Deep Sundarban Tour by Bike ।। সড়কপথে মোটরসাইকেলে গভীর সুন্দরবন ভ্রমন скачать в хорошем качестве

Deep Sundarban Tour by Bike ।। সড়কপথে মোটরসাইকেলে গভীর সুন্দরবন ভ্রমন

Shahariar's Days Out. My Facebook Profile:   / shahariar.ahmed.18   My Facebook Page:   / shahariarsdaysout   Sundarban is the largest mangrove forest and jungle in the world. Royal bengal tiger is the largest and dangerous animal of sundarban. today we will tour in baiddamari forest sundorbon by road and by bike. by bike sundarban tour is a very plesent way. you can enjoy the environment here. tiger, royal bengal tiger comes here regular. royal bengal tiger, deer, fox, jackel, monkey, sundari tree, golpata, biggest crocodile, crocodile are found here in sundarban. this sundarban looks like amazon rain forest. in this deep sundarban you can find it's ancient sundarban, it's like an ancient city was here a tour to sundarban from khulna by bike by road. পৃথিবীতে বেশ কয়েকটা ম্যানগ্রোভ জঙ্গল আছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বৃহৎ অন্ধকারচ্ছন ভয়ঙকর জঙ্গল হলো সুন্দরবন এবং সুন্দরবন হলো পৃথিবীর একমাত্র ম্যানগ্রোভ জঙ্গল যেখানে বাঘ আছে। রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। বাংলাদেশের সুন্দরবনে ঘুরতে চাইলে অর্থাৎ সুন্দরবনের বিভিন্ন ট্যুর পয়েন্টে যেতে হলে আপনাকে যেতে হবে পানিপথে। অর্থাৎ কোন ট্যুরিস্টবোটে অথবা নিজে ছোট কোন বোট ভাড়া করে, বিশেষ অনুমুতি আদায় করে আপনাকে ঘুরতে হবে করমজল, হাড়বাড়িয়া, কটকা, মটকা এসব জায়গায়। কিন্তু আপনি যদি সড়কপথে বাইক ট্যুর করে একদম গভীর সুন্দরবনে বেড়াতে যেতে চান, তাহলে সেটাও সম্ভব। জ্বী ঠিক শুনেছেন। একদম প্রাচীন গহীন সুন্দরবন। যেসব জায়গায় টুরিস্টদের আনাগনা নাই কারন এই রূট অনেকে চেনেই না যদিও খুলনা থেকে সেখানে যাওয়া অনেক সহজ। আজকে আমরা বাইক ট্যুর করে সুন্দরবন যাবো, রূটও সংক্ষেপে আপনাদের জানায়ে দিব এবং ঘুরবো গহীন সুন্দরবনে। আসসালামু আলাইকুম ভিউয়ারস... আমরা পৌছে মোংলায়। এখন মোংলা নদী পার হয়ে ওপারে মামার ঘাটে নামবো। নদী পার হতে বড়জোর ৫ মিনিট লাগবে। এই বোটে করে আপনার বাইকও সহজে পার করতে পারবেন। মামার ঘাটে নেমে আবার বাইক জার্নি শুরু। মোঙলা শহরের রাস্তা দিয়ে মোংলা হাসপাতাল হয়ে হলদিবুনিয়ার রাস্তা ধরে চলে আসলাম বালুরমোড়। এখানে একটু চা আর ধোয়ার ব্রেক নিয়ে সোজা চলে আসলাম বৈদ্যমারী বাজার। বৈদ্যমারী বাজারে যেকারো কাছে জিজ্ঞেস করলে দেখায়ে দিবে বৈদ্যমারী ফরেস্ট রেন্জ। ফরেস্ট বিভাগের কাছে অনুমুতি নিয়ে ঢুকে পরলাম গহীন সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে। তবে সাবধান এখানে কিন্তু প্রায়ই বাঘ দেখা যায়, বাঘের ডাক শোনা যায়। তাই যদি যেতেই হয় সাবধানে যাবেন এবং বেশী গভীরে না যাওয়াই ভালো। আপনারা শুনলেন যে এদিকে প্রায়ই বাঘ আসে এবং লোকালয়েও চলে আসে। তাই আমাদের খুব সাবধানে চলতে হবে এবং বিপদ বুঝলেই কেটে পরতে হবে। এখানে কাঠের একটা গেটের মতো কিছু একটা তৈরী করা আছে। নেীকা বাধা যে জায়গাটা দেখতে পাচ্ছেন এখানে কিছুদিনই আগেই বাঘ একটা গরু মেরে খেয়েছে। এই জায়গাটার আরেকটা বড় ব্যাপার হলো এখনে অনেকটা পথ আপনি হেটেই যেতে পারবেন। যেটা অন্যান্ন ভিউ পয়েন্টে পারবেন না। বেশ কিছুটা যাওয়ার পথ বন যেখানে আরও ঘন সেখানে হাটতে কিছুটা কষ্ট হবে। সুন্দরবনকে এতটা ভয়ংকর কেন বলা হয়? আফ্রিকা আর আমাজনকেও এতটা ভয়ংকর বলা যায় না। তার কারন হলো রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার আর জঙ্গলে শ্বাসমূল আর গাছের ঘনত্ব। আফ্রিকার সিংহ বা চিতা আহত বা বুড়ো না হলে মানুষখেকো হয় না। আর মানুষখেকো না হলে সে প্রাণী মানুষ দেখলে সহজে সামনেই আসে না আর আসলেও্ আক্রমন করে না। কিন্তু সুন্দরবনের বাঘের ব্যাপারটা একটু অন্যরকম। খাবাবের অভাব এবং সহজ শিকার ধরার প্রয়াসে সুন্দরবনের বাঘ কখন মানুষখেকো হয়ে উঠবে সেটা বলা কঠিন। আর একবার মানুষের মাংসের স্বাদ পেলে সে বাঘ আমৃত্যু মানুষ শিকারের সর্বাত্নক চেষ্টা করে। কারন মানুষ শিকার করা সবচেয়ে সহজ। আর সুন্দরবনের শ্বাসমূল আর গাছের ঘনত্ব বেশী হওয়ার কারনে যেহেতু দৌড়ে পালানো যায় না তাই একবার বাঘের সামনে পরে গেলে দফা শেষ। বাংলাদেশে একসময় ৩ জাতের গন্ডার পাওয়া যেত। তারমধ্যে সুন্দরবনে পাওয়া যেত জাভান নামের একজাতের গন্ডার। অফিশিয়াল রেকর্ড অনুযায়ী ১৮৬৮ সালের দিকে বাংলাদেশের শেষ গন্ডারকে চটৃগ্রাম থেকে উদ্ধার করা হয় এবং তাকে ৫০০০ পাউন্ডে বৃটিশ চিড়িয়াখানায় বিক্রি করে দেওয়া হয়। লন্ডন চিড়িয়াখানায় এই গন্ডারটার নাম রাখা হয় “বেগম”। বেগমকে বাংলাদেশের শেষ গন্ডার হিসেবে উল্লেখ করা হলেও, সুন্দরবনের ইতিহাস থেকে জানা যায়., ১৯০০ সালের প্রথম দিকে সুন্দরবনের নলিয়ান থেকে একটি জাভান গন্ডার শিকার করে কালাচাদ নামক এক শিকারী। সুন্দরবন এতটাই বড় এবং এতটাই দূর্গম যে এর অনেক গভীরে এখনও মানুষের ছোয়া পরেনি। তাই কে জানে, এই গভীর অরণ্যে কোথাও এখনও গন্ডারের অস্তিত্ব আছে কিনা? বৈদ্যমারী ফরেস্ট থেকে ঘুরে আমরা গেছিলাম কাটাখালি টহল ফাড়িতে। সেখানে সুন্দরবন অরন্য যেন আরও গহীন এবং ভয়ংকর সুন্দর। এবং সেই সুন্দরবন এতটাই প্রাচীন এবং গহীন যে আমার সাথে থাকা অন্যরা সেই বনে ঢুকতেই সাহস পায়নি এবং আমার অভিজ্ঞ গাইডও সেখানে পথ হারায়ে ফেলে এবং আমরা পরে যাই ভয়ংকর বিপদে। সেই ভিডিও আসছে খুব শীঘ্রই। সেই ভিডিও যাতে মিস না করেন তাই এখনই সাব্সক্রাইব করে রাখেন আমার চ্যানেল। আরকেটা কথা, ইউটিউবের নতুন নিয়ম অনুযায়ী, আমার ভিডিওগুলো যদি আপনারা লাইক না করেন তাহলে আমার ভিডিওগুলো আপনাদের সামনে আসা কমে যাবে আর আমার ভিডিওগুলোও হারায়ে যাবে যেভাবে আমি সুন্দরবনে হারায়ে গেছিলাম। তাই প্লীজ আমার ভিডিওগুলো লাইক করবেন এবং কমেন্ট ও শেয়ার করে দিবেন। এবং আমার চ্যানেলটা সাব্সক্রাইব করে দিবেন এবং.. Music Credits:    • (No Copyright) Relaxing Music-Relaxing Jun...