У нас вы можете посмотреть бесплатно জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সন্তু গ্রুপের একটি সশস্ত্র দল প্রকাশ্যে অবস্থান করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
গত কয়েক দিন ধরে রাঙামাটি জেলার কাউখালী উপজেলাধীন ঘাগড়া ইউনিয়নের রাজখালী এলাকায় জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সন্তু গ্রুপের একটি সশস্ত্র দল প্রকাশ্যে অবস্থান করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে দেখা দিয়েছে নানা প্রশ্ন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ৩১ অক্টোবর থেকে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ জনের একটি সশস্ত্র দল ঘাগড়া বাজারের উত্তর-পশ্চিম ও রাণীর হাটের পূর্ব দিকে ধোল্যাছড়ি-রাজখালীর মাঝামাঝি এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। এলাকাটি রাঙামাটি–চট্টগ্রাম সড়ক থেকে প্রায় এক কিলোমিটার উত্তরে এবং ডাকবাংলা পুলিশ ক্যাম্প থেকে মাত্র আধা কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ওই দলটি চাঁদা দাবি নিয়ে এক ঠিকাদারের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়ে এবং পরবর্তীতে বেতছড়ি ব্রিজের নির্মাণ কাজ জোরপূর্বক বন্ধ করে দেয়। এদিকে স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর চোখের সামনেই জেএসএস সন্তু গ্রুপের সশস্ত্র দলটি এলাকাজুড়ে তৎপরতা চালাচ্ছে, কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। এমনকি সেনাবাহিনীর একটি দল ওই এলাকায় টহল দিলেও সশস্ত্র দলটির বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। অনেকের মতে, প্রশাসন বা সেনাবাহিনীর সমর্থন ছাড়া ঐ এলাকায় এত বড় সশস্ত্র দলের অবস্থান করা সম্ভব নয়। রাজখালীর এক জনপ্রতিনিধি, যিনি নিরাপত্তাজনিত কারণে নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ করেছেন, তিনি সিএইচটি নিউজকে জানান— “সেনাবাহিনীর সাপোর্ট ছাড়া জেএসএসের (সন্তু লারমার অংশ) পক্ষে এখানে থাকা সম্ভব নয়। আমার মনে হয়, তাদের মধ্যে বোঝাপড়া রয়েছে। সেনাবাহিনীকে না জানিয়ে তারা এত ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় কখনোই আসবে না।” তিনি আরও বলেন, “সেনাবাহিনী মুখে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কথা বললেও বাস্তবে তারা সন্ত্রাসীদেরই সাপোর্ট দেয়। এটা সবাই জানে ও দেখে।” তার মতে, সেনাবাহিনী যদি সত্যিই সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়, তবে তাদের উচিত—রাজখালী এলাকায় অবস্থানরত এই সশস্ত্র গ্রুপের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া। এমন পদক্ষেপই প্রমাণ করবে যে তারা সত্যিকার অর্থে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কাজ করছে। রাজখালী এলাকায় সশস্ত্র তৎপরতা এবং প্রশাসনের নীরবতা—দু’টিই এখন স্থানীয়দের মধ্যে উদ্বেগ ও প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। দেখা যাক, এই বিষয়ে কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয় কি না।