У нас вы можете посмотреть бесплатно মাশরাফি বিন মুর্তজার জীবনের কিছু অজানা তথ্য | Some unknown news of Mashrafe Bin Mortaza"s life или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
মাশরাফি বিন মুর্তজার জীবনের কিছু অজানা তথ্য গ্য নেতৃত্বের ফলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বিশ্ব দরবারে মাথা তুলে দাড়িয়েছে। সেই মাশরাফি বিনমুর্তজার কিছু অজানা কথা আপনাদের জানাবো . বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা নড়াইলে ১৯৮৩ সালের ৫ অক্টোবর নানাবাড়ীতে মাশরাফিরজন্ম। তার ডাক নাম ‘কৌশিক’বাবার নাম গোলাম মর্তুজা এবং মার নাম হামিদা বেগম,, ছোটবেলাথেকেই তিনি বাঁধাধরা পড়াশোনার পরিবর্তে খেলাধুলা নিয়ে পড়ে থাকতেন, আর মাঝে মধ্যে চিত্রানদীতে সাঁতার কাটা।ছোটবেলা থেকে নানা বাড়িতে বড় হন মাশরাফি। সব সময় মামা-মামি তাকেআগলে রাখতেন। ম্যাশ যখন ঢাকায় আসেন, তখন তিনি উঠেছিলেন চাচা চাচীর বাসায়। এরপরইতো আজকের মাশরাফি হয়ে ওঠা। যে কারণে তাদেরকে কোনদিন ভুলতে পারবেন না তিনি। বাইকপ্রিয় মর্তুজাকে সবাই খুব হাসিখুশি আর উদারচেতা মানুষ হিসেবেই জানে। প্রায়ই তিনিবাইক নিয়ে স্থানীয় ব্রিজের এপার-ওপার চক্কর মেরে আসেন। নিজের শহরে তিনি প্রচণ্ড রকমেরজনপ্রিয়। এখানে তাকে "প্রিন্স অব হার্টস" বলা হয়। বিবাহ; এ শহরেরই সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজে পড়ার সময় সুমনা হক সুমির সাথে তার পরিচয় হয়।দু'জনে ২০০৬ সালে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হন। বর্তমানে তিনি দুই সন্তানের জনক, ছেলে সাহেল ওমেয়ে হুমায়রা ক্রিকেটে অভিষেক ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০১ সালের নভেম্বরে শুরু হওয়া জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেসিরিজেই অভিষেক হয় তার, ৮ নভেম্বর টেস্ট অভিষেক ম্যাচে ১০৬ রানে ৪টি উইকেট নিয়েছিলেন এর পর ২৩ নভেম্বর ওয়ানডে অভিষেক ম্যাচে ৮ ওভার ২ বলে ২৬ রান দিয়ে নেন ২টি উইকেট এবং T20 অভিষেক ২৮ নভেম্বর ২০০৬ অধিনায়ক হিসেবে মাশরাফির রেকর্ড ম্যাচের সংখ্যা জয় পরাজয় ড্র টেস্ট ১ ১ ০ ০ ওডিআই 37 ২৩ ১৪ –0 টি২০আই ২৬ ৯ ১৬ –0 খেলোয়াড় জীবন বাংলাদেশের অনূর্ধ-১৯ দলে খেলার সময় আক্রমণাত্নক এবং গতিময় বোলিং এর জন্য তৎকালীন অস্থায়ী বোলিং কোচ সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিজ ফাস্ট বোলার অ্যান্ডি রবার্টসের নজরে পড়েন। মূলত তাঁর রবার্টসের পরামর্শে মাশরাফিকে বাংলাদেশ-এ দলে নেওয়া হয়। বাংলাদেশ-এ দলের হয়ে মাত্র একটি ম্যাচ খেলেই মাশরাফি জাতীয় দলে খেলার সুবর্ণ সুযোগ পেয়ে যান। ২০০১ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় মাশরাফির। ২০০৬ সালে নাইরোবিতে কেনিয়ার বিরুদ্ধে ২৬ রানে ৬ উইকেট মাশরাফির সেরা সাফল্য। টেস্ট ক্রিকেটে মাশরাফির অভিষেক ৮ নভেম্বর, ২০০১। ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে। এই ম্যাচে ৮ ওভার ২ বলে ২৬ রান দিয়ে তুলে নেন ২ উইকেট। কার্ডিফে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে জয়ে মাশরাফি দশ ওভার বল করে ৩৩ রান দেন। ঐ ম্যাচে তিনি অস্ট্রেলিয়ার মারকুটে ব্যাটসম্যান এডাম গিলক্রিস্টকে শূণ্য রানে আউট করেন। বাংলাদেশে রফিকের পর মাশরাফিই আন্তর্জাতিক মানের পেস বোলার। ২০০৬ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বাধিক উইকেট শিকারীর খেতাব অর্জন করেন মাশরাফি। সেই বছর তিনি অর্জন করেন ৪৯টি উইকেট। ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ৩৮ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ভারতের বিপক্ষে স্মরনীয় জয়ে মাশরাফি মূখ্য ভূমিকা রাখেন। রেখেছেন। বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানদের মধ্যে মাশরাফিই এক ওভারে সর্বোচ্চ ২৬ রান সংগ্রহ করেন ভারতের বিপক্ষে নিজের দ্বিতীয় একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে গিয়ে ইনজুরিতে পরেন। ২০১০ সালে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলার সময় ইনজুরিতে পড়েন। এই ইনজুরির কারনে তিনি ঘরের মাঠে অনুষ্ঠিত ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলতে পারেনি। ঘরোয়া ক্রিকেটের বাইরে ভারতের আইপিএল-এ কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলেছেন।