У нас вы можете посмотреть бесплатно নাটোর রাজবাড়ী | রানী ভবানীর রাজ্যের ইতিহাস| Natore Rajbari | রানী ভবানীর রাজবাড়ী или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
নাটোর রাজবাড়ি | রানী ভবানীর রাজ্যের ইতিহাস | Natore Rajbari | রানী ভবানীর রাজবাড়ি #travelwithmithu নাটোর রাজবাড়ি পাগলা রাজার প্রাসাদ বলেও বহুল পরিচিত যেটি রাজ জমিদার পরিবারের বাসস্থান হিসেবে ব্যাবহার করা হত। রানী ভবানী এখানে বাস করতেন এবং মৃত্যুর পর তাঁর স্বামী এখানকার চা বাগান ও প্রাসাদের উন্নয়ন করেন। সাতটি আলাদা প্রাসাদের পরিত্যাক্ত ধ্বংসাবশেষ ঘিরে থাকা পরিখাগুলোতে এখন দেখা যায় ট্যাংক, অর্কিড এবং ফুলের বাগান। এই প্রাসাদগুলোর মধ্যে মাত্র চারটি এখন টিকে আছে কিন্তু বাকিগুলো ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। রানীর মৃত্যুর পর তাঁর দত্তক পুত্র রামকৃষ্ণ এই এলাকা শাসন করেন। রামকৃষ্ণের মৃত্যুর পর তাঁর দুই পুত্র শিবনাথ এবং বিশ্বনাথ নাটোর জমিদারবাড়ির যৌথ মালিক হন ১৭৭৮ সালে। পুরো জমিদার বাড়ি তাদের তাঁদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়। এরপর রাজবাড়িতে বড় পুত্রের অংশকে বলা হত “বড় তরফ” এবং ছোট পুত্রের অংশকে বলা হত “ছোট তরফ”। রানী ভবানীর বড় পুত্র বড় তরফ নামে এবং ছোট পুত্র ছোট তরফ নামে পরিচিত ছিলেন। রানীর মৃত্যুর পর তাঁর দুই পুত্রের মধ্যে জমিদারী ভাগ হয়ে যায়। এখানে অনেক স্মৃতি স্তম্ভ আছে। বাংলার অন্যতম বৃহত্তম জমিদারী ছিল নাটোরের জমিদারী। এই জমিদারীর সূচনা করেছিলেন কামদেবের দুই পুত্র রামজীবন এবং রঘুনন্দন। রামজীবনের পুত্রবধু ছিলেন রানী ভবানী। ১৮শ শতকে বাংলার রাজনীতিতে রানী ভবানী ছিলেন এক কিংবদন্তি। তাঁর জনপ্রিয়তা ও উদারতার কারনে দেশের প্রতিটি ঘরে তিনি আকর্ষণীয় ব্যাক্তিত্তে পরিণত হয়েছিলেন। জমিদার হবার পর রামজীবন ৫০.৪২ একর জায়গার ওপর দুই স্তরের পরিখার মধ্যে এই রাজবাড়িটি নির্মাণ করেন। রাজবাড়িটির চতুর্দিক পরিখার মাধ্যমে সুরক্ষিত ছিল। রাজবাড়িতে নয়টি ভবন ছিল যেমনঃ বড় তরফের প্রাসাদ, ছোট তরফের প্রাসাদ, বড় তরফের কাচারি ভবন ও প্রহরী কক্ষ, ছোট তরফের কাচারি ভবন, রানী ভবন, অতিথিশালা, মধু রানী ভবন ইত্যাদি। ছোট তরফের প্রাসাদটি ১৯৮৪ সালে নাটোরের জজ কোর্ট হিসেবে ব্যাবহার করা হয়েছে। এখানে বেশ কিছু পুকুর আছে যার মধ্যে একটি ছিল ছোট তরফের এবং আরেকটি বড় তরফের।এখানে রানীমহল নামে একটি পরিত্যাক্ত প্রাসাদ আছে যেখানে রানী বাস করতেন।