У нас вы можете посмотреть бесплатно মুড়ারবন্দ দরগা শরীফ | সৈয়দ নাসির উদ্দিন সিপাহসালার (রঃ) এর মাজার | Murarbond mazar ep1 или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
মুড়ারবন্দ দরগা শরীফ | সৈয়দ নাসির উদ্দিন সিপাহসালার (রঃ) এর মাজার | Murarbond mazar ep1 ----------------------- https://bit.ly/2OLfeYV ----------------------- প্রিয় দর্শক আসসালামু আলাইকুম, আজকে আপনাদের সাথে এমন এক সূফি সাধকের জীবনীর সংক্ষিপ্ত তথ্য শেয়ার করবো, যার মাজার অলৌকিক ভাবে পূর্ব-পশ্চিমে কনভার্টেড গিয়েছিলো, যিনি ৩৬০ আউলিয়ার পূন্যভুমি সিলেট বিজেতা হযরত শাহ জালাল (রঃ)অন্যতম সঙ্গী অনুসারী ও শ্রীহট্ট অভিযানে প্রেরিত মুসলিম বাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন। সিলেটের ইতিহাসে বহুল আলোচিত তরফ রাজ্য ১৩০৪ খ্রিষ্টাব্দে তার মাধ্যমে বিজিত হয়। ----------------------- https://bit.ly/2OLfeYV ----------------------- হবিগঞ্জ-এর চুনারুঘাট উপজেলায় মুড়ারবন্দ নামক স্থানে অবস্থিত সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দীন (রঃ) এর মাজারে যেতে হলে প্রথমে ঢাকা সিলেট মহাসড়কের শায়েস্তাগঞ্জ গোল চত্বর থেকে #চুনারুঘাট রোড ধরে এগিয়ে গিয়ে শ্রীকুটা নামক একটি স্থানীয় বাজার থেকে হাতের বামে প্রবেশ করে আনুমানিক ১০ মিনিটের পথ এগিয়ে গেলেই আপনারা পেয়ে যাবেন মাজার গেইট, এই রাস্তাটি কিছুদিন হলো পিচ ঢালাই করার কারনে এখন যাতায়াত যথেষ্ট আরামদায়ক। ----------------------- https://bit.ly/2OLfeYV ----------------------- গেট ধরে ভেতরে প্রবেশ করার পরেই ভেতরে কেমন একটা পবিত্র ভাব সৃষ্টি হলো,এখানে প্রথমেই দেখতে পেলাম হযরত সৈয়দ ইলিয়াস কুতুবল আউলিয়া (রঃ) এর মাজার শরীফ, একটু খেয়াল করলেই উপরের নেম ফলকে নামটি ভিডিওতে দেখতে পাবেন, এই ভিডিওটা আমি 4K কোয়ালিটিতে আপলোড করেছি, আপনি চাইলে আপনার স্ক্রিনের থ্রী ডট বাটনে ক্লিক করে ভিডিওটিকে 4K কোয়ালিটিতে দেখতে পারেন। এখানে সবচেয়ে আশ্চর্য একটা জিনিস আমার নজরে পড়ছে সেটা হচ্ছে এইখানকার মাজার এবং মাজার এলাকার চারপাশে এত বেশি পরিমাণ জাম গাছ, এত ঘন জাম গাছ আর কোথাও দেখেছি বলে মনে পড়ছে না, এখানের কালোজাম ইংরেজিতে যাকে বলে ব্লাক বেরী, সেগুলো নাকি অনেক স্বুস্বাধু ----------------------- https://bit.ly/2OLfeYV ----------------------- আমরা যদি পাখির চোখে দেখি তাহলে আকাশ থেকে মাজারের আশপাশে লাল নিশান দেখলেই মাজারের অবস্থান বুঝা যায়, ঘন সবুজ যে গাছগুলো আপনারা দেখছেন, এগুলো সবই জামগাছ, এখানে জাম গাছ ছাড়া আর তেমন কোনো গাছ নেই বললেই চলে, সো বুঝতেই পারছেন এই ঘন সবুজ গাছগুলো মাজারের সৌন্দর্য কতখানি বৃদ্ধি করেছে। আমাদের সিলেট বিভাগের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাথে মিশে থাকা ৩৬০ আউলিয়ার ম্যধ্যে অন্যতম এই মহান আউলিয়ার মাজারের মুতাওয়াল্লী জনাব শফিক আহমেদ সাহবের কাছ থেকে কিছু তথ্য জেনে নেই চলুন। ----------------------- https://bit.ly/2OLfeYV ----------------------- সিপাহসালার #সৈয়দ_নাসির_উদ্দিন_(র.) ও মহান দরবেশ হযরত শাহজালাল (র.)এর নেতৃত্বে যখন মুজাহিদবাহিনী সিলেট জয় করেন, তখন রাজাগৌর গোবিন্দের মন্ত্রী মনোরঞ্জন রায়ের বাড়ী ছিল বর্তমান সিলেট বিভাগীয় সিভিল সার্জন অফিসের পূর্বের টিলায়, শ্রীহট্ট বিজয়ের সময় আযানের ধ্বনিতে যে রাজপ্রাসাদ ভেঙ্গে যায়, বর্তমানে এটি গৌড়গোবিন্দের টিলা নামেও পরিচিত। ----------------------- https://bit.ly/2OLfeYV ----------------------- চারপাশে সবুজঘেরা এই এলাকার পাশদিয়েই বয়ে গেছে অপরূপা খোয়াই নদী, বর্ষা মৌসুমে থৈথৈ পানিতে চারপাশ থাকে টইটুম্বুর, প্রিয় দর্শক ভিডিওটির ডেসক্রিপশনে মহান আউলিয়ার জীবন নিয়ে আরো কিছু অজানা তথ্য দেওয়া আছে, সময় স্বল্পতার জন্য যা এই ভিডিওতে যুক্ত করা সম্ভব হয় নি, আশা করছি ভিডিওটি আপনাদের মুটামুটি ভালো লেগেছে, ভালো লাগলে লাইক শেয়ার এবং কমেন্ট করে জানালে আমরা এ রকম আরো ভিডিও তৈরীর জন্য উৎসাহিত হবো। ----------------------- https://bit.ly/2OLfeYV ----------------------- ১৩০৩ খ্রিস্টাব্দে হযরত শাহজালাল (র) এর রূহানী শক্তিতে সিলেটের জমিনে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা লাভকরে। এই মুজাহিদ বাহিনীর যিনি দিল্লী ও বাংলার সৈন্যদের নেতৃত্ব প্রদান করেছিলেন তাঁর নাম পীরে কামেল সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দিন (র)। সিলেট বিজয়ের পর গৌড় গোবিন্দের সমসাময়িক রাজা আচাক নারায়ণের রাজ্য রাজপুর বা তুঙ্গাচল (পরে তরপ,বর্তমানে হবিগঞ্জ জেলা) বিজিত হয় সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দিন (র)’র নেতৃত্বে। এই অভিযান বারোজন আওলিয়া অংশগ্রহণ করেছিলেন বলে তরপ রাজ্যকে বারো আওলিয়ার মুল্লুক বলেও অভিহিত করা হয়। সূফী সাধনা ও সৃজনশীল সাহিত্য চর্চা তথা মনন চর্চার এমন কোন দিগন্ত ও প্রান্তর খুঁজে পাওয়া যাবে না- যেখানে সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দিন (র.)’র অধঃস্থন পুরুষরা বিশেষ অবদান রেখে ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে রাখেনি। সিলেট বিজয়ের পর এখানে যে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিপ্লব সংঘটিত হয়- এর পয়লা কাতারে ছিলেন সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দিন (র.)’র সুযোগ্য বংশধরগণ। সংক্ষিপ্ত জীবনী সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দীনের সাথে বার জন আউলিয়া তরফ রাজ্যে আগমন করেছিলেন। তাঁদের প্রভাবে তরফ রাজ্য বিজিত হওয়ায় এটি বার আউলিয়ার মুলুক বলে খ্যাত হয়। অতপর তরফে মুসলমানদের অধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হলে, উক্ত বার আউলিয়া ইসলামের বাণী নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে গমন পূর্বক ধর্ম সাধনায় নিয়োজিত হন। তাঁদের অধ্যুষিত স্থানে নিজ নিজ নামে একেকটি দরগাহ বা মাজার বিদ্যমান আছে। এদিকে সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দীন তরফের শাসনভার প্রাপ্ত হন। তিনি সৈন্য গণ সহ যে স্থানে বাস করে রাজ্য পরিচালনা করেন, সে স্থান লস্কর পুর নামে খাত্য হয়।