У нас вы можете посмотреть бесплатно বাচ্চা নেয়ার জন্য সহবাসের সঠিক নিয়ম কি? | kivabe sohobas korle baby hoy | সহবাসের নিয়ম কানুন или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বাচ্চা নেয়ার জন্য সহবাসের সঠিক নিয়ম কি? / ডা. তানিয়া রহমান মিতুল / Digital Partner: MediTalk Digital সন্তান ধারণের জন্য সহবাসের নির্দিষ্ট কিছু সঠিক নিয়ম রয়েছে, যা গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়াতে সাহায্য করে। ১. উর্বর সময় নির্ধারণ গর্ভধারণের জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো নারীর উর্বর সময় (Fertile Window) সম্পর্কে জানা। মাসিক চক্রের মাঝামাঝি সময়ে ডিম্বস্ফোটন (Ovulation) হয়, যা সাধারণত মাসিকের প্রথম দিন থেকে প্রায় ১৪ দিন পর হয়ে থাকে। এই সময়ে ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকে। ওভুলেশন কিট: ফার্মেসিতে পাওয়া ওভুলেশন কিট ব্যবহার করে ডিম্বস্ফোটনের সঠিক সময় নির্ণয় করা যায়। শরীরের তাপমাত্রা: সকালে ঘুম থেকে উঠে শরীরের তাপমাত্রা মেপেও উর্বর সময় সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। ডিম্বস্ফোটনের সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। মাসিক চক্রের হিসাব: যাদের মাসিক নিয়মিত, তারা একটি নির্দিষ্ট প্যাটার্ন অনুসরণ করে উর্বর সময় অনুমান করতে পারেন। ২. সহবাসের ফ্রিকোয়েন্সি উর্বর সময়ে নিয়মিত সহবাস গুরুত্বপূর্ণ। ডিম্বস্ফোটনের কয়েক দিন আগে থেকে শুরু করে ডিম্বস্ফোটনের দিন পর্যন্ত একদিন পর পর সহবাস করা ভালো। এতে শুক্রাণুর মান ভালো থাকে এবং গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে। প্রতিদিন সহবাস করলে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যেতে পারে, যা গর্ভধারণের জন্য অনুকূল নয়। ৩. সহবাসের অবস্থান যদিও সহবাসের অবস্থানের ওপর গর্ভধারণের সম্ভাবনা খুব বেশি নির্ভর করে না, তবে কিছু অবস্থান শুক্রাণুকে জরায়ুর কাছাকাছি পৌঁছাতে সাহায্য করতে পারে। মিশনারি পজিশন (পুরুষ উপরে) বা নারী নিচে থাকার মতো অবস্থানগুলো বীর্যপাতের পর শুক্রাণুকে জরায়ুর দিকে যেতে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সহায়তা দেয়। সহবাসের পর কিছুক্ষণ চিত হয়ে শুয়ে থাকলে শুক্রাণু জরায়ুতে প্রবেশের জন্য আরও সময় পায়। ৪. মানসিক চাপ কমানো ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন গর্ভধারণের চেষ্টা করার সময় মানসিক চাপ কমানো খুব জরুরি, কারণ অতিরিক্ত চাপ গর্ভধারণের সম্ভাবনাকে কমিয়ে দিতে পারে। দুশ্চিন্তা না করে চাপমুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। পাশাপাশি, দুজনেরই স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অপরিহার্য। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, পর্যাপ্ত ঘুম, নিয়মিত হালকা ব্যায়াম এবং ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করা উচিত। এসব শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মান উন্নত করে এবং সার্বিক প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ৫. চিকিৎসকের পরামর্শ যদি এক বছর ধরে চেষ্টা করার পরও গর্ভধারণ না হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। একজন ডাক্তার আপনার এবং আপনার সঙ্গীর শারীরিক পরীক্ষা করে কোনো প্রজননগত সমস্যা আছে কিনা তা নির্ণয় করতে পারবেন এবং সে অনুযায়ী সঠিক চিকিৎসার নির্দেশনা দিতে পারবেন। সহবাস,স্ত্রী সহবাস,সহবাসের নিয়ম পদ্ধতি,সহবাসের সঠিক সময় কোনটি,কিভাবে সহবাস করতে হয়,স্বামী স্ত্রী সহবাস,সহবাস কিভাবে করা যায়,সহবাসের,সহবাস করার ইসলামিক নিয়ম,স্ত্রী সহবাসের নিয়ম,সহবাস করার সময়,সহবাসে অনিহা,কিভাবে সহবাসে সময় বাড়াবেন,বাসর রাতে সহবাস,প্রতিদিন সহবাস,সহবাস করার নিয়ম,সহবাসের নিয়ম,কিভাবে দীর্ঘ সময় সহবাস করা যায়,কিভাবে সহবাস করলে বাচ্চা পেটে আসে