У нас вы можете посмотреть бесплатно Must-See Places in Rajshahi: Padma Garden and Mukto Monch или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ওডভার মুনক্সগার্ড পার্ক রাজশাহী শহরে অবস্থিত একটি উন্মুক্ত বিনোদন কেন্দ্র। পদ্মা নদীর পাশে অবস্থিত হওয়ায় এটি পদ্মা গার্ডেন নামেও পরিচিত। অবস্থান রাজশাহীর জিরো পয়েন্ট হতে ২ মিনিট দক্ষিণ দিকে হাঁটলেই পাওয়া যাবে এই পার্কের প্রধান প্রবেশ পথ। এখানে বেশ কয়েকটি রেস্তোরা আছে দর্শনার্থীদের জন্য। অবকাঠামো রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন এর ব্যবস্থাপনায় এখানে গড়ে তোলা হয়েছে বেশ কিছু মনোরম স্থান। দর্শনার্থীদের জন্য এখানে ওয়াইফাই ইন্টারনেট সুবিধা রয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন এখানে তাদের অনুষ্ঠান করার জন্য মুক্ত মঞ্চ ব্যববহার করতে পারে। রাজশাহী শহরের প্রাণকেন্দ্র অবস্থিত মুক্ত মঞ্চ দর্শনীয় একটি স্থান। ছুটির দিনে এই স্থানে দর্শনার্থীদের অনেক ভিড় দেখতে পাওয়া যায়। এটি একদম পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত হওয়ার কারণে বর্ষাকালে এই স্থান দেখার মত থাকে এবং রাজশাহী শহরের আশেপাশের জেলা থেকে অনেকেই এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন। বাইকাররা এখানে খুব সহজেই যেতে পারবেন সেক্ষত্রে আপনাকে নগরীর জিরো পয়েন্ট থেকে পশ্চিম দিকের রাস্তা ধরে এগুলো ফায়ার সার্ভিস মোড় দেখতে পাবেন , সেই মোড় থেকে হাতের বাম দিকে যে রাস্তাটি গেছে সেই রাস্তাটির শেষ প্রান্তে অবস্থিত মুক্ত মঞ্চ। রাজশাহীতে শাহ মখদুম রাজশাহীতে অবস্থিত শাহ মখদুমের মাজারের প্রধান ফটক নোয়াখালী থেকে নৌপথে শাহ মখদুম রূপোশ রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় এসে অবতরণ করেন। বাঘায় পদ্মা নদী থেকে ২ কিলোমিটার দূরে তিনি বসতি স্থাপন করেন এবং এ অঞ্চলের সামাজিক এবং রাজনৈতিক অবস্থার ওপর গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। রাজশাহী তখন মহাকালগড় নামে পরিচিত ছিলো। মহাকালগড় শাসন করতেন তৎকালীন সামন্তরাজ কাপলিক তন্ত্রে বিশ্বাসী দুই ভাই। তাদের একজনের নাম হলো আংশুদেও খেজ্জুর চান্দভন্ডীও বর্মভোজ এবং অপর ভাই হলেন আংশুদেও খেজ্জুর চান্দখড়্গ গুজ্জভোজ। এই দুই ভাইয়ের অত্যাচারী শাসন ব্যবস্থায় জনগণ অতিষ্ঠ হয়ে উঠে। সেই সময় রাজশাহী বা মহাকালগড় অঞ্চলে নরবলী দেওয়ার প্রচলন ছিলো। জনগণ এই প্রথার বিরুদ্ধেও প্রতিবাদী চেতনা লালন করতো। সর্বোপরি প্রশাসনিক ব্যবস্থা ছিলো একদম দুর্বল। শাহ মখদুম শাসকের এই দুর্বলতা কে উপলব্ধি করে যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তিনি একই সাথে নৌবাহিনী, অশ্বারোহী বাহিনী এবং পদাতিক বাহিনীর জন্য লোকবল সংগ্রহ করে প্রশিক্ষণ দিতে শুরু করেন। অল্প সময়ের মধ্যে তার বাহিনী অপরাজেয় শক্তির অধিকারী হয়ে উঠে। সেখানে তিনি একটি ছোট কেল্লাও নির্মাণ করেছিলেন। এদিকে শাসকচক্র এসব সংবাদ পেয়ে পাল্টা বাহিনী গঠন করেন। ফলে যুদ্ধ অবশ্যম্ভাবী হয়ে উঠে।