У нас вы можете посмотреть бесплатно মেঘনাদবধ কাব্য ষষ্ঠ সর্গ || Meghnadhbodh kabbo || Maikel modhushudn Datta или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
যাঁহার মধ্যে ক্ষণে ক্ষণে অসাধারণকে প্রত্যক্ষ করিয়া ধন্য হইয়াছি তাঁহার স্মরণে সাহিত্য প্রগতি সেতারেতে বাঁধিলাম তার, প্রিয় সাথী গাহিলাম আরবার--. মোর নাম এই বলে খ্যাত হোক, আমি তোমাদেরই লোক. আর কিছু নয়, এই হোক শেষ পরিচয়!! Education is the powerful weapon which you can use to change the world.Learning gives creativity, creativity leads to thinking, thinking provides knowledge, knowledge makes you great.Keep reading. It's one of the most marvelous adventures that anyone can have.Education IS NOT THE LEARNING OF FACTS but the Training of the mind to think(Albert Einstein) This is a Bengali Literary Channel We have created this Youtube channel to educate students about various topics in the Bengali literature History of Bengali Literature Story Prose Poem drama Essays Novels And others Our channel is only on Bangla subject from first class to twelfth class MP HS BA BENGALIHonours Programmes Six Semesters First Semester Second Semester Third Semester Four Semester Fift Semester Six Semester MA BENGALI FirstSemester SecondSemester Third Semester FourSemester UGCNetSet Bengali Preparation Collage Service Bengali SSC Bengali Primary Upper Primary Bengali Study material will also be available on the Bengali subject that come up in the various competitive examinations PSC WBCS Others in West Bengal which are very needful to the students others to develop their knowledge So I request everyone to be by my side and thank you for making me successful. পড়া হোক বিকাশের জন্য || সাথে থাক সাহিত্য পাঠের আসর || মহাবিদ্যালয় থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনায় যাহা বই গুরু নাহি সুনিশ্চিত তথাপি গুরুর ধর্ম্ম গৌরব বর্জিত রোধিয়া পথ আমি না রব থামি ওগো সাথী মম সাথী মোর প্ৰিয়া হবে এসো রানী দেব খোঁপায় তারার ফুল । কর্ণে দোলাব তৃতীয়া তিথির, চৈতী চাঁদের দুল । আর কত দূরে নিয়ে যাবে মোরে হে সুন্দরী? বলো কোন্ পার ভিড়িবে তোমার সোনার তরী। যখনি শুধাই, ওগো বিদিশীনি তুমি হাস শুধু, মধুরহাসিনী- বুঝিতে না পারি, কী জানি কী আছে তোমার মনে। মাঝে মাঝে তব দেখা পাই , চিরদিন কেন পাই না ? কেন মেঘ আসে হৃদয়-আকাশে , তোমারে দেখিতে দেয় না ৷ পাথরের পাঁজরে তোমারই ব্সবাস দেখো নাই ফিরে তুমি গড়ে গেছো ইতিহাস 'মেঘনাদবধ' মাইকেল মধুসূদন দত্তের দ্বিতীয় কাব্য। এর আগে তিনি রচনা করেছিলেন 'তিলোত্তমাসম্ভব' কাব্য (১৮৬০)। 'তিলোত্তমা' মুদ্রিত হওয়ার আগেই 'মেঘনাদবধ' রচনায় হাত দিয়েছিলেন মধুসূদন। ২৪ এপ্রিল, ১৮৬০-এ বন্ধু রাজনারায়ণ বসুকে একটি চিঠিতে তিনি লিখেছেন-"The subject that you propose for a national epic is good very good indeed. But I don't think I have as yet acquired sufficient mastery over the "Art of poetry" to do it justice. So you must wait a few years more. In the meantime, I am going to celebrate the death of my favourite Indrajit."-এই পত্রের তারিখ থেকে বোঝা যায়, ১৮৬০ এর মার্চের শেষ অথবা এপ্রিলের প্রথমদিকে 'মেঘনাদবধ কাব্য রচনার শুরু। ১৫-মে তে মধুসূদন জানিয়েছেন তিনি দ্রুত লিখে চলেছেন; ১৪ই জুলাই জানিয়েছেন দ্বিতীয় সর্গের অর্ধেক লেখা হয়ে গেছে, লেখার দুর্দান্ত তাড়না পেয়ে বসেছে তাঁকে। ১৮৬১-র ১৬ জানুয়ারীতে লেখা চিঠিতে তিনি জানিয়েছেন "The first five books of Meghnad are ready'। বস্তুত, এর বারো দিন আগেই প্রথম পাঁচটি সর্গ নিয়ে প্রকাশিত হয়ে গেছে 'মেঘনাদবধ'-এর প্রথম খণ্ড। পরবর্তী চারটি সর্গ নিয়ে এর দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশিত হয়েছে ১৮৬১-র মাঝামাঝি, সঠিক তারিখ জানা যায় নি। এক্ষেত্রে ১৮৬০ এর মার্চের শেষ বা এপ্রিলের শুরু থেকে ১৮৬১-র মার্চ-এপ্রিলের অন্তবর্তী সময়কেই মেঘনাদবধ কাব্যের রচনাকাল মনে করা যেতে পারে। গ্রন্থটি প্রকাশের ব্যয়ভার বহন করেছিলেন দিগম্বর মিত্র; বইটি উৎসর্গও করা হয়েছিল তাঁকেই। অবশ্য তৃতীয় সংস্করণ থেকে উৎসর্গ পত্র ছাপা হয়নি, কারণ বিলাত-বাস কালে দিগম্বর মিত্রের ব্যবহারে মধুসূদন রুষ্ট হয়েছিলেন। প্রথম প্রকাশের এক বছর পর এর দ্বিতীয় সংস্করণ বেরোয়; মুখবন্ধ লেখেন কবি হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৮৬২-র সেপ্টেম্বরে যখন এ সংস্করণ প্রকাশিত হচ্ছে, তার তিন মাস আগে বিলাত চলে যান কবি। ১৮৬৫-র ফেব্রুয়ারীতে তিনি দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। এর মধ্যে, সম্ভবত তাঁর অনুপস্থিতির কারণেই গ্রন্থের আর কোনো সংস্করণ বেরোয় নি।-ষষ্ঠ সংস্করণে প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড একসঙ্গে মুদ্রিত হয়; তখন থেকেই এ গ্রন্থ অখণ্ড।-চতুর্থ সংস্করণে হেমচন্দ্রের লেখা 'মুখবন্ধ' আমূল পরিবর্তিত হয়ে 'ভূমিকা' নামে প্রকাশিত হয় এবং পরবর্তী সংস্করণগুলোতেও তা মুদ্রিত হতে থাকে। চতুর্থ ও পঞ্চম সংস্করণে দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশিত হয় নি, সম্ভবত তৃতীয় সংস্করণেও নয়। মেঘনাদবধ কাব্য ১৯-শতকীয় বাঙালি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত কর্তৃক অমিত্রাক্ষর ছন্দে লেখা একটি মহাকাব্য।[১] কাব্যটি তার শ্রেষ্ঠ কর্ম হিসাবে বিবেচিত হয়। এটি ১৮৬১ সালে দুই খণ্ডে বই আকারে প্রকাশিত হয়। কাব্যটি মোট নয়টি সর্গে বিভক্ত। মেঘনাদবধ কাব্য হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণ অবলম্বনে রচিত, যদিও এর মধ্যে নানা বিদেশী মহাকাব্যের ছাপও সুস্পষ্ট।