У нас вы можете посмотреть бесплатно মধ্যপ্রাচ্য থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিচ্ছে আমেরিকা || নতুন জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল প্রকাশ || Sorwar Alam или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বিশ্ব থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিচ্ছে আমেরিকা || নতুন জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল প্রকাশ || Sorwar Alam ---- আমাদের কোর্সগুলোতে ভর্তি হতে যোগাযোগ করুন মোবাইল, হোয়াটসঅ্যাপ +880 1714-207986 ইমেইল [email protected] ওয়েবসাইট www.ilhamintacademy.com --- কোর্স গুলোর তালিকা ১। অনলাইন তথ্য যাচাই ও ফ্যাক্ট চেকিং ২। সাংবাদিকতা ও AI ৩। এআই ভিত্তিক কন্টেন্ট তৈরি ৪। AI ভিত্তিক মার্কেটিং ৫। তুর্কি ভাষা শিক্ষা ------- আজকের ভিডিওর সারাংশ -- আমেরিকার নতুন নিরাপত্তা কৌশল ও পশ্চিম গোলার্ধের গুরুত্ব: আমেরিকা তাদের নতুন জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলে (National Security Strategy) বিশ্বব্যাপী পুলিশি ভূমিকা পালন করা থেকে সরে এসে নিজের দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় এবং 'পশ্চিম গোলার্ধ' বা ওয়েস্টার্ন হেমিস্ফিয়ারের (আমেরিকা, কানাডা ও ল্যাটিন আমেরিকা) ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। ট্রাম্প প্রশাসন ১৮২৩ সালের 'মনরো ডকট্রিন' (Monroe Doctrine) পুনরায় সক্রিয় করতে চায়, যার মূল কথা হলো ল্যাটিন আমেরিকায় বাইরের কোনো দেশ প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না, এটি হবে আমেরিকার একচ্ছত্র আধিপত্যের এলাকা। বর্তমানে আমেরিকার প্রধান অগ্রাধিকার হলো সীমান্ত সুরক্ষা, অভিবাসন রোধ এবং মাদক পাচার প্রতিরোধ করা। ইউরোপ ও ন্যাটোর ভবিষ্যৎ: আমেরিকা ইউরোপকে স্পষ্ট বার্তা দিচ্ছে যে, ২০২৭ সালের মধ্যে ইউরোপকে নিজেদের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিজেদেরই বুঝে নিতে হবে। ট্রাম্পের নীতি অনুযায়ী, ইউরোপের উচিত ন্যাটোর ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজেদের সামরিক সক্ষমতা বাড়ানো। আমেরিকা ন্যাটোর সম্প্রসারণ নীতি বন্ধ করতে চায় এবং ইউরোপের বাজার আমেরিকার জন্য উন্মুক্ত করার পক্ষে। ট্রাম্প মনে করেন, ইউরোপের অর্থনীতি দুর্বল হয়ে পড়েছে এবং আমেরিকার উচিত নয় নিজের খরচে তাদের নিরাপত্তা দেওয়া। মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়া নীতি: আমেরিকা মধ্যপ্রাচ্য থেকে তাদের সৈন্য সংখ্যা কমিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে। ইসরাইলের নিরাপত্তার জন্য আমেরিকা এখন আর সরাসরি সৈন্য রাখবে না, বরং 'আব্রাহাম একর্ড'-এর মাধ্যমে ইসরাইল, সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি জোট তৈরি করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চায়। ইরানকে যথেষ্ট দুর্বল করা হয়েছে বলে আমেরিকা মনে করে, তাই সরাসরি উপস্থিতির প্রয়োজন কমেছে। একইভাবে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়াকেও নিজেদের নিরাপত্তা ও চীনের সাথে সমস্যা নিজেদেরই মেটাতে বলা হয়েছে। চীনকে মোকাবেলা করার ক্ষেত্রে আমেরিকা সামরিক সংঘাতের চেয়ে অর্থনৈতিক জোট গঠনের ওপর বেশি জোর দিচ্ছে। মুসলিম বিশ্বের জন্য সুযোগ: আমেরিকা নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ায় যে নিরাপত্তা শূন্যতা (Security Vacuum) তৈরি হবে, তা তুরস্ক, পাকিস্তান এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলোর জন্য সুযোগ বয়ে আনতে পারে। যেসব দেশ গত কয়েক বছরে নিজস্ব সামরিক শিল্প গড়ে তুলেছে, তারা এখন বিভিন্ন দেশে অস্ত্র বিক্রি এবং নিরাপত্তা সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে নিজেদের প্রভাব বিস্তার করতে পারবে। আমেরিকা চাইছে পাকিস্তান যেন সৌদি আরবের নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখে। সারসংক্ষেপ: সহজ কথায়, আমেরিকা স্বীকার করছে যে বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার বিগত দিনের নীতি তাদের অভ্যন্তরীণ ক্ষতি করেছে। তাই তারা এখন বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে যুদ্ধ না করে, নিজেদের অর্থনীতি ও সীমান্ত রক্ষায় মনোযোগী হচ্ছে এবং মিত্র দেশগুলোকে নিজেদের নিরাপত্তা নিজেদেরই নিশ্চিত করার নির্দেশ দিচ্ছে।