিনের সাংস্কৃতিক আন্দোলন। ১৯৬১ সালে স্থায়ীভাবে চলে আসেন কলকাতা এবং সেই সময়েই চাকরি নেন সোভিয়েত কনস্যুলেটের সোভিয়েত দেশ পত্রিকার সম্পাদকীয় দপ্তরে। কাজ করার সময় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতপার্থক্য হলে তিনি কাজ ত্যাগ করেন। চীন - ভারত মৈত্রীর ক্ষেত্রে তার ভূমিকা ছিল। দুবার তিনি চিনে গিয়েছিলেন। চীনা ভাষায় তার অনেক গান আছে। জ্যোতি প্রসাদ, মঘাই ওজা সাথে বিষ্ণু প্রসাদ রাভা ,ফনী শর্মা ,লক্ষীনাথ বেজবরুয়া ,ভূপেন হাজরিকা আদি অসমের জাতীয় সংস্কৃতির সন্মানীয় ব্যক্তি দের হেমাংগ বিশ্বাস মূল্যায়ন করে গেছেন এবং বংগের সমাজের সঙ্গে পরিচয় করে দিয়ে ছেন । ১৯৭১ সালে মাস সিঙ্গার্স নামে নিজের দল গঠন করে জীবনের শেষ দিকেও তিনি গ্রামে গ্রামে গান গেয়ে বেরিয়েছেন । তিনি কল্লোল, তীর, লাললণ্ঠন প্রভৃতি নাটকের সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন। লাললন্ঠন নাটকে তিনি বিভিন্ন চীনা সুর ব্যবহার করেছিলেন। রাশিয়ান গানও অনুবাদ করেন। আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগীত 'ইন্টারন্যাশনাল' ও রাশিয়ান সুরে তার গাওয়া ভেদী অনশন মৃত্যু তুষার তুফান (গান) টি 'In the call of comrade Lenin' এর ভাবানুবাদ। এটি কমিউনিস্ট কর্মীদের কাছে অতীব জনপ্রিয় হয়। তার রচনার মধ্যে উল্লেখযোগ্য : শঙ্খচিলের গান জন হেনরীর গান মাউন্টব্যাটেন মঙ্গলকাব্য বাঁচব বাঁচব রে আমরা মশাল জ্বালো সেলাম চাচা আমি যে দেখেছি সেই দেশ হেমাঙ্গ বিশ্বাসের গান এবং শঙ্খচিলের গান তার গানের সঙ্কলন । বাংলা ও অসমিয়া ভাষায় তার লিখিত গ্রন্থ লোকসঙ্গীত শিক্ষা। কুল খুরার চোতাল আকৌ চীন চাই আহিলো জীবন শিল্পী জ্যোতি প্রসাদ লোকসঙ্গীত সমীক্ষা বাংলা ও আসাম উজান গাঙ বাইয়া হেমাঙ্গ বিশ্বাস রচনাবলী ( প্রকাশক: অসম প্রকাশন পরিষদ ) সন ২০০৮ । কৃতজ্ঞতা: মো. নাজিম উদ্দিন, মেয়র, চুনারুঘাট পৌরসভা অচিন্ত্যময়, গীতিকার, সুরকার ও গণসংগীতশিল্পী বাউল লাল শাহ রাজীব দে চৌধুরী সুমন পাল তথ্য সংযোগিতা: উইকিপিডিয়া মেঠোসুর ফেসবুক পেইজে যুক্ত হওয়া ও ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করার সাদর আমন্ত্রণ। / methosurnews / @-methosur4875 [email protected] 01739667242/01911178350। মেঠোসুর ওয়েবসাইট প্রক্রিয়া চলছে। পরপর আরও অনেক বিষয় নিয়ে আসার ইচ্ছা। সাথেই থাকুন। [তথ্যে কোনপ্রকার ভুল থাকলে জানানোর অনুরোধ রইল] বিমান তালুকদার। / biman.talukder.3