• ClipSaver
  • dtub.ru
ClipSaver
Русские видео
  • Смешные видео
  • Приколы
  • Обзоры
  • Новости
  • Тесты
  • Спорт
  • Любовь
  • Музыка
  • Разное
Сейчас в тренде
  • Фейгин лайф
  • Три кота
  • Самвел адамян
  • А4 ютуб
  • скачать бит
  • гитара с нуля
Иностранные видео
  • Funny Babies
  • Funny Sports
  • Funny Animals
  • Funny Pranks
  • Funny Magic
  • Funny Vines
  • Funny Virals
  • Funny K-Pop

Abrar Fahad Full CCTV Footage, скачать в хорошем качестве

Abrar Fahad Full CCTV Footage, 6 лет назад

скачать видео

скачать mp3

скачать mp4

поделиться

телефон с камерой

телефон с видео

бесплатно

загрузить,

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
Abrar Fahad  Full CCTV Footage,
  • Поделиться ВК
  • Поделиться в ОК
  •  
  •  


Скачать видео с ютуб по ссылке или смотреть без блокировок на сайте: Abrar Fahad Full CCTV Footage, в качестве 4k

У нас вы можете посмотреть бесплатно Abrar Fahad Full CCTV Footage, или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Скачать mp3 с ютуба отдельным файлом. Бесплатный рингтон Abrar Fahad Full CCTV Footage, в формате MP3:


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru



Abrar Fahad Full CCTV Footage,

তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ শেরে বাংলা হলের ২০১১ নম্বর রুমে নিহত হয়েছেন। তিনি একই হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে থাকতেন। আবরার ১০ দিন আগে ছুটিতে বাড়িতে এসেছিল এবং ২০ অক্টোবর পর্যন্ত থাকতে চেয়েছিল। যাইহোক, যখন তার পরীক্ষাগুলি কাছাকাছি চলে আসছিল, তিনি পড়াশোনা করতে হলে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ৬ অক্টোবর ২০১৯, রবিবার দিবাগত রাত আটটার দিকে কিছু তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ও অন্যান্য দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের শের-ই-বাংলা হলের ২০১১ নং কক্ষে ডেকে পাঠিয়েছিল বলে দাবি করেছেন, রাসায়নিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী, বুয়েট ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক আশিকুল ইসলাম বিটু। ছাত্রলীগ নেতা, বুয়েট ছাত্রলীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক অনিক সরকার, মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী এবং একই ইউনিটের উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক, অমিত সাহা তার উপর হামলার নেতৃত্ব দেন।[৫] আরেকটি সূত্রে জানা যায়,বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদি হাসান রাসেল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহতাসিম ফুয়াদ আগে থেকেই ফাহাদকে মারার পরিকল্পনা করছিলেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী ছাত্রলীগের কর্মী মুনতাসির আল জেমি আবরারকে ২০১১ নম্বর কক্ষে ডেকে নিয়ে যান। সেখানে তিন দফায় আবরার ফাহাদকে মারা হয়। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের উপসমাজসেবা সম্পাদক ইফতি মাহবুব সকাল ও সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিনের নেতৃত্বে তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অনিক সরকার পেটানো শুরু করেন। তার সাথে ছিলেন ক্রীড়া সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম জিওন, সাহিত্য সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির ও মোজাহিদুল, রাফাত, আকাশ ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে পেটাতে শুরু করেন। শেষ দফায় গ্রন্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক ইশতিয়াক আহমেদ ওরফে মুন্নাসহ মুনতাসির আল জেমি, মো. মুজাহিদুর রহমান মুজাহিদ,খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর ২০০৫ নম্বর রুমে নিয়ে গিয়ে পেটান। উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের আইনবিষয়ক উপসম্পাদক ও পুরকৌশল বিভাগের ছাত্র অমিত সাহা। এই হত্যার সাথে ২২ জন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী জড়িত। হত্যার পরে মেহেদি হাসান রাসেল ও অনিক সরকারসহ খুনীরা লাশ গুম ও ফাহাদকে মাদক দিয়ে ‘গণপিটুনির নাটক’ বলে ফাঁসানোর চেষ্টা করতে থাকেন। [৬][৭][৮][৯] বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর শের-ই-বাংলা হলের নিচতলায় সোমবার ভোর তিনটায় পুলিশ আবরারের লাশ উদ্ধার করে। মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ মাশুক এলাহী রাত ৩ টার দিকে আবরারকে মৃত ঘোষণা করেন।[১০] আবাসিক হলের দ্বিতীয় তলায় ইনস্টল করা একটি ক্লোজ-সার্কিট ক্যামেরা দ্বারা ধারণ করা ফুটেজে দেখা গেছে যে কয়েকজন লোক তার হাত ও পায়ে করিডরে নীচে টেনে নিচ্ছেন। ফেসবুক সম্পৃক্ততা আবরারের সহপাঠীরা বলেছিলেন যে তিনি সম্ভবত ফেসবুকে লেখার জন্যই মারা গিয়েছিলেন।[১১] ফেসবুক স্ট্যাটাসে, নিহত আবরার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চার দিনের সরকারি সফরের সময় দ্বিপাক্ষিক দলিল স্বাক্ষরের সমালোচনা করেছিলেন। তাঁর ফেসবুক পোস্টে ভারতকে মংলা বন্দর ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া, ফেনী নদী থেকে পানি প্রত্যাহার এবং বাংলাদেশ থেকে এলপিজি আমদানি করার বিষয়গুলি নিয়ে তিনি আলোচনা করেছিলেন।[১২] স্ট্যাটাসটি হচ্ছে: “ ১.৪৭ এ দেশভাগের পর দেশের পশ্চিমাংশেে কোন সমুদ্রবন্দর ছিল না। তৎকালীন সরকার ৬ মাসের জন্য কলকাতা বন্দর ব্যবহারের জন্য ভারতের কাছে অনুরোধ করল। কিন্তু দাদারা নিজেদের রাস্তা নিজেদের মাপার পরামর্শ দিছিলো। বাধ্য হয়ে দুর্ভিক্ষ দমনে উদ্বোধনের আগেই মংলা বন্দর খুলে দেওয়া হয়েছিল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে আজ ইন্ডিয়াকে সে মংলা বন্দর ব্যবহারের জন্য হাত পাততে হচ্ছে। ২.কাবেরি নদীর পানি ছাড়াছাড়ি নিয়ে কানাড়ি আর তামিলদের কামড়াকামড়ি কয়েকবছর আগে শিরোনাম হয়েছিল। যে দেশের এক রাজ্যই অন্যকে পানি দিতে চাই না সেখানে আমরা বিনিময় ছাড়া দিনে দেড়লাখ কিউবিক মিটার পানি দিব। ৩.কয়েকবছর আগে নিজেদের সম্পদ রক্ষার দোহাই দিয়ে উত্তরভারত কয়লা-পাথর রপ্তানি বন্ধ করেছে অথচ আমরা তাদের গ্যাস দিব। যেখানে গ্যাসের অভাবে নিজেদের কারখানা বন্ধ করা লাগে সেখানে নিজের সম্পদ দিয়ে বন্ধুর বাতি জ্বালাব। হয়তো এসুখের খোঁজেই কবি লিখেছেন- "পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি এ জীবন মন সকলি দাও, তার মত সুখ কোথাও কি আছে আপনার কথা ভুলিয়া যাও।"

Comments

Контактный email для правообладателей: [email protected] © 2017 - 2025

Отказ от ответственности - Disclaimer Правообладателям - DMCA Условия использования сайта - TOS



Карта сайта 1 Карта сайта 2 Карта сайта 3 Карта сайта 4 Карта сайта 5