У нас вы можете посмотреть бесплатно জামালপুরের শত বছরের ঐতিহ্যবাহী খাবার পিঠালি || জামালপুরের বিখ্যাত খাবার || Pithali или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
জামালপুর জেলার শত বছরের ঐতিহ্যবাহী খাবার পিঠালি। এই এলাকার সবচেয়ে সুস্বাদু আর জনপ্রিয় খাবারের নামই পিঠালি। পিঠালি তৈরিতে উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয় গরু, খাসি অথবা মহিষের মাংস, চালের গুঁড়া, আলু, পেঁয়াজ, রসুন, আদা, জিরাসহ নানা প্রকার মসলা। পিঠালি কিন্তু প্রতিদিনের খাবার নয়। এই অঞ্চলের মানুষেরা বেপার, বিয়ে, আকিকা, খতনাসহ নানা উৎসবে পিঠালির আয়োজন করে। এছাড়া জামালপুরবাসী নিজেদের বাড়িতেও পিঠালি রান্না করে খেতে পছন্দ করে। অনেকে আবার এটাকে ম্যান্দা,মিলানি বা মিল্লি নামেও ডাকেন। যে নামেই ডাকা হোক না কেন, এ খাবার জামালপুরবাসীর প্রিয় খাবার। খেলেই শুধু বোঝা যায়, কেন এই পিঠালির নাম শুনলে জিবে পানি চলে আসে। ঠিক কখন থেকে জামালপুরবাসী পিঠালি সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলেছে, তার সুস্পষ্ট কোনো ইতিহাস জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হয়, শত বছরের বেশি সময় ধরে জামালপুরবাসী পিঠালির ঐতিহ্য লালন করছে। স্বাধীনতার আগেও নাকি বিচার-সালিস বৈঠকে ও বিয়ের অনুষ্ঠানে মিল্লি পরিবেশন করা হতো। সেই ধারাবাহিকতা সেভাবে না থাকলেও এখনো পিঠালির প্রচলন রয়েছে। পিঠালি দেখতে অনেকটা হালিমের মতো। তবে খেতে অন্য রকম। অনেক সুস্বাদু। কারও মৃত্যু হলে ৪০ দিনের দিন যে দোয়ার আয়োজন করা হয়, তাকে জামালপুর জেলায় ‘বেপার’ বলে। এই বেপারে সব শ্রেণির মানুষ একসঙ্গে বসে কলাপাতায় ভাতের সঙ্গে গরম গরম পিঠালি খান। প্লেট নয়, কলাপাতায় সারি বেঁধে সবাই একসাথে পিঠালি খাওয়াও এই অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য। পিঠালি তৈরির কথা বলতে গিয়ে আমি সব উপকরণের সঙ্গে চালের গুঁড়ার কথা বলেছি। এই চালের গুঁড়া খাবারটাকে ঘন করে, অন্য রকম স্বাদ দেয়। তবে এর সঙ্গে যোগ করতে হবে, পিঠালি প্রায় তৈরি হয়ে গেলে রসুন, পেঁয়াজ আর জিরা দিয়ে যে বাগাড়টা দেওয়া হয়, তাতেই পূর্ণ হয় স্বাদ।