У нас вы можете посмотреть бесплатно যীশুকে খুঁজতে গিয়ে খুঁজে পেয়েছি মুহাম্মাদ (সা.) কে : লরেন বুথ || Lauren Booth или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
যীশুকে খুঁজতে গিয়ে খুঁজে পেয়েছি মুহাম্মাদ (সা.) কে : লরেন বুথ || Lauren Booth আমি যীশুকে খুঁজতে গিয়ে খুঁজে পেয়েছি মুহাম্মাদ (সা.) কে : লরেন বুথ ২০১০ সালে ইসলাম গ্রহণ করেন লন্ডনের প্রখ্যাত লেখক ও সাংবাদিক ধর্মান্তরিত মুসলিম লরেন বুথ। তিনি বলেন, আমি সেখানে যীশুকে খুঁজতে গিয়েছি কিন্তু মানুষের আচরণের মধ্যে আমি মোহাম্মদ স. কে খুঁজে পেয়েছি। আমি তিনি তার জীবনের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন তার আ’ত্মজীবনী ভিত্তিক বই ‘ফাইন্ডিং পিস ইন দ্য হলি ল্যান্ড’ এ । বিভিন্ন প্রশ্ন উত্থাপন এবং তার উত্তর ও দিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমি যিশুর উপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলিনি বরং ফিলিস্তিন সফরের সময় তা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে সেখানে এমন এক সত্তা খুঁজে পেয়েছি যা এর আগে সে সম্পর্কে আমি কিছুই জানতাম না। আমি মধ্যপ্রাচ্য সম্পর্কে জানতাম না। কারা আরব ভূমিগুলো দখল করে আছে সে সম্পর্কেও কিছু জানতাম না। আমি আরবদের সম্পর্কে ভীত ছিলাম। ফিলিস্তিনিদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে লেখালেখি করতে চাওয়ার কথা জানান লরেন বুথ, যার মাধ্যমে তাদের বার্তা সারা বিশ্বের কাছে পৌঁছায়। তিনি আরো বলেন, গাজা উপত্যকায় মানুষের চরম সমস্যার জীবনযাপন সম্পূর্ণভাবে ইসরাইল কর্তৃক কৃত্রিমভাবে তৈরি।যা স্পষ্টতই যু’দ্ধা’পরাধ। ২০১৮ সালের রমজান মাসে গাজা সফরের সময় তিনি সেখানে এক অনাবিল শা’ন্তি অনুভব করেন বলে জানান । সে সম্পর্কে তিনি বলেন, যদি এটি বিশ্বাস হয় তবে আমি তাতে প্রবেশ করতে চাই। ১৯৯৭ সালে থেকে সাংবাদিকতা করে আসা লরেন বুথ সংবাদ সংস্থা সিএনএন, আল জাজিরা, ডেইলি মেইলসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় গণমাধ্যমে লেখালেখি করেন। ইসলাম ধর্ম গ্রহন করলেন নিউজিল্যান্ডের খেলোয়াড় সম্প্রতি নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের দুইটি মসজিদে সন্ত্রাসী হামলায় আহতদের দেখতে হাসপাতালে যান নিউজিল্যান্ডের অল ব্ল্যাক্স রাগবি খেলোয়াড় ওফা তুঙ্গাফাসি। সঙ্গে ছিলেন তার বন্ধু ও সতীর্থ সনি বিল উইলিয়ামস। আর বন্ধুর অনুপ্রেরণায় অল্প সময়ের জন্য আহত মুসলিমদের দেখতে গিয়ে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হন ওফা। সর্বশেষ ইসলামের ছায়াতলে ভিড়লেন তিনি। অবশ্য বন্ধুর অনুপ্রেরণায় কিছুদিন ধরে তিনি ইসলামের প্রতি প্রীত ও আগ্রহী হয়ে ওঠেন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে এমনটাই জানা যায়। অন্যদিকে সনি বিল উইলিয়ামসের মা ছেলের অনুপ্রেরণায় একই দিন ইসলাম গ্রহণ করেন। গতকাল (২৬ মার্চ) মঙ্গলবার ব্রিটিশ জাজ কণ্ঠশিল্পি জন ফন্টেইন তার অফিসিয়াল টুইটারে টুইট করেন, ‘আল্লাহু আকবার! আজ সনি বিল উইলিয়ামের মা এবং তার সতীর্থ ওফা তুঙ্গাফাসি ইসলাম গ্রহণ করেছেন। আল্লাহ তাদের পক্ষে এটিকে সহজ করে দিন এবং তাদের জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুন। ইনশাআল্লাহ শিগগির পোডকাস্ট আসছে।’ এদিকে অল ব্ল্যাক্স রগবি খেলোয়াড় ওফা তুঙ্গাফাসি মূলত প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত দ্বীপরাষ্ট্র টোঙ্গার বংশোদ্ভূত। ওফা ও সনি উইলিয়ামস গত শুক্রবার (২২ মার্চ) ক্রাইস্টচার্চ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের সঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটান। তাদের প্রতি সহমর্মিতা ও সববেদনা প্রকাশ করেন। তাদের জন্য দোয়া ও প্রার্থনা করেন। এদিকে ওফা তুঙ্গাফাসি তার অফিসিয়াল টুইটারে লিখেন, ‘সত্যই, প্রতিটি কষ্ট সঙ্গে করে সহজতা নিয়ে আসে। সপ্তাহান্তে হাসপাতালে মুসলিম ভাইদের দেখার সবচেয়ে অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল। আমি অনুপ্রাণিত এবং এভাবেই তা আঁকা হয়েছে।’ এদিকে গত ২০০৮ সালে সনি বিল উইলিয়ামস অস্ট্রেলিয়ায় সিডনির এক মসজিদে গিয়ে প্রভাবিত হন এবং এরপর তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। তাকে নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে জনপ্রিয় মুসলিম মুখ বলা হয়। দেশটির ক্রীড়াজগতে তার বেশ প্রভাব রয়েছে। ১৫ মার্চ এক শ্বেতাঙ্গ উগ্রবাদী সন্ত্রাসীর হামলায় ৫০ জন মুসল্লি নিহত হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদ ও মুসলিম সমাজের পাশে দাঁড়ানোর অভিপ্রায়ে শুক্রবার (২২ মার্চ) হ্যাগলি পার্কে প্রায় ২০ হাজার মানুষ জড়ো হন। সেখানে সবার সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে কিংবদন্তি সনি বিল উইলিয়ামসও উপস্থিত হয়েছিলেন। নিউজিল্যান্ডে ক্রাইস্টচার্চের মর্মন্তুদ এই হামলায় তিনি খুব কষ্ট পেয়েছেন। এতে তিনি কাছের এক বন্ধুকেও হারিয়েছেন। হামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় গঠিত তহবিলে তিনি ২ লাখ ডলারও তুলে দেন। নয়নাভিরাম ও মনোরম সৌন্দর্যের দেশ নিউজিল্যান্ডে ইসলামের আগমন হয় অভিবাসীদের মাধ্যমে।