У нас вы можете посмотреть бесплатно আজিজুল ভাইয়ের সাথে মায়াঘেরা মিডিল চরে একদিন ।Middle Char Rajshahi или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ছবির মত সুন্দর এই জনপদ, এই জনপদকে যেন কোন শিল্পী তার নিখুত হাতের তুলি দিয়ে সাজিয়েছেন। মিডিল চরের প্রতিটি বাড়িই একেকটি খামারবাড়ি। প্রতিটি বাড়িতেই গরু পালনের জন্য আলাদা জায়গা করেছেন তারা। গরুর ঘর, আথাল , খড়ের গাদি আর নিজেদের থাকার জন্য এক দুইটি ঘর এইসব নিয়েই সাজিয়েছেন তাদের বাড়ি। যতদূর চোখ যায় শুধুই নতুন বাড়ি। চরখানপুরের মানুষ নদী ভাঙনের শিকার হয়ে এই জায়গায় এসে আশ্রয় নিয়েছেন। একদম নতুন এই জনপদ তা সহজেই বুঝা যাচ্ছে, এখনো বড় কোন গাছপালা হয়নি এখানে। উপর থেকে বেশ সুন্দর লাগলেও এই বাড়িঘরগুলোতে গরমের দিনে বসবাস করা হয়ে উঠে বেশ কঠিন। বড় কোন গাছপালা না থাকায় রোদের তাপ আর ঝড়ের দিনে সরাসরি ঝড়ো হাওয়া আঘাত করে তাদের ঘরে। চরখানপুর পর্ব যারা দেখেছেন, তারা অনেকেই এমন জাতা দেখেছেন। এই জাতাতে চাল পিষে ভাবি আমাদেরকে পিঠা বানিয়ে খাইয়েছিলেন। এটি আগে বাঙালির ঘরে ঘরে দেখা গেলেও যুগের সাথে সাথে এটিও হারিয়ে গেছে। গ্রাম দেখে এইবার আমরা রওনা দিলাম এই গ্রামের স্কুলটি দেখতে। যদিও পশ্চিমপাড়া ঘুরতে এখনো বাকি তাই পশ্চিম অংশ ঘুরার আগে এই স্কুলটি ঘুরে দেখে যাই । আমরা যেদিন গিয়েছিলাম সেদিন ছিলো ছুটির দিন। স্কুলের শিক্ষকেরা শুষ্ক মৌসুমে ও বর্ষা মৌসুমে কঠিন পথ অতিক্রম করে আসলেও চরের শিশুরা সবসময় স্কুলে আসতে পারেনা। পারিবারিক অভাব অনটনের কারণে, অল্প বয়সেই নানা পেশায় যুক্ত হতে হয় তাদেরকে।