У нас вы можете посмотреть бесплатно সমুদ্রে হারিয়ে যাওয়া পর্তুগীজ নগর ''অংগারকেল' | Portuguese City 'Angarkal' или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
৫০০ বছর আগে প্রথম ইউরোপীয় আগমনকারী হিসাবে পর্তুগিজরা বাংলার দক্ষিন-পূর্ব প্রান্ত চট্টগ্রামে এসে প্রতিষ্ঠা করেছিল কয়েকটি শহর। প্রথমে ব্যবসা-বাণিজ্য ও খ্রিস্টধর্ম প্রচার তাদের উদ্দেশ্য হলেও পরবর্তীতে তারা লুট ও দস্যুতায় মেতে উঠেছিল। পর্তুগীজরা চট্টগ্রামে দেয়াঙ ও অংগারকেল এই দুই বন্দরনগরীকে শক্তিশালী ঘাঁটি হিসাবে ব্যবহার করে বাংলার নিম্নাঞ্চলে দস্যুতায় মেতে উঠত। পর্তুগিজ নগরী দেয়াঙ এখনো ধ্বংসাবশেষ আকারে রয়েছে কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ প্রান্তে দেয়াঙ পাহাড়ে। এই পাহাড়ের বিভিন্ন স্থানে প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ খননকালে পর্তুগিজ বসতির চিহ্ন পাওয়া গেছে। স্থানীয়দের ব্যবহৃত ভাষায় পর্তুগিজ শব্দের আধিক্য লক্ষ্য করা যায়। এখন প্রশ্ন ? চট্টগ্রামে অপর প্রাচীন পর্তুগিজ নগরী ‘অংগারকেল' কোথায় ছিল? পর্তুগীজরা যাকে ভিলেজ, সিটি ও ব্যান্ডেল বা বন্দর নামে অভিহিত করেছেন । তৎকালীন প্রেক্ষাপটে ‘অংগারকেল’ ছিল একাধারে গ্রাম, শহর ও বন্দর। এই অঁঙ্গারখালী নগরটি পর্তুগীজ দেয়াঙ নগরীর পার্শ্ববর্তী চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার খানখানাবাদ গ্রামের ঠিক পশ্চিমে সমুদ্র উপকূলে। বর্তমানে ঠিক আমি যে স্থানে দাঁড়িয়ে আছি এখান থেকে ১/২ কিমি সমুদ্রের অভ্যন্তরে । বুঝতে তো পারছেন, এই শহরটি বর্তমানে সমুদ্র গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। পর্তুগিজ নগরী ‘অংগারকেল’ যা স্থানীয়দের কাছে ‘অংগারখালী’। বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ প্রফেসর ড. আবদুল করিম যিনি এখানকার স্থানীয় বাসিন্দা, "তিনি উল্লেখ করেন, '‘আমি ছোটবেলায় বয়োজোষ্ঠদের কাছে সমুদ্র গর্ভে বিলীন হওয়া তিনটি স্থানের নাম শুনেছি। অংগারখালী বালুখালী এবং চন্দন্যা হাট। চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার সমুদ্র তীরবর্তী পশ্চিমাঞ্চলের প্রবীণদের স্মৃতিতে স্থানীয় লোকশ্রুতিতে অংগারখালী এখনো বিরাজমান রয়েছে। বর্তমানে বাঁশখালী উপজেলার বুক চিরে প্রবাহিত জলকদর খাল, তার কোনও অংশ একদা অংগারখালী খাল নামে পরিচিত ছিল। পর্তুগীজ খিস্ট্রান পাদ্রী ম্যানরিককে বলা যায় অংগারখালী নগরীর গোড়া পত্তনকারী। আরাকানের মগ রাজার ফরমান রামু’র গর্ভনরের নিবন্ধন নিয়ে তিনি অঙগারখালী নগরের গোড়াপত্তন করেন। আশেপাশের খ্রিস্টানদের সেখানে একত্রিত করেন। প্রায় ৪শ বছর অধিক প্রাচীন নগরী অংগারখালীতে নব্য বসতির সবাই নিম্ন শ্রেণীর ধর্মান্তরিত স্থানীয় খ্রিস্টান সম্প্রদায়। পেশাগত দিক থেকে ছিল মৎস্যজীবি। পর্তুগিজ দস্যু’রা গ্রাম বাংলা থেকে লোকজনকে বন্দি করে এখানে নিয়ে আসতো। জোরপূর্বক খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত করত। #পর্তুগাল #পর্তুগীজ #cr7 #সমুদ্রেরসৌন্দর্য #সমুদ্রসৈকত #seabeach #coxsbazar #coxsbazarseabeach #চট্টগ্রাম #পতেঙ্গা #শহর