У нас вы можете посмотреть бесплатно পশ্চিমা নারী স্বাধীনতার বাস্তবতা или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
                        Если кнопки скачивания не
                            загрузились
                            НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
                        
                        Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
                        страницы. 
                        Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
                    
নারী স্বাধীনতা। নারী অধিকার। পশ্চিমা বিশ্বের খুব প্রিয় কিছু বুলি। এ বুলিগুলো ব্যবহার করে পশ্চিমা বিশ্ব ক্রমাগত প্রাচ্য এবং বিশেষ ভাবে ইসলামকে আক্রমন করে থাকে। গর্ব ভরে দাবি করে তারাই নারী ক্ষমতায়ন করেছে। নারীদের মর্যাদা দিয়েছে। মুসলিম বিশ্বে পশ্চিমের তোতা পাখিরাও মুখস্থ বুলিগুলো আওড়ে যায়। কিন্তু তাদের দাবির সত্যটা কতোটুকু? . পশ্চিমা বিশ্ব এবং তার নারীবাদের আদর্শ আমাদের অনেক গল্প শুনিয়েছিল। “পুরুষতন্ত্রের অশুভ কবল” থেকে বের করে নারীদের মুক্ত করার, রক্ষা করার কথা শুনিয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে কি তাই হয়েছে? আজ পশ্চিমের দিকে তাকালে দেখা যায় নারীকে ঘর থেকে বের হয়ে আনা হয়েছে ঠিকই, কিন্তু নারী মানুষের মর্যাদা পায় নি। পণ্যে পরিণত হয়েছে। রেজর ব্লেড থেকে শুরু করে গাড়ি, সব কিছুর বিজ্ঞাপনে নারীকে, না বরং বলা উচিৎ, নারীর শরীরকে ব্যবহার করা হচ্ছে। বিক্রি বাড়ানো জন্য। নারী বিক্রি বাড়াচ্ছে। নারী বিক্রি হচ্ছে। . মিডিয়া, সিনেমা, কর্পোরেট, কিংবা রাজনীতি – সব জগতেই এক অবস্থা। নারীরা ব্যবহৃত হচ্ছে। যার বাঁধা দিচ্ছে তারা পিছিয়ে পোড়ছে, আর যারা বুদ্ধিমান, সেই নারীরা নিজেদের শরীরকে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ার সোপান হিসাবে ব্যবহার করছে। সাম্প্রতিক সময়ে পশ্চিমে যৌন হয়রানির যেসব স্ক্যান্ডাল বেড়িয়ে এসেছে তা প্রমাণ করে একেবারে সবচেয়ে “সফল ক্যারিয়ারের নারী”-রাও কিছু খুইয়ে, কিছুর বিনিময়েও সফলতা পেয়েছেন। এক আধুনিক বিনিময় প্রথা গড়ে উঠেছে। ক্ষমতাশীলদের পুরুষদের সাময়িক মনোরঞ্জন বা শারীরিক সুখ দেয়ার বিনিময়ে নারীরা সাকসেসফুল “ক্যারিয়ার ওম্যান হচ্ছে”। তবে এ বিনিময় প্রথাকে আধুনিক বলা যায় কি না তা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। হয়তো হাজার বছর ধরেই ব্যাপারটা আছে। তবে ভিন্ন নামে চালু আছে। . বেড়েছে ধর্ষন, যৌন নির্যাতন, যৌন হয়রানি। মুক্ত, স্বাধীন নারীর পরাধীন দেহকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে হার্ডকোর আর সফটকোর পর্ণোগ্রাফির বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের ইন্ডাস্ট্রি। ভেঙ্গে পড়ছে বিয়ে নামক প্রতিষ্ঠান। পশ্চিমে কেউ আর এখন জীবনসাথী খোঁজে না, সাময়িক সময়ের জন্য শয্যাসঙ্গিনী খোজে। এ ধরণের সম্পর্কে ক্ষতিগ্রস্থ হয় কে? . এক দিকে দেহ প্রদর্শন করাকে পশ্চিম উপস্থাপন করছে স্বাধীনতা হিসাবে, অন্যদিকে ব্যাক্তি স্বাধীনতার বুলি আওড়ানো পশ্চিমই শরীর ঢেকে রাখার অধিকারে হস্তক্ষেপ করছে। বোরকা ও নিক্বাবকে বেআইনি ঘোষণা করছে। একদিকে পশ্চিম নারীর পোশাক খুলে নেবে, নারীর সাথে মাংস পিন্ডের মতো ব্যবহার করবে, তার প্রাকৃতিক ও সামাজিক ভূমিকাকে ক্ষুন্ন করবে। আবার একেই নারী স্বাধীনতা হিসেবে উপস্থাপন করবে। আর যে “স্বাধীন” হতে অস্বীকৃতি জানাবে তাকে জোর করে স্বাধীন করবে। বোমা মেরে স্বাধীন করবে। ধন্য স্বাধীনতা! . দেখুন নারী স্বাধীনতা নিয়ে পশ্চিমা ভন্ডামি নিয়ে অনুসন্ধিৎসুর নতুন ভিডিওঃ পশ্চিমা নারী স্বাধীনতার বাস্তবতা