Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб আ’লা হযরত ইমাম আহমদ রেজা খান (রহঃ) সম্পর্কে আল্লামা হাফেজ আবদুল জলীল (রহঃ) এর বক্তব্য ! в хорошем качестве

আ’লা হযরত ইমাম আহমদ রেজা খান (রহঃ) সম্পর্কে আল্লামা হাফেজ আবদুল জলীল (রহঃ) এর বক্তব্য ! 4 года назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru



আ’লা হযরত ইমাম আহমদ রেজা খান (রহঃ) সম্পর্কে আল্লামা হাফেজ আবদুল জলীল (রহঃ) এর বক্তব্য !

যুগশ্রেষ্ট কলম সম্রাট আ‘লা হযরত ইমাম আহমদ রেযা খান (رحمة الله عليه) ******************************* ইতিহাসের এক ক্রান্তিকালে উপমহাদেশ যখন দুর্দান্ত প্রতাপশালী ইংরেজ শাসনের যাঁতাকলে নিষ্পেষিত। ইসলাম ও মুসলমানদের এ দুর্যোগপূর্ণ মুহূর্তে সিপাহী বিপ্লবের পূর্বাহ্নে ১৮৫৬ সালের ১৪ জুন, ১২৭২ হিজরী ১০ শাওয়াল, শনিবার ভারতের উত্তর প্রদেশের বেরেলী শহরে সওদাগরা নামক মহল্লায় স্বনামধন্য খান পরিবারে ইমাম আহমদ রেযা রহমাতুল্লাহি আলাইহি জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পূর্ব পুরুষগণ কাবুলের কান্দাহার প্রদেশের অধিবাসী ছিলেন। হযরত মাওলানা সাঈদ উল্লাহ্ খান রহমাতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন কান্দাহারের এক যুগশ্রেষ্ঠ আলিম ও বুযুর্গ ব্যক্তি। তিনি তথাকার এক সম্ভ্রান্ত পাঠান গোত্রের বংশধর। মোঘল আমলে তিনি সুলতান মুহাম্মদ শাহ্ এবং নাসির শাহ্ এর সঙ্গে লাহোর আগমন করেন। সেখানে তিনি পরপর কয়েকটি সরকারি উচ্চপদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। লাহোরের শীষমহল তাঁরই জায়গীর ছিল। পরবর্তীতে তিনি লাহোর হতে দিল্লিতে চলে এলে সেখানেও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর ছেলে সা‘আদত ইয়ার খান মোঘল সম্রাজ্যের এক দিগি¦জয়ী সেনাপতি ছিলেন। তাঁরই এক ছেলে আযম খান ভারতের উত্তর প্রদেশ বেরেলিতে চলে আসেন। কিছুদিন সরকারি দায়িত্ব পালনের পর তিনি দুনিয়া বিমুখ হয়ে আধ্যাত্মিক সাধনায় মগ্ন হয়ে পড়েন এবং বেরেলিতে স্থায়ীভাবে বসবাসের সিন্ধান্ত নেন। তাঁর পুত্র হাফেয কাযেম আলী খান (رحمة الله عليه) ছিলেন একজন বিশিষ্ট জমিদার। আটটি পরগণার জায়গীর তাঁরই হাতে ছিল। তাঁরই পুত্র রেযা আলী খান যুগশ্রেষ্ঠ আলেম ও বুযুর্গ ব্যক্তি ছিলেন। যিনি জেনারেল বখত খানের সাথে ১২৫০ হিজরিতে (১৮৩৪) ইংরেজ সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। জেনারেল হার্টসন মাওলানা রেযা আলী খানের শিরোচ্ছেদের বিনিময়ে তৎকালীন পাঁচশ টাকা পুরষ্কার ঘোষণা করেন। এক ইংরেজ ঐতিহাসিক লিখেছেন যে- Raza Ali Khan did his best against English domination and supported the freedom fighters with horses and weapons (Asad Nizami, Hadrat Mowlana) Shah Raza Ali Sahib, iham (bahawlpur 21 November 199). অর্থাৎ, রেযা আলী খান ইংরেজদের বিরোধিতায় নিজের সর্বশক্তি ব্যয় করেন। আর আযাদী আন্দোলনের সৈনিকদেরকে ঘোড়া এবং অস্ত্রশস্ত্র দ্বারা সাহায্য করেন। এ বুযুর্গ মুজাহিদ রেযা আলী খানের পুত্র হলেন আল্লামা নক্বী আলী খান। যিনি সে যুগের একজন স্বনামধন্য পন্ডিত, দার্শনিক, ফক্বীহ ও উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন বুযুর্গ ব্যক্তিত্ব ছিলেন। আর ইমাম আহমদ রেযা খান রহমাতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন তাঁরই সন্তান। এভাবে তার পূর্ব পুরুষদের প্রত্যেকেই স্ব স্ব যুগে জ্ঞান ও আমলের মূর্ত প্রতীক ছিলেন। ইমাম আহমদ রেযা (رحمة الله عليه)’র জন্মের পর তাঁর নাম ‘মুহাম্মদ’রাখা হয়। সংখ্যাতাত্ত্বিক (আবজাদী) নাম ‘আল্ মুখতার’ (১২৭২হি/১৮৫৬খ্রি)। কিন্তু তাঁর সম্মানিত পিতামহ মাওলানা রেযা আলী খান (رحمة الله عليه) ‘আহমদ রেযা’ নামে তাঁর নাম নির্বাচিত করেন। পরবর্তীতে তিনি নিজেই স্বীয় নামের পূর্বে ‘আবদুল মুস্তফা’ (মোস্তফার গোলাম) সংযোজন করলেন। তাঁর রচিত না‘তিয়্যা কাব্যসম্ভারের এক স্থানে তিনি নিজেকে সম্বোধন করে লিখেছেন যে, خوف نہ رکھ ذرا رضا تو تو ہے عبد مصطفی تیرے لئے آمان ہے تيرے لئے آمان ہے হে রেযা! তুমি বিন্দুমাত্র ভয় করো না, কেননা তুমিতো মুস্তফার গোলাম তোমার জন্যই নিরাপদ-তোমার জন্যই নিরাপদ। পুরো লেখাটি পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুনঃ https://sundormon.wordpress.com/2019/...

Comments