@swetachakraborty3979 মা আর মাসিকে নিয়ে আজ কোথায় কোথায় ঘুরলাম? 😄❤️🙏🏻 скачать в хорошем качестве

@swetachakraborty3979 মা আর মাসিকে নিয়ে আজ কোথায় কোথায় ঘুরলাম? 😄❤️🙏🏻

‪@swetachakraborty3979‬ ১০৮ শিব মন্দির নির্মাণ শুরু হয়েছিল ১৭৮৮ খ্রিস্টাব্দে, এবং প্রায় ১৭৯০-এর দিকে কাজ শেষ হয়। নির্মাণ করেছিলেন মহারানী বিষ্ণু কুমারী (Maharani Vishnu Kumari), যিনি তখনকার বর্ধমান রাজপরিবারের একজন প্রভাবশালী রাজকন্যা / রাজমাতা ছিলেন। সর্বমঙ্গলা মন্দিরটি (Sarbamangala Temple) প্রায় ১৭০২ সালে তৈরি করা হয়েছিল। সর্বমঙ্গলা মূর্তিটি প্রায় ১,০০০ বছর পুরনো বলে জেলার সরকারি তথ্য উল্লেখ করে। 3. মন্দির গঠন ও স্থাপত্য ১০৮টি শিব মন্দিরটি জাপমালার (মালা) মতো লাইন ধরে গঠিত। প্রতিটি মন্দিরেই রয়েছে শিবলিঙ্গ এবং গৌরীপট্ট বা কষ্টিপাথর দিয়ে তৈরি গৌরিপট্ট রয়েছে। মন্দিরগুলো আটচালা (আট ঢালের) ধরণের নকশা (চারদিক ছাদযুক্ত) এ তৈরি করা হয়েছে, যা বাংলার ঐতিহ্যবাহী মন্দির স্থাপত্য শৈলীর সঙ্গে মেলে। প্রাচীকালে প্রতিটি মন্দিরের সামনে বেলগাছ রোপণ করা হয়েছিল। 4. সংখ্যা নিয়ে মিসম্যাচ নাম বললায় ১০৮টি হলেও, বাস্তবে এখানে ১০৯টি মন্দির রয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “জপমালার মতো আছে একশো আটটি মন্দির; বাকি একটি একটু দূরে।” 5. ভক্ত ও দর্শনাভিমানী তথ্য মন্দিরে সারা বছর ভক্তরা ভিড়ে আসে, বিশেষ করে মহা শিবরাত্রি-তে। মন্দির প্রাঙ্গণে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে, এবং ভিজিট করার জন্য পর্যাপ্ত সাদৃশ্যপূর্ণ অবকাঠামো আছে (বিশ্রামস্থল, প্রবেশ ব্যবস্থা ইত্যাদি)। মন্দির প্রবেশে সাধারণত খুব বেশি ফি নেই (বা স্থানীয় সংবাদ অনুযায়ী খুব সামান্য) — এটি রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিষ্কার রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। 6. সর্বমঙ্গলা মন্দিরের বিশেষ রীতি নববর্ষ (বাংলা নতুন বছর) উপলক্ষে সর্বমঙ্গলা মন্দিরে ভক্তদের ভীড় হয়। দুর্গাপূজোর সময় এই মন্দিরে **প্রতিপদে “ঘটস্থাপন”**রে একটি নিয়ম আছে — যা স্থানীয় ঐতিহ্য ও রাজপরিবারের ঐতিহ্যের অংশ। এক বিশেষ ও অস্বাভাবিক ভোগ রীতি রয়েছে: মন্দিরে পূজার কয়েকদিনে দেবীর (সর্বমঙ্গলা মা) ভোগে মাছের টক দেওয়া হয়। 7. আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব ১০৮ শিব মন্দিরটি শুধু ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে নয়, স্থাপত্য ও শিল্প দৃষ্টিকোণ থেকেও গুরুত্বপূর্ণ — এটি বর্ধমানের একটি উল্লেখযোগ্য ধনাত্মক শহুরে ধর্মীয় কেন্দ্র। এই মন্দির কমন আধ্যাত্মিক বিকেন্দ্রীকরণ এবং সম্প্রদায় বিন্যাসে এক বিশেষ কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে — ভক্তরা এখানে একসাথে প্রথম পুজো দেন, প্রার্থনা করেন এবং সামাজিক বন্ধন গড়েন। স্থানীয়ভাবে, সর্বমঙ্গলা দেবীকে “বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী” হিসেবে মানা হয়, অর্থাৎ তিনি সেই অঞ্চলের ঐক্য এবং আধ্যাত্মিক আশ্রয়দাত্রী হিসেবে বিশেষ মর্যাদা রাখেন। 8. পর্যটন ও ভ্রমণ তথ্য পুরো মন্দির কমপ্লেক্সে ভ্রমণ করার জন্য পর্যাপ্ত সময় রাখতে হবে, কারণ এক-একটি মন্দির ঘটা করে দেখা যায়। জনপ্রিয় সময় হল শিবরাত্রি, নববর্ষ ও দুর্গাপূজার সময়, তাই সেই সময়ে ভীড় বেশি হতে পারে। মন্দির সংলগ্ন কিছু ভ্রমণ সুবিধা (পানীয় জলের সুযোগ, বিশ্রামকারী স্থান) রয়েছে, যা ভ্রমণকে আরামদায়ক করে তোলে। . . . . . . . . . . . . . . #viral #minivlog #like #vlog #vlogger #temple #bardhaman #family