У нас вы можете посмотреть бесплатно Thakur's Discourse (Alap 25B- সুখচর সৃষ্টির মহৎ উদেশ্য-1.3.93) или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
সৃষ্টির মহৎ উদেশ্য, সৃষ্টির রহস্য, সৃষ্টি তত্ত্ব, সৃষ্টি উদ্দেশ্য, - শেষ উদ্দেশ্যটা কি আজ পর্যন্ত কেহ সঠিক ভাবে লিখে যেতে পারে নি. এই যে ফাঁকার কোন পূর্ব পরিচয় নেই, কেউ তাকে সৃষ্টি করেনি। তাঁর আরম্ভও নেই, শেষও নেই। ফাঁকা চিরকালই ফাঁকা। ফাঁকা হলেও মহাকাশ চৈতন্যে ভরপুর, সে চির জাগ্রত, স্বয়ং সচেতন, ফাঁকা নিজের সত্তায় অতি সচেতন হয়ে বিরাজ করছে বলেই সেখান হতে এত অগনিত রূপের প্রকাশ সম্ভব হচ্ছে। তাইতো তাঁকে আশ্রয় করে অগনিত গ্রহ উপগ্রহের সৃষ্টি হয়েছে, জগতের পর জগৎ সৃষ্টি হয়েছে। গোটা জগৎটাই তো ফাঁকার মাঝেই আঁকা হয়ে রয়েছে। সেখানে যত জীবনের প্রকাশ, সবই তো এসেছে ফাঁকা থেকেই। এই যে জল, বাতাস, আলো, মাটি সবই তো ফাঁকার বিষয়বস্তু দিয়ে গড়া। ফাঁকা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে হলেও অনন্ত সৃষ্টির মাধ্যমে যে সচেতনতার পরিচয় পাচ্ছি সবাই, তাতেই প্রমান হচ্ছে যে ফাঁকা হলেও সব চৈতন্যে ভরপুর। সে সদা জাগ্রত অতিসচেতন। ফাঁকার মাঝে ইচ্ছাশক্তি (willforce) না থাকলে অতি-সচেতন না হলে তাঁর থেকে স্রোতের মত সৃষ্টির পর সৃষ্টি সম্ভব হতো না। শূণ্য থেকেই বুঝের সৃষ্টি, শূণ্যেই রয়েছে চেতন-চৈতন্য, ভাল-মন্দ, ন্যায়-অন্যায় বিচার করার ক্ষমতা। শূণ্যকে তাই চৈতন্য বললে ভুল বলা হবে না মোটেই। ফাঁকা বরাবরই ফাঁকা। চৈতন্যও ঠিক সেভাবেই বিদ্যমান বরাবরই ছিল, চিরদিনই থাকবে। ফাঁকা সচেতনতার সচেতন রয়েছে বলেই সেখান হতে এমন সুক্ষ্ম কারুকার্য, এমন সব নিখুঁত সৃষ্টি সম্ভব হচ্ছে। অথচ সেই চৈতন্য যে কোথায় কিভাবে আছে, তা খুঁজতে গেলেই বেদিশ হয়ে যেতে হয়। সর্বোবস্থায় চিন্তা, মন, জ্ঞান, বুদ্ধি ও বিচার বিবেচনা দিয়ে শূণ্যমার্গেসচেতনতার পথে এগিয়ে যেতে যেতে ক্রমে ক্রমে সচেতনতার ভান্ডারে আরও গভীর সচেতনে ডুবে যাবে। আজকের শূণ্য সেদিন পূর্ণ হবে। শূণ্য থেকেই যে সব কিছুর সৃষ্টি এই বোষ সেদিন সত্যিকারের বোধে আসবে। এভাবেই তোমার সচেতনতার ভান্ডার একবার পূর্ণ হবে, আবার শূন্যের ইঙ্গিত দেবে। শূণ্য তো কখনও পূর্ণ হবার নয়, হয়ও না।