У нас вы можете посмотреть бесплатно Brickfield II ইটভাটা или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ইটভাটা বা ইটখোলা ইট উৎপাদনকারী স্থানের নাম। বিশেষ মানের কাদামাটি পুড়িয়ে ইট তৈরির কারখানাগুলো ইটভাটা বা ইটখোলা হিসেবে পরিচিত। নির্মাণ কাজে ব্যবহারোপযোগী পাথরের বিপরীতে পলি মাটি বা কাদামাটির তৈরি ইটের নির্ভরতা ব্যাপক। প্রাচীন আমল থেকে নির্মাণকাজে ইটের ব্যবহার রয়েছে। খ্রিস্টপূর্ব চার শতকের নগরী পুন্ড্রবর্ধন বা মহাস্থানগড়ের নির্মাণকাজে পোড়ানো ইট ও কাদামাটির ব্যবহার রয়েছে। ইট জোড়া দেয়ার কাজে চুন এবং চিটাগুড়ের মিশ্রণ প্রযুক্তি ইটের তৈরি স্থাপনাগুলোকে টিকিয়ে রেখেছে। খোলা মাঠ বা জমির উপরিভাগের মাটি সংগ্রহ করে কাদামাটি হিসেবে প্রস্তুত করা হয়। পরবর্তীতে প্রক্রিয়াক্রমে ইট হিসেবে প্রস্তুত হয়। ইটভাটা স্থানটি অনেকটা খোলা মাঠ উদ্যানের মতো হয়ে থাকে। ইটখোলায় ব্যবহূত কাদামাটি সচরাচর সংলগ্ন মাঠ থেকে সংগ্রহের পাশাপাশি উপযুক্ত মাটি দূরবর্তী স্থান থেকেও সংগ্রহ করা হয়। স্বয়ংক্রিয় কারখানা ব্যতিরেকে সাধারণ ইটখোলাগুলিতে কাদামাটি দিয়ে হাতে তৈরি ইট রোদে শুকানোর জন্য প্রাথমিকভাবে সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়। ৫ থেকে ১২ দিন রোদে শুকানোর পর ইটখোলা ইটভাটার ভেতরে পোড়ানোর জন্য সাজানো হয়। ভাটার ভিতরে ইট পোড়ানোর সময় তাপের অপচয় রোধের জন্য ইটের গুঁড়া দিয়ে আস্তরণ দেওয়া হয়। জ্বালানি গ্যাসের সংযোগবিহীন ইটখোলাগুলিতে ইট পোড়ানো শুরু হয় জ্বালানি কাঠ দিয়ে এবং পরবর্তী সময়ে সেগুলিতে কয়লা ব্যবহূত হয়। অপেক্ষাকৃত সস্তা হওয়ায় ইটখোলায় ব্যবহারের জন্য ভারত থেকে কয়লা আমদানি করা হয়। কয়লার বিকল্প জ্বালানি হিসেবে কাঠের গুঁড়া, ফার্নেস অয়েল এমনকি গাড়ির বাতিল টায়ারও পোড়ানো হয়। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার গ্যাস নেটওয়ার্কের কাছাকাছি অবস্থানের প্রায় ২০০টি মাত্র ইটখোলা জ্বালানি হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করে। বিশেষ মানের কাদামাটি পুড়িয়ে ইট তৈরির কারখানাকে ইটভাটা বা ইটখোলা বলা হয়। নির্মাণ কাজে ব্যবহারোপযোগী পাথর সুলভ না হওয়ায় এবং বাংলাদেশের অধিকাংশ অঞ্চল পলিগঠিত হওয়ায় নির্মাণ-উপাদান হিসেবে কাদামাটির তৈরি ইটের ওপর নির্ভরতা বেশি।