У нас вы можете посмотреть бесплатно লালন শাহের মাজার ও লালন মিউজিয়াম | | Lalon shah Majar & museum khustia или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
লালন শাহ মাজার লালন শাহের মাজার কুষ্টিয়ায় অবস্থিত লালনের আঁকড়া লালন শাহের মাজার বা লালনের আখড়া হচ্ছে বাউল সম্রাট লালনের কবরস্থান, এবং এই কবরকে কেন্দ্র করে তৈরি হওয়া একটি মাজার।[১][২] এই মাজারটি কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার ছেউড়িয়া নামক গ্রামে অবস্থিত। লালন শাহের মাজার এখানে একদিনে তৈরি হয়নি, ১৮৯০ সালে লালনের মৃত্যুর পর তার ভক্তরা এখানে ভিড় করতে থাকে, বহু দর্শনার্থী সমাগমের ফলে এই মাজারটির উৎপত্তি হয়েছে। ১৯৬৩ সালে সেখানে তার বর্তমান মাজারটি নির্মাণ করা হয় এবং তা উদ্বোধন করেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্ণর মোনায়েম খান।[৩] বর্তমানে এই মাজারে বিভিন্ন দেশের দর্শনার্থীর ভিড় দেখা যায়।[৪] লালন শাহের মাজার লালনের আখড়াঅবস্থানছেউড়িয়া, কুমারখালী উপজেলা, কুষ্টিয়াস্থানাঙ্ক২৩.৮৯৫৭৫৬৪° উত্তর ৮৯.১৫২১৭৫২° পূর্বপ্রতিষ্ঠাকাল১৮৯০; ১৩৪ বছর আগেমৌলিক ব্যবহারজিয়ারতের জন্যপুনরুদ্ধার১৯৬৩; ৬২ বছর আগেপুনরুদ্ধারকারীপাকিস্তান সরকারপরিদর্শনলক্ষাধিকমালিকলালন একাডেমি অবস্থান সম্পাদনা লালনের মাজার বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলায় অবস্থিত। মাজারটি মূলত উপজেলার ছেউড়িয়া গ্রামে অবস্থিত। কুষ্টিয়া শহরের অদূরে অবস্থিত এই মাজার। কুষ্টিয়া বাস স্ট্যান্ড হতে রিকশা-অটো রিকশার মাধ্যমে ৬০-৭০ টাকা ভাড়া প্রয়োজন।[৫] ইতিহাস সম্পাদনা আধ্যাত্মিক সাধক লালনের বাসস্থান ছিলো, ছেঁউড়িয়া গ্রামে। ১৮৯০ সালের ১৭ অক্টোবর শুক্রবার তিনি মারা যান।[৬] তিনি এই ছেউড়িয়াতেই স্থানীয় ও ভক্তদের দীক্ষা দিতেন। তিনি প্রতিবছর শীতের সময় এখানে মহোৎসবের আয়োজন করতেন। এই উৎসবে সহস্রাধিক ভক্তের আগমন ঘটতো, এখানে তারা বাউল গান ও দেহতত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করতেন। তার মৃত্যুর পরেও ভক্তরা প্রতিবছর এই আলোচনার জন্য এখানে ভিড় করতো। এভাবেই এখানে একটা আখড়া তৈরি হয়। তার প্রিয় ভক্তদের কবরও এখানেই দেওয়া হয়েছে। এভাবেই এই স্থানের জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৬৩ সালে সেখানে তার বর্তমান মাজারটি নির্মাণ করা হয়। ২০০৪ সালে সেখানেই আধুনিক মানের অডিটোরিয়ামসহ একাডেমি ভবন নির্মাণ করা হয়।[৭] লালন মেলা সম্পাদনা লালন মেলা প্রতিবছর দুইবার অনুষ্ঠিত হয়। একবার দোল পূর্ণিমা উৎসবের সময় আরেকবার বাংলা কার্তিক মাসের ১ তারিখ (অক্টোবর মাসের ১৬ তারিখ)।[৮] এই মেলা লালন আখড়ায় আয়োজিত হয়। লালন মেলায় সারা দেশ থেকে তার শিষ্যদের আগমন ঘটে।[৯] এছাড়াও দেশ বিদেশ থেকেও অনেক দর্শনার্থীর আগমন ঘটে।[১০] এখানে রাতভর বাউল গানের উৎসব চলে। এই উপলক্ষে মাজারকে রঙ্গিন করে সাজনো হয়। তবে সমালোচনা আছে এই মেলায় সিদ্ধি সেবার আসর বসানো হয়, সাধক ও ভক্তরা এখানে এসে সিদ্ধি সেবন করে।[১১]