У нас вы можете посмотреть бесплатно 105) সূরা আল্ ফীল سورة الفيل surah Al Fil Chapter of the Elephant বাংলা অনুবাদ mahfuz art of nature или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
সূরা ফীল মহাগ্রন্থ আল কুরআনের ১০৫ম সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ৫। এ সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। ফীল আরবী শব্দ যার অর্থ হস্তী বা হাতি। এ সূরায় হস্তীবাহিনীর ঘটনা সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছে। তারা কা'বা গৃহকে ভূমিসাৎ করার উদ্দেশে হস্তীবাহিনী নিয়ে মক্কায় অভিযান পরিচালনা করেছিল। আল্লাহ্ তাআলা নগণ্য পক্ষীকূলের মাধ্যেমে তাদের বাহিনীকে নিশ্চিহ্ন করে তাদের কুমতলবকে ধুলায় মিশিয়ে দেন ৫৭০ সালে (যে বৎসর মহানবী(সঃ) জন্মগ্রহন করেছিলেন) আরবদের নিকট হস্তী বৎসর হিসেবে পরিচিত। এই বৎসরের শুরুতেই ইয়েমেনের শাসক আবরাহা আল-আশরাম (Abraha al-Ashram) কা’বাগৃহ ধ্বংস করার জন্যে জাঁকজমকের সাথে একটি সুসজ্জিত হস্তী পৃষ্ঠে সমাসীন হয়ে এক বিরাট সেনাবাহিনী নিয়ে মক্কার অদূরে চলে এলেন। আবরাহা আল-আশরাম, প্রকৃত নাম আবরাহা বিন আস সাবা আবু ইয়াকসুম। আল আশরাম অর্থ 'দ্বিখন্ডিত মুখাবয়র' আরিয়তের সঙ্গে এক দ্বন্দ্ব যুদ্ধে তিনি মুখে তরবারীর মারাত্মক আঘাত পান, যা তাকে এই উপাধি এনে দেয়। মক্কার অদূরে তাঁবু ফেলে অবস্থান কালে আবরাহার এক ক্ষুদ্র বাহিনী মক্কাবাসীকে উত্তেজিত করতে বেশকিছু গবাদিপশু আটক করে। এইসব আটককৃত পশুর মধ্যে ২০০ উট ছিল আব্দুল মুত্তালিবের যিনি ছিলেন কোরাইশ গোত্রের প্রধান এবং মহানবী(সঃ) এর দাদা। তিনি তার একপাল উট আবরাহা বাহিনীর কবলে পড়েছে সংবাদ পেয়ে লুবাবাকে সঙ্গে নিয়ে আবরাহার সঙ্গে সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। এদিকে আবরাহা তার একজন দূতকে কুরাইশদের উদ্দেশ্যে প্রেরণ করেছিলেন এই সংবাদ দিয়ে যে, তিনি আবরাহা মক্কাবাসীর সঙ্গে যুদ্ধের অভিপ্রায়ে আগমন করেননি। তিনি কেবল কা'বাকে ধ্বংস করতে চান। কিন্তু যদি মক্কাবাসী তাকে প্রতিরোধের কোন চেষ্টা করে, তবে তাদের সকলকে সমূলে তিনি ধ্বংস করবেন- এ সুনিশ্চিত। এর সঙ্গে ছিল আবরাহার বিশাল সুসজ্জ্বিত বাহিনী এবং অস্ত্র-শস্ত্রের এক বিস্তৃত বর্ণনা। ঐ দূতের সঙ্গে আব্দুল মুত্তালিবের পথে দেখা হল। তখন ঐ দূত তাকে সঙ্গে করে নিয়ে এল আবরাহার কাছে। আবরাহা ভেবেছিলেন কুরাইশ গোত্র প্রধান কোন সন্ধির প্রস্তাব নিয়ে এসেছেন। সূতরাং তিনি মুত্তালিবের প্রার্থনা মঞ্জুর করলেন। অতঃপর আব্দুল মুত্তালিবকে তার সম্মুখে হাযির করা হলে তিনি বললেন, ‘ওহে আব্দুল মুত্তালিব! কি প্রস্তাব নিয়ে এসেছ তুমি আমার কাছে?' আব্দুল মুত্তালিব বললেন, 'হে সম্রাট! আমার একপাল উট আপনার সেনাবাহিনীর কবলে পড়েছে, আমি সেগুলি নিয়ে যেতে আপনার অনুমতি প্রার্থনা করছি।’ তার প্রস্তাব শুনে আবরাহা ভীষণ কৌতুক বোধ করলেন। তিনি বললেন, ‘হে মুত্তালিব, কা’বাগৃহ, যা তোমাদের গৌরব ও ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক আমি তা ধ্বংস করতে যাচ্ছি, আর তুমি কিনা এসেছ সামান্য ক'টা উট ফিরিয়ে নিতে? আফসোস তোমার জন্যে।’ তিনি উত্তর করলেন, ‘উটের মালিক আমি আর তাই তা রক্ষা করতে এসেছি, আর কা’বাগৃহের মালিক আল্লাহ, তিনিই সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁর গৃহ সম্পর্কে-তিনি তা রক্ষা করবেন না ধ্বংস হতে দেবেন।’ উত্তর শুনে আবরাহা হো হো করে হেসে ফেললেন, যদিও তিনি মুত্তালিবকে তার উটগুলো নিয়ে যেতে অনুমতি দিয়েছিলেন। কা’বাগৃহের পবিত্রতা মক্কায় যে ধন-সম্পদের আকর্ষণ করত, তা নিজ শহরে প্রবাহিত করার লক্ষ্যে আবরাহা সানাতে একটি উপাসনালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কিন্তু যে উদ্দেশ্যে তিনি সেটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সেই অভীষ্ট লক্ষ্য পূরণ হল না, কা’বা, কা’বাই রয়ে গেল। তাই তিনি কা’বাগৃহ ধ্বংসের সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন। একবার এক বাণিজ্যিক কাফেলার একজন মক্কাবাসী তার তাঁবু ফেলেছিল আবরাহার উপাসনালয়টির পাশে। রাত্রে রান্নার সময় বাতাসে আগুনের ফুলকি উড়ে গিয়ে উপাসনালয়টিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। ভয়ে কাফেলাটি রাত্রিতেই সেইস্থান পরিত্যাগ করেছিল।একজন মক্কাবাসী কর্তৃক উপাসনালয়টি অপবিত্র হওয়ায় আবরাহা মনোবাসনা পূরণের সুযোগ পেলেন। কালক্ষেপণ না করে এই আবিসিনীয়, ইয়েমেনের শাসক তার সেনাবাহিনী নিয়ে মক্কার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছিলেন। অত:পর কাবা ধ্বংসের নিমিত্তে আবরাহা তার সেনাবাহিনী নিয়ে অতি প্রত্যুষে মক্কার উদ্দেশ্যে যাত্রা করলেন। যখন এই বাহিনী মক্কার উপকন্ঠে এসে পৌঁছিল তখন সকাল, মেঘমুক্ত আকাশ। দূর থেকে এক সুবৃহৎ বাহিনীর মাঝে চলমান বিশাল প্রাণীটিকে দেখে আরবের বিভিন্ন গোত্রের লোকেরা হতবাক হয়ে গেল। বাহিনীটি অগ্রসর হলে নারী ও শিশুসহ কুরাইশরা নিকটবর্তী পর্বতে আশ্রয় গ্রহণ করল এবং সেখান থেকেই ঘটনা প্রবাহের দিকে নজর রাখল। আর তারা মনে মনে আশা করছিল দেবদেবীরা তাদের আবাসগৃহ ও কা’বাকে রক্ষা করবে। দেখতে দেখতে ছোট ছোট আবাবিল পাখীতে সারা আকাশ ছেয়ে গেল। এসব পাখি হতভাগ্য সৈন্যদের উপর ছোট ছোট পাথর কণা নিক্ষেপ করল। সেগুলি মানুষ ও অশ্বের বর্ম ভেদ করে সেনাবাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ ভীতির সঞ্চার করেছিল। এসময়ে আকাশের দ্বারও খুলে গিয়েছিল। ফলে ভয়াবহ বর্ষণ ও পাথর কণার আঘাতে সেনাবাহিনী সম্পূর্ণরূপে বিপর্যস্ত হয়েছিল। আবরাহা ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় সানাতে পালিয়ে গেলেন এবং সেখানে পৌঁছানোর অল্পকাল পরেই মৃত্যুবরণ করেছিলেন। ----------------------------- Video Disclaimer ----------------------------------------- I have tried to use video backgrounds in various places described in the Holy Qur'an. Since I could not take video footage physically everywhere here, so I have used video footages or frames from different authentic sources. I sincerely apologize! I would try to get better footage on all the places in near future InshaAllah!. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. দক্ষিন এশিয়ার বিখ্যাত ▶ ক্বারী শাকীর কাস্মী (পাকিস্তান) বাংলা অনুবাদ ▶ হাফেজ মুনির উদ্দীন আহমেদ (ডাইরেক্টর আল কুরআন একাডেমী লন্ডন) অনুবাদে কন্ঠ ▶ সৈয়দ ইসমত তোহা (বাংলাদেশ) ❤ S U B S C R I B E ❤ and Keep us in your Prayers! ❤Thanks for watching. LIKE | COMMENT | SHARE |