У нас вы можете посмотреть бесплатно বাংলাদেশ এর প্রথম T20 আশরাফুল এর ম্যাচ জিতানো কথা মনে আসে সবার или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ ম্যাচ সংখ্যা ৬১ ১৭৭ ১৩৩ ২২৯ রানের সংখ্যা ২৭৩৭ ৩,৪৬৮ ৬,৯১৮ ৪,৬৭১ ব্যাটিং গড় ২৪.০০ ২২.২৩ ২৮.০৬ ২৩.৪৭ ১০০/৫০ ৫/৮ ৩/২০ ১৮/২৮ ৫/২৫ সর্বোচ্চ রান ১৯০ ১০৯ ২৬৩ ১১৮* বল করেছে ১৭৩৩ ৬৯৭ ৯,৩৯৬ ১,৫৫৯ উইকেট ২১ ১৮ ১৬১ ৪৭ বোলিং গড় ৬০.৫২ ৩৬.৭২ ৩৫.০১ ২৯.০৬ ইনিংসে ৫ উইকেট ০ ০ ৬ ০ ম্যাচে ১০ উইকেট ০ - ০ - সেরা বোলিং ২/৪২ ৩/২৬ ৭/৯৯ ৪/২৮ ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২৫/– ৩৫/– ৬৭/– ৫৫/– উৎস: ক্রিকইনফো.কম, ২৯ মার্চ ২০১৪ মোহাম্মদ আশরাফুল (জন্ম: জুলাই ৭, ১৯৮৪, ঢাকা) বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক। তিনি টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে কম বয়সে সেঞ্চুরি করার রেকর্ডের অধিকারী। এই কৃতিত্ব তিনি অর্জন করেন শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে শ্রীলঙ্কারই মাটিতে। ব্যাটিংয়ে দক্ষতা ছাড়াও তিনি মাঝে মাঝে ডানহাতে লেগ স্পিন বল করে থাকেন। পরিচ্ছেদসমূহ ১ ক্যারিয়ার ১.১ টেস্ট ক্রিকেট ১.২ একদিনের আন্তর্জাতিক ১.৩ ঘরোয়া ক্রিকেট ২ ম্যাচ পাতানোর স্বীকারোক্তি ৩ তথ্যসূত্র ৪ বহিঃসংযোগ ক্যারিয়ার টেস্ট ক্রিকেট আশরাফুল বিশ্বের কনিষ্ঠতম খেলোয়াড় হিসেবে টেস্ট শতক করার রেকর্ডের অধিকারী। নিজের ১৭তম জন্মদিনের একদিন পূর্বে ২০০১ সালের ৮ সেপ্টেম্বরে সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপে তিনি তার অভিষেক টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১১৪ রান করে এই কৃতিত্ব অর্জন করেন।[২] কিন্তু ঐ খেলায় বাংলাদেশ দল ইনিংস ও ১৩৭ রানের ব্যবধানে পরাজিত হয়। তার জন্মতারিখ নিয়ে অনেক অনিশ্চয়তার সূত্রপাত হয়েছিল - অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যা জুলাই ৭ বলা হচ্ছে,[৩] কিন্তু তার পাসপোর্টে জন্মতারিখ রয়েছে সেপ্টেম্বর ৯ হিসেবে। অবশ্য উভয় তারিখ হিসেব করলেও তিনি তার রেকর্ড ধরে রাখতে পারবেন (পূর্ববর্তী রেকর্ড ছিল পাকিস্তানের মুস্তাক মোহাম্মদের, যিনি ১৯৬০-০১ মৌসুমে ১৭ বছর ৮২ দিন বয়সে এই কৃতিত্ব অর্জন করেছিলেন)। এই ধরনের শুরুর পর আশরাফুলের কাছে প্রত্যাশার চাপ অনেক বৃদ্ধি পায়। তবে টানা কয়েক ম্যাচ খারাপ ফর্ম এবং বাজে বলে আউট হওয়ার স্বভাবের কারণে তিনি জাতীয় দল থেকে ছিটকে পড়েন। ২০০৪ সালে জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তনের পর ভারতের বিরুদ্ধে ১৫৮* রান করেন, যা ঐ সময়কালে তার ব্যক্তিগত দ্বিতীয় শতক এবং কোন বাংলাদেশী ক্রিকেটারের সর্বোচ্চ টেস্ট রান। ২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিনি ১৩৬ রান করেন। টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে তার অভিষেক হয় ২০০৭ এ, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। অধিনায়কের ভূমিকায় শুরুটা তার ভালো ছিল না। প্রথম টেস্টের দু' ইনিংসে তিনি যথাক্রমে ৭ ও ৩৭ রান করেন এবং দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে শূন্য রানে প্যাভিলিয়নে ফেরত যান। অবশ্য দ্বিতীয় ইনিংসেই তিনি ১২৯ রানে অপরাজিত থেকে প্রথম বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টে ৪টি সেঞ্চুরি করার গৌরব অর্জন করেন।[৪] এখন পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেটে আশরাফুল বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান স্কোরার (প্রথম হাবিবুল বাশার) ২০০৭-০৮ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে একটি টেস্টে আশরাফুল খুবই ব্যতিক্রমী উপায়ে এবি ডি ভিলিয়ার্সকে আউট করেন। বোলারের হাত থেকে ছুটে যাওয়া বল দু'বার বাউন্স খায় এবং ব্যাটসম্যান বলটিকে সজোরে হিট না করে বোলারের হাতে তুলে দেন। আশরাফুল বলটিকে লুফে নেন। ফলশ্রুতিতে আম্পায়ার স্টিভ বাকনার ব্যাটসম্যানকে আউট ঘোষণা করেন।[৬] আউটটি 'ক্রিকেটের আইনের' ২৪ নম্বর, অনুচ্ছেদ নম্বর ৬ অনুযায়ী সিদ্ধ ছিল। এ আইনানুসারে 'নো বল' হতে হলে বলটিকে ২ বারের বেশি ড্রপ খেতে হবে কিংবা গড়িয়ে যেতে হবে।[৭][৮] একদিনের আন্তর্জাতিক আশরাফুলের ওয়ানডে অভিষেক হয় জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে, ১১ই এপ্রিল, ২০০১। ম্যাচটিতে তিনি মাত্র ৯ রান করেন, বাংলাদেশ হারে ৩৬ রানে। নিজের প্রথম বিশ্বকাপেও তার পারফরম্যান্স ছিল হতাশাজনক। পুরো টুর্নামেন্টে তিনি মাত্র ১৪.২০ গড়ে মাত্র ৭১ রান করেন। বাংলাদেশ বিদায় নেয় গ্রুপ পর্ব থেকেই। ক্যারিয়ারের শুরুটা ভালো না হলেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে বাংলাদেশের কিছু বিখ্যাত জয়ে আশরাফুলের অনেক অবদান রয়েছে। ২০০৫ সালের ১৮ জুন তারিখে ইংল্যান্ডের কার্ডিফে ন্যাটওয়েস্ট সিরিজে তৎকালীন বিশ্বের একনম্বর ক্রিকেট পরাশক্তি অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্মরণীয় জয়ে আশরাফুল ১০০ রান করেন। এটি তার একমাত্র শতক, এবং সেট খেলাটি বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে স্মরণীয় ম্যাচ। ২০০৭ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে তৎকালীন একনম্বর ক্রিকেট দল দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে আশরাফুল ৮৩ বলে ৮৭ রান করেন, যা বাংলাদেশকে আরেকটি স্মরণীয় বিজয় উপহার দেয়। এতে তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কারে ভূষিত হন। ২৪ গড়ে ২১৬ রান করে আশরাফুল ঐ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান স্কোরার হন। বিশ্বকাপের পর তিনি শাহরিয়ার নাফিসের স্থলে দলের সহ-অধিনায়ক নির্বাচিত হন। ভারতের বিপক্ষে টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সিরিজের পর তাকে টেস্ট ও সীমিত ওভারের ক্রিকেটে দলের অধিনায়ক নির্বাচিত করা হয়। তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইতিহাসে দ্বিতীয় কনিষ্ঠতম অধিনায়ক। ২০০৭ এর সেপ্টেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা টি-২০ বিশ্বকাপের আয়োজন করে। টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠার জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়ই বাংলাদেশের জন্য যথেষ্ট ছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত পুরো সিরিজে এটাই বাংলাদেশের একমাত্র জয় হয়ে দাঁড়ায়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচে আশরাফুল মাত্র ২০ বলে অর্ধ-শতক করে রেকর্ড করেন। ছ'দিন পরেই অবশ্য যুবরাজ সিং ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাত্র ১২ বলে অর্ধ-শতক করে রেকর্ডটি ভেঙ্গে দেন।[৯][১০] ঘরোয়া ক্রিকেট Mohammad Ashraful training, 23 January, 2009, Dhaka SBNS.jpg ঘরোয়া লীগে আশরাফুল ঢাকা বিভাগীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে অনিয়মিতভাবে খেলে থাকেন। ২০০৬ এর নভেম্বরে তিনি চট্টগ্রাম বিভাগীয় দলের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ২৬৩ রানের একটি রেকর্ড ইনিংস খেলেন। সতীর্থ রকিবুল হাসান অবশ্য রেকর্ডটি পরে ভেঙ্গে ফেলেন।[১১] আশরাফুল প্রিমিয়ার ডিভিশন লীগে 'সোনারগাঁও ক্রিকেটার্স'-কে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।