У нас вы можете посмотреть бесплатно আমাদের ছৈলার চর..ঝালকাঠি জেলার কাঠালিয়া উপজেলার প্রাকৃতিকভাবে জেগে ওঠা নয়নাভিরাম ছৈলার চর। или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
ইতিমধ্যেই ছৈলার চরকে কেন্দ্র করে এখানের মানুষের অর্থনীতির চাকা ঘুরতে শুরু করছে। অনেকেই কৃষিকাজের পাশাপাশি খাবারের দোকান দিয়ে ভাগ্যে পরিবর্তন আনছেন। প্রতিদিন শতাধিক ট্রলার ভাড়ায় ছৈলার চরে আসা-যাওয়া করছে। এতে মাঝিদের আয়ও বেড়ে গেছে। শীতের মৌসুমে শুকনো চরে গহিন অরণ্য। প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো ছৈলাগাছের নাম থেকেই জেগে ওঠা এ চরের নামকরণ করা হয়েছে ‘ছৈলার চর’। নদীবেষ্টিত এ চরকে দ্বীপের মতো মনে হয়। ছৈলা ছাড়াও এই চর কেয়া, হোগলা, রানা, এলি, মাদার, আরগুজিসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছে ঘেরা। আর সেখানে লাখো ছৈলাগাছে শালিক, ডাহুক আর বকের ঝাঁক। বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কিচিরমিচির ডাকে মুখর থাকে চরের অরণ্য। বেলা শেষে পশ্চিম আকাশে সূর্য হেলে পড়ার দৃশ্য উপভোগ করা যায় এ চরে। ২০১৫ সালে ছৈলারচরকে পর্যটন স্থান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ছৈলারচর ঝালকাঠির কঁাঠালিয়া উপজেলার হেতালবুনিয়ায় বিষখালী নদীতে জেগে ওঠা এক বিশাল চর। বঙ্গোপসাগর থেকে মাত্র ৬০ কিলোমিটার দূরে এক যুগ আগে গড়ে ওঠা ছৈলার চরের আয়তন ৬১ একর। কঁাঠালিয়া উপজেলা প্রশাসন ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, গত এক বছরে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এখানে এডিবির অর্থায়নে তৈরি হয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত দুটি রেস্ট হাউস, একাধিক গোল ঘর, সুদৃশ্য ডিসি লেক ও ইকো পার্ক। বিষখালী নদীর পাশ দিয়ে পর্যটকদের ঘুরে বেড়ানোর জন্য রয়েছে একাধিক লাল রঙের নৌকা। পুকুর ও লেকে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। পর্যটকদের জন্য রয়েছে নিরাপদ পানির নলকূপ ও মানসম্মত শৌচাগারের সুব্যবস্থা। দর্শনার্থীদের কথা চিন্তা করে নির্মিত হয়েছে একটি কাঠের সেতু। যেটি ব্যবহার করে খুব সহজেই হেঁটে যাওয়া যাবে ছৈলার চরে। শিশুদের নিয়ে সপরিবারে আনন্দে সময় কাটানোর জন৵ রয়েছে গাছের ছায়ায় বেঞ্চ, একাধিক দোলনা ও শিশু কর্নার। চরের একদিকে ২০ একর জায়গাজুড়ে নির্মাণ করা হয়েছে ডিসি ইকোপার্ক। শীত মৌসুমে ঝালকাঠি জেলা শহর, কঁাঠালিয়া উপজেলার পার্শ্ববর্তী রাজাপুর, বরগুনার বামনা, বেতাগী ও পিরোজপুরের ভান্ডারিয়াসহ বিভিন্ন উপজেলা থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বনভোজন করতে আসে এ ছৈলার চরে। ইতিমধ্যেই ছৈলার চরকে কেন্দ্র করে এখানের মানুষের অর্থনীতির চাকা ঘুরতে শুরু করছে। অনেকেই কৃষিকাজের পাশাপাশি খাবারের দোকান দিয়ে ভাগ্যে পরিবর্তন আনছেন। ট্রলারের মাঝিদের ব্যস্ততাও কম নয়। প্রতিদিন শতাধিক ট্রলার ভাড়ার চুক্তিতে কাঠালিয়া লঞ্চঘাট থেকে ছৈলার চরে আসা-যাওয়া করছে। এতে মাঝিদের আয়ও বেড়ে গেছে। ছৈলার চরে আগতরা ইচ্ছে করলে কঁাঠালিয়ার পাশের উপজেলা পাথরঘাটায় গিয়ে সুন্দরবনের কিছু অংশ দেখে আসতে পারেন। সেখানে রয়েছে হরিণঘাটার ফরেস্টের অপরূপ সৌন্দর্য। সরেজমিনে সম্প্রতি ছৈলার চরে গিয়ে দেখা যায়, বিপুলসংখ্যক ভ্রমণপিপাসু মানুষ ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কেউ সেলফি তুলছেন। কেউ–বা প্রিয়জনের ছবি মুঠোফোনে ক্যামেরাবন্দী করছেন। শিশুদের পদচারণে ছৈলার চর ছিল মুখর। কয়েকটি পিকনিক দলের হইহল্লা আর উচ্চ শব্দের গানে চরের নিস্তব্ধতা ভেঙে এই এলাকা কোলাহলে মুখর হয়ে উঠেছে। বেতাগী মোকামিয়া এলাকার বাসিন্দা আরিফুর রহমান বলেন, ‘ছৈলার চর অসাধারণ একটি পিকনিক স্পট। বিগত দিনে এ চরে তেমন কিছুই ছিল না। বর্তমানে অনেক স্থাপনা ও দোকানপাট গড়ে উঠেছে যা পর্যটকদের আরও বেশি আকর্ষণ করছে।’ music link: • Видео facebook: sn shohan: https://www.facebook.com/profile.php?... pranto : https://www.facebook.com/profile.php?...