 
                                У нас вы можете посмотреть бесплатно মায়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর নির্যাতন।এভাবেই কি চলতে থাকবে। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
                        Если кнопки скачивания не
                            загрузились
                            НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
                        
                        Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
                        страницы. 
                        Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
                    
মায়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর বর্বরতম নির্যাতন।এভাবেই কি চলতে থাকবে।মায়ানমারে হাজার হাজার সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিম দেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করছে। সেনা সদস্যদের কঠোর দমনপীড়নে তারা বাধ্য হয়ে শিশুদের নিয়ে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে প্রতিবেশী বাংলাদেশে ঢুকতে চাচ্ছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও বাংলাদেশী কর্মকর্তারা জানান, পালানোর সময় বেশ কয়েকজনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। রাখাইন রাজ্যে মায়ানমার সামরিক বাহিনীর অভিযানকালে অন্তত ১শ ৩০ জন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে। রাজ্যটির অধিকাংশ বাসিন্দাই সংখ্যালঘু রাখাইন মুসলিম। রোহিঙ্গা পল্লীর কয়েকশ বাড়িঘর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে। তবে মায়ানমার সরকার এই অভিযোগ নাকচ করেছে। ঘটনাস্থলগুলােতে বিদেশী সাংবাদকিদের ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। গত মাস থেকে রাজ্যটির বৌদ্ধ ও মুসলিমদের মধ্যে উত্তেজনা তীব্র হয়। তারপর সৈন্যরা রাখাইন রাজ্যের বেশ কিছু অংশ অবাধ চলাচলের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে। সেখানে ত্রাণকর্মী, সাংবাদিক ও স্বাধীন পর্যবেক্ষকদের যেতে দেয়া হচ্ছে না। এদিকে মায়ানমার সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সহিংস হামলায় নিরাপত্তা বাহিনীর বেশ কয়েকজন সদস্য নিহত হয়েছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে সোমবার ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশের টেকনাফ শরণার্থী শিবিরে পালিয়ে আসেন ১৯ বছরের রোহিঙ্গা তরুণ মোহাম্মদ তৌহিদ। সেখান থেকে ফোনে তিনি বার্তা সংস্থা এএফপি-কে জানান, ‘সেনাবাহিনী আমার চোখের সামনে আমার বোনকে গুলি করে হত্যা করেছে। হামলা চালানোর সময় আমি গোবরের নিচে লুকিয়ে ছিলাম। রাত গভীর হওয়ার পর আমি সেখান থেকে সীমান্তে পালিয়ে আসি।’ ওই তরুণ আরও বলেন, ‘আমি আমার মা-কে বাড়িতে একা ফেলে এসেছি। তিনি বেঁচে আছেন কিনা, আমি তাও জানি না। সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের শতশত ঘর জ্বালিয়ে দিয়েছে’। চলতি বছর অক্টোবরের ৯ তারিখে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের একটি চেকপোস্টে সন্ত্রাসীদের হামলায় নয় পুলিশ সদস্য নিহত হন। এরপর মিয়ানমারের সরকার হামলাকারীদের খোঁজে ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’ শুরু করে। তবে মানবাধিকার সংগঠনগুলোর পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী রাখাইন রাজ্যে জাতিগত দমনপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। সেখানে ঘরবাড়িতে আগুন দেওয়া, নারীদের ধর্ষণসহ নানান ধারার শারীরিক ও মানসিক নিপীড়ন চলছে। ২০১২ সালে ওই রাজ্যের জাতিগত দাঙ্গায় শতাধিক রোহিঙ্গা মুসলিম নিহত হওয়ার পর সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে সেখানে চরম উত্তেজনা দেখা গেছে।