У нас вы можете посмотреть бесплатно 💰💸 এই ৪টি স্টক ব্যবসা করে মানুষ লাখ লাখ টাকার বেশি ইনকাম করে প্রতিবাছর। Business idea at home. или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ধরুন কোন ধরণের সিজনাল প্রোডাক্টকে স্টোর করে নন-সিজনাল সময়ে সেল করার একটি পপুলার ব্যবসা হল স্টক ব্যবসা। ধরুন আপনার যদি মোটামুটি পুঁজি থাকে আপনি চাইলে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। শুরুতে একটু বুঝতে সময় লাগলেও আপনি যদি একবার এ ব্যবসার ধাঁচ বুঝতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজে এই ব্যবসার মাধ্যম লাভবান হতে পারবেন। তবে এই ব্যবসাটি বেশ চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। এমন না যে আপনি এখুনি ব্যবসা শুরু করলেন আর এখুনি প্রফিট পাবেন। এই ব্যবসাকে সফল করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য্য এবং পর্যাপ্ত প্ল্যানিং নিয়ে স্ট্রাটেজি সাজাতে হবে। আপনাকে জানতে হবে কখন স্টক করার সঠিক সময় এবং কখন আপনার স্টক করা পণ্যটি উপযুক্ত লাভে বিক্রি করতে হবে। একই সময় আপনাকে স্টককালীন ও বিক্রয়কালীন সময়ের সম্ভাব্য ঝুঁকি মোকাবেলায় বিকল্প ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখতে হবে। তাহলে চলুন জনপ্রিয় কিছু লাভজনক স্টক ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জেনে নিই। ১.খেজুরের স্টক বিজনেস সবথেকে লাভজনক হচ্ছে এই খেজুরের ষ্টক বিজনেসে। খেজুর কিনে ষ্টক করে রেখে দিবেন, রমজান মাস আসলে সেগুলোকে বিক্রি করবেন তাহলে অনেক লাভবান হতে পারেন। বর্তমানে ২০২৪ সালের রমজান মাসে আপনারা দেখতে পারছে যে, খেজুরের দাম কি পরিমানে বেড়েছে, কম দামি যে খেজুর সেটা কিনতে গেলেও ১৮০০-২০০০ টাকা লাগছে। এই খেজুরের দাম কিন্তু এত বেশি না অনেক কম দামে কেনা। যারা আগে কম দামে কিনে স্টক করে রেখেছিল এবং এখন বিক্রি করছে তারা কিন্তু প্রচুর পরিমানে লাভবান হতে পেরেছে। রমজান মাসে অনেক খেজুর বিক্রি হয় আমাদের দেশসহ সকল দেশেই। ২.সরিষার স্টক ব্যবসা সরিষা তেলবীজ শস্য। বর্তমানে সরিষার তেলের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। তাই সরিষার স্টক ব্যবসা হতে পারে লাভজনক ব্যবসা। সরিষার মৌসুমে আপনি চাষীদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় পরিমান সরিষা কিনে রাখবেন। পরে বাজার বুঝে সরিষা দান বা সরিষার তেল বিক্রি করতে পারবেন। ৩.ডালের স্টক ব্যবসা বাঙ্গালীরা ডাল ছাড়া ভাত খেতে ও পারেনা। বাংলাদেশের মানুষেরা প্রধান খাবার হল ডাল ভাত। ডালের ভিতরে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন প্রোটিন। আমাদের দেশের মানুষেরা প্রতিবেলায় মাছ মাংস খেতে না পারলেও ডাল ভাত খেয়ে থাকে, তাই ডালের চাহিদা সারা বছরেই থাকে। আগে যে ডাল ৫০-৬০ টাঁকা কেজি ছিল বর্তমানে এখন সেই ডাল ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি হয়ে গিয়েছে। তাই আপনি যদি ডালের স্টক বিজনেস করেন তাহলে লাভবান হতে পারবেন। ৪.পাটের স্টক ব্যবসা পাট বাংলাদেশের সোনালী আঁশ। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনার অভাবে এই পণ্যটি দিন দিন লোপ পেয়ে যাচ্ছে। পাটকল গুলো পাটের পণ্য তৈরির জন্য পর্যাপ্ত পাট পায় না। কারণ অধিকাংশ সময় পাট ব্যবসায়ীরা পাট গুদামজাত করে রাখে আর মাত্রাতিরিক্ত মূল্য দাবি করে। এ সমস্যার জন্য পাটকল গুলো প্রয়োজনীয় পণ্য তৈরি করতে পারে না। পাট মৌসুমে পাট চাষীদের থেকে সুলভ মূল্যে ক্রয়কৃত পাট পরবর্তীতে লাভে বিক্রি করতে পারেন। আর এখন পাটের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। পাট শুধু এখন আর বস্তাতেই সীমাবদ্ধ নেই। এর বিস্তৃতি ব্যাপক। কাজেই এটি হতে পারে অধিক লাভজনক ব্যবসা।