У нас вы можете посмотреть бесплатно মুসলিম রোহিঙ্গারা বার্মার জন্য আতংক! или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#BoniAmin #Rohingya #Yangon #Travel #বার্মা #বনিআমিন #রোহিঙ্গা #রেঙ্গুন বিদেশে চাকুরীর বিজ্ঞপ্তিঃ মায়ানমারে 'বাংলাদেশী মুসলিম' শ্রমিক প্রয়োজন --------------------------------------------------------------------------------------------------------------- "জগতে শুধু মুসলিমরা-ই 'মানুষ', বাকি ধর্মের সকলেই 'অমানুষ' - সুবাহানাল্লাহ, সেই ঈমান ও আকিদার বলে বলীয়ান হয়ে 'বিশ্ব ক্রীতদাস' বা 'ইসলামিক যৌন দাসী' হিসেবে আগামীতে মরু - মালয়তে আর নয়, অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশী মুসলিম শ্রমিকরা তার গা ছোঁয়া পাশের দেশ মায়ানমারে গিয়ে ইট ভাঙ্গা, মাটিকাটা, ওদের বিমান বন্দর এবং পাবলিক টয়লেট ছাফ সহ বনে জঙ্গলে শ্রমিক হিসেবে কাজ করবে। বাংলাদেশী মুসলিম শ্রমিকরা তাদের মুসলিম অথচ হিজাবি যুবতী বোনেরা সউদী বর্বর মুসলিমদের ঈমানী দন্ডের 'লিঙ্গনন্দ' আতঙ্কে আরব দেশগুলোতে আর না গিয়ে প্রতিবেশী বৌদ্ধ দেশ মায়ানমারে গিয়ে তাদের ম্যাসাজ (গা মর্দন) পার্লারে বা গৃহস্থালী ও ঘর ছাফাইয়ের কাজ করবে। প্রিয় বন্ধুরা, বনি আমিন এর কথাটি যদি বিশ্বাস না হয় তবে কথাটি আজ (০৪/০২/২০২০) নীরবে এবং যত্নের সাথে টুকে রাখ, আমি হয়তো জীবিত থাকবো না, তবে আমার এই বাণীটি মনে রেখো। উল্লেখ্য গত তিন/চার দশক আগেও বাংলাদেশী 'মুসলিম যুবক'রা ভাবেনি তাদেরকে সুদূর মরিশাস দ্বীপ বা মালয়েশিয়া বা সিঙ্গাপুর বা মালদ্বীপে'র মত দরিদ্র(!) দেশে এসে এমন কি টয়লেট ছাফ বা ভারতে গিয়ে মাটি কাটা কাজও করতে হবে। আমি দেখেছি অনেক, দেখছি আরো, মনটা খারাপ হয়ে যায় যখন সিঙ্গাপুর চাঙ্গি বিমানবন্দর, কুয়ালা লামপুর বিমান বন্দর সহ আরব বিশ্বের বিভিন্ন বিমানবন্দরে 'পায়খানা ছাফ' করার জন্যে বাংলাদেশী 'বিশ্ব ক্রীতদাস' গুলোকে দেখি। বাংলাদেশী এই ওয়াজি মুসলিমদেরকে আমি এমন কি (যবনদের ভাষায়) 'ঘৃণিত হিন্দু' দেশ ভারতের বিভিন্ন ইট ভাটায় বা মুম্বাই ও দিল্লীর বিমানবন্দরে আমার জন্মদেশ বাংলাদেশের সেই 'সুন্নী মুসলিম' যুবকদেরকে 'বুরুজ' ও ঝাড়ু হাতে 'মুসলিম মেথর' হিসেবে কাজ করতে দেখি। 'বুরুজ বা ঝাড়ু' হাতে দাঁড়ানো যুবকদের দেখে আমার চোখে তখোন ভেসে ওঠে বাংলাদেশে থাকাবস্থায় তাদের মারমূখী এবং 'সংখ্যালঘু তাড়ানো' সেই 'লুঙ্গি পরা জঙ্গী'রা যেন 'ইসলামী ঝান্ডা' হাতে টয়লেটের সামনে সারি বেঁধে দাঁড়িয়ে আছে, আর সমস্বরে যেন বলছে 'নারায়ে তাকবীর' আল্লাহ হু আকবার। আমার জন্মদেশের ওই 'মুসলিম মেথর'গুলোর অসহায় মুখের দিকে আমি ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকি আর ধিক্কার দেই 'ওদের সেই আল্লাহকে' (আমার আল্লাহকে নয়) যিনি 'ধর্মের জন্যে জান-কোরবান' দিতে প্রস্তুত তার এই একনিষ্ঠ ওয়াজি সন্তান এবং তার পেয়ারে মুসলিম বান্দাদেরকে এভাবে বারো জাতের অমুসলিমদের 'পায়খানা' অতি যত্ন সহকারে নিজ 'ইসলামীক হাতে' পরিষ্কার করার জন্যে 'বিশ্ব ক্রীতদাস' করে বিভিন্ন দেশে 'মুসলিম মেথর' হিসেবে পাঠান। মনে মনে প্রশ্ন করি, "হে আল্লাহ, কী পাপ করেছে আমার জন্মদেশের এই যুবকগুলো? কেন তুমি ওদেরকে দিয়ে বিদেশের মাটিতে অমুসলিমদের পায়খানা ছাফ করাচ্ছ? ওরা না হয় হুজুরদের একটু আধটু ওয়াজ শুনতো, অতঃপর সেই ওয়াজের জযবায় আসক্ত হয়ে নাহয় পাশের বাড়ীর অমুসলিম নারী বা যুবতীর সাথে লিঙ্গনন্দের অপ্রতিরুদ্ধ যৌনআখাঙ্খায় ওদেরকে একটু আধটু বিরক্ত করতো', কিন্তু তাই বলে শাস্তি স্বরূপ তুমি আমার জন্মদেশের সেই বর্বর মুসলিমদেরকে বিদেশের মাটিতে এনে এভাবে অমুসলিমদের 'উর্বর' মলমূত্র ছাফ করাবে!!!!!!!! বন্ধুঃ মনে রেখো এমনকি ১৯৫৯ সনের আগেও লাইন ধরে দলে দলে বঙ্গ তথা ভারত থেকে পঙ্গপালের মত প্রচুর লোক বুকে মাটি লাগিয়ে রেঙ্গুনে কাজ করার জন্যে যেত। সেই দিনগুলো আবারো ঘনিয়ে আসছে, মনেরেখো আগামী এক দশকের মধ্যে পুনরায় মায়ানমারের দরোজা একপাটি-দুপাটি করে ধীরে ধীরে খুলতে যাচ্ছে। আবারো পঙ্গপালের মত ছুটে আসবে সেই প্রজন্মের উত্তরসূরী মুসলিম জনতা এই বৌদ্ধ দেশটিতে। আজ লিখে রেখো "বাংলাদেশী সেই ওয়াজ শ্রবণকরি' মুসলিম যুবক ও যুবতীরা বিদেশী শ্রমিক হিসেবে অদূর ভবিষ্যতে গিয়ে প্রতিবেশী দেশ মায়ানমারের পাবলিক টয়লেট ছাফ এবং রাস্তা ঝাড়ুর কাজ করবে, করবেই। - ইনশাল্লাহ হুল আজীম - (কমেন্ট লেখকঃ বনি আমিন, সিডনী)