У нас вы можете посмотреть бесплатно রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন। রাজশাহীর ইতিহাস পর্ব -৮ или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
আসসালামুয়ালাইকুম আসন্ন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন ২০২৩ উপলক্ষে রাজশাহীতে চলছে নির্বাচনের হাওয়া। তাই আজ অপনাদের জন্য রাজশাহীর ইতিহাস পর্ব তুলে ধরবো রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন এর ইতিহাস ১৮৭৬ সালে পৌরসভা গঠন হয়। ১৯৯১ সালে সিটি কর্পোরেশন গঠন হয়। ১৮৭৬ সালের ১ এপ্রিল ভুবন মোহন পার্কের অভ্যন্তরে টিন সেডের দুটি কক্ষে রাজশাহী পৌরসভা (রামপুর-বোয়ালিয়া মিউনিসিপ্যালিটি) কাযর্ক্রম শুরু করে। পরে ভুবন মোহন পার্ক থেকে রাজশাহী কলেজের একটি বৃহৎ কক্ষে পৌরসভা দপ্তর স্থানান্তর করা হয়। ১৯২১ সালে সোনাদীঘির পাড়ে পৌর ভবনটি নির্মিত হলে রাজশাহী কলেজ থেকে পৌরসভা দপ্তর, পৌর ভবনে স্থানান্তরিত হয়। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের বর্তমানে নান্দনিক নগর ভবন রেয়েছে। বিবিএস এর তথ্যানুসারে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের বতর্মান আয়তন ৯৬.৭২ বর্গ কিলোমিটার। এক জন মেয়র, ৩০ টি সাধারণ ওয়ার্ড এবং ১০ টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড নিয়ে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন গঠিত। ১৯৮৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর পৌর কর্পোরেশনের প্রথম মেয়র জনাব আব্দুল হাদি। ১৯৮৭ সালের ১৩ আগষ্ট হতে বর্তমান পর্যন্ত ১১ জন বিভিন্ন মেয়াদে মেয়র পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯১ সালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন গঠন হলে প্রথম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রথম মেয়র হন মিজানুর রহমান মিনু। এবারের রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন ৬ষ্ঠ তম এর মধ্যে তিন মেয়াদে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন বর্তমান মেয়র এ,এইচ,এম খায়রুজ্জামন লিটন। মেয়রকে সহযোগিতা করার জন্য রয়েছে সরাসরি নাগরিকদের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি তথা কাউন্সিলরগণ। প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে একজন কাউন্সিলর নির্বাচিত হন এবং প্রতি ৩ টি ওয়ার্ড থেকে একজন মহিলা কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। এলাকার যে কোন সমস্যায় প্রথমেই মানুষ তার জনপ্রতিনিধির কাছে ছুটে যান। তবে তাদেরও কাজের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। একজন সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরের উপর অর্পিত দায়িত্ব ও কাজ। ১. নিজের ওয়ার্ডের রাস্তা এবং ড্রেন উন্নয়ন করা। ২. নিজের ওয়ার্ডের রাস্তা ঝাড়ু ও ড্রেন পরিষ্কার রাখা। ৩. নিজের ওয়ার্ডের সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত সড়কের জন্য বাতির ব্যবস্থা করা। ৪. নিজেব ওয়ার্ডের সড়কের বাতি গুলো যদি কোন সমস্যা হয় সেগুলো মেরামত করা। ৫. নিজের ওয়ার্ডে মশা নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা। ৬. নিজের ওয়ার্ডে মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করা। ৭. নিজের ওয়ার্ডে মাদকের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা বৃদ্ধি করা। ৮. নিজের ওয়ার্ডে জঙ্গি সংগঠন রোধে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। ৯. নিজের ওয়ার্ডের প্রাথমিক বিচারকার্য পরিচালনা করা। ১০. নিজের ওয়ার্ডের জনগনের জন্ম-নিবন্ধন, নাগরিক সনদ, ওয়ারিশ সনদ, প্রত্যয়ন পত্র, চারিত্রিক সনদ, বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা এবং মাতৃত্বকালীন দুগ্ধ ভাতা প্রদান করা। উপরে উল্লেখিত কার্যাবলী একজন কাউন্সিলর এর মূল কার্যাবলীর আওতায় পড়ে। এরপরও কিছু বাহ্যিক কার্যাবলী আছে যেগুলো মুলত কাউন্সিলর এর কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত নয়। সেগুলো মুলত আইন প্রশাসনের মাধ্যমে সমাধান করা হয়। #রাজশাহী_সিটি_কর্পোরেশন #সিটিকর্পোরেশননির্বাচন #রাজশাহী