У нас вы можете посмотреть бесплатно ওড়না পেচিয়ে স্ত্রী মানিহাকে শেষ করে স্বামী সোহেল, ঘটনার রাতেই রহস্য উন্মোচন করলো পুলিশ или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#PtottashaNews #shahjadpur #Manihamurder অবশেষে নিহত গৃহবধূ মানিহার পিতার আশঙ্কাই সত্য প্রমাণিত হলো। যাকে ভালোবেসে বিয়ে করে সুখে দুঃখে একসাথে থাকার সংকল্প ছিল সেই স্বামী সোহেলের হাতেই তাকে প্রান দিতে হলো। গলায় ওড়না পেঁচিয়ে স্বামী সোহেল নিজেই হত্যা করে তার স্ত্রী মানিহাকে। প্রথমে প্রচার করে যে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে, পরে আত্মহত্যার নাটক সাজায়। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে স্ত্রী হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে এসব তথ্য দেয় সোহেল, পরে শাহজাদপুর আদালতে বিচারকের সামনে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। আদালত তাকে জেলহাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন। তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন শাহজাদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ নজরুল ইসলাম মৃধা ও পরিদর্শক তদন্ত সাজ্জাদুর রহমান। জানা যায় গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার গাড়াদহ ইউনিয়নের বাইবেন পাড়ার সোহেল আলীর স্ত্রী ২ কন্যা সন্তানের জননী ২৬ বছর বয়সী মানিহা খাতুন মারা যায়। পরে কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে অবস্থানরত গৃহবধূ মানিহার বাবা মাকেও জানানো হয় যে তাদের মেয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। এদিকে মানিহার শশুরবাড়ির লোকজন মৃত্যুর বিষয়টি চেপে গিয়ে দ্রুত লাশ গোসল করিয়ে কাফন পড়িয়ে খাটিয়াতে রেখে যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করা হয়। সুনশান নীরব বাড়িতে গৃহবধূ মানিহার লাশ রেখে শশুরবাড়ির লোকজন অপেক্ষা করছিল যে তার বাবা মা উপস্থিত হলেই লাশ দাফন করা হবে। ততক্ষণেও নিহত গৃহবধূ মানিহার আড়াই বছর বয়সী ও ৪ বছর বয়সী অবুঝ দুটি শিশু কন্যা জানে না তাদের মা আর কখনো তাদের কাছে ফিরে আসবে না। তারা ২ বোন নিজেদের নিয়ে মেতে রয়েছে। অপরদিকে বাড়ির ভেতরে নিহত গৃহবধূ মানিহার স্বামী সোহেল ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা মানিহার মৃত্যুর শোকে কাতর হয়ে বার বার মুর্ছা যাচ্ছিল। কিন্তু বিধি বাম, রাত আনুমানিক ১১টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শাহজাদপুর থানার এসআই আনোয়ারুলের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে মানিহার শশুর আছের আলী ও দেবর শরিফুল পূর্বের মতোই জানায় যে সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। পরে মানিহার লাশের সুরতহালে পুলিশ দেখতে পায় যে গলায় ক্ষত চিন্হ রয়েছে। বিষয়টি এসআই আনোয়ারুলের সন্দেহ হলে তিনি দ্রুত উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের জানান। এরই মধ্যে নিহত গৃহবধূ মানিহার বাবা মা সহ আত্মীয় স্বজন উপস্থিত হলে তাদের আর্তনাদে এলাকার বাতাস ভারী হয়ে ওঠে। কিছুক্ষণ পরেই শাহজাদপুর থানার পরিদর্শক তদন্ত সাজ্জাদুর রহমান ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তদন্ত শুরু করেন। তিনি নিহত গৃহবধূ মানিহার আড়াই বছরের শিশু কন্যার কাছ থেকে তথ্য জানার চেষ্টা করেন ও মানিহার স্বামী সোহেল কে জিজ্ঞেসাবাদ করেন। এরই মধ্যে জানা যায় যে নিহত মানিহার শশুর শাশুড়ি ও দেবর পালিয়েছেন। পরে শাহজাদপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসিবুল হোসেন, থানার অফিসার ইনচার্জ নজরুল ইসলাম মৃধা ও এসআই কাঞ্চন কুমার ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তারা অধিকতর তদন্তের শুরু করেন। পরে তাদের তদন্তে যা বেড়িয়ে আসে... Write to রাজিব আহমেদ রাসেল