У нас вы можете посмотреть бесплатно হযরত (সাঃ) এই মসজিদ সম্পর্কে ভবিষ্যৎ-বাণী করে গিয়েছিলেন। কেন এখনো খ্রিস্টান ও মুসলিমরা এখানে আসে? или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভিউয়ার্স! আমি এখন দাঁড়িয়ে আছি দুনিয়ার সবচেয়ে ঐতিহাসিক, সবচেয়ে আলোচিত এবং মুসলিম উম্মাহর জন্য সবচেয়ে গর্বের স্থানের সামনে, হায়া সোফিয়া মসজিদ! 🇹🇷 এই ভবনটি শুধুই এক মসজিদ নয়, এটি ইসলামের বিজয়, নবীর ভবিষ্যদ্বাণী ও উম্মাহর ঐক্যের প্রতীক! প্রথমে এটি ছিল এক বিশাল চার্চ, বানানো হয় ৫৩৭ খ্রিষ্টাব্দে বাইজেন্টাইন সম্রাট জাস্টিনিয়ানের আদেশে। আর হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর জন্মের ঠিক ৩৫ বছর আগেই এর নির্মাণ সম্পন্ন হয়! ইসলামী ইতিহাসবিদদের মতে, নবী করিম (সঃ) জন্মগ্রহণের দিনই এই গির্জার গম্বুজে একটি বড় ফাটল দেখা যায়, রোমান পুরোহিতরা তখন ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, “আজ এমন এক নবীর জন্ম হয়েছে, যার উম্মত একদিন এই স্থান জয় করবে!” আর সেই ভবিষ্যদ্বাণী সত্যি হয় ৮২১ বছর পর ১৪৫৩ সালে, যখন মাত্র ২১ বছর বয়সে সুলতান মুহাম্মদ আল-ফাতিহ (রহঃ) কনস্টান্টিনোপল বিজয় করেন! তিনি প্রবেশ করেই সিজদায় লুটিয়ে পড়েন, বলেন: “আলহামদুলিল্লাহ, এ বিজয় আল্লাহর।” তারপর গির্জাটি রূপ নেয় হায়া সোফিয়া জামে মসজিদে। উসমানীয় শাসকেরা এটিকে শুধু মসজিদ নয়, ইসলামি জ্ঞান ও সংস্কৃতির কেন্দ্র বানান। ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়ে বিশাল সোনালী ক্যালিগ্রাফি— ‘আল্লাহ’, ‘মুহাম্মাদ (সঃ)’, ‘আবু বকর’, ‘উমর’, ‘উসমান’, ‘আলী’, ‘হাসান’, ‘হুসাইন (রা)’ যা আজও সেই সময়ের মতোই ঝলমল করছে! মসজিদের গোপন টানেল, ফেরেশতাদের ছবি, এবং প্রাচীন খ্রিস্টান প্রতীকের রহস্য নিয়ে এই ভিডিওতে আপনি জানবেন এমন কিছু তথ্য, যা আপনি আগে কখনও শোনেননি! আপনি দেখবেন — হায়া সোফিয়ার অলৌকিক ইতিহাস ও ভবিষ্যদ্বাণী সুলতান মুহাম্মদ ফাতেহ (রহঃ)-এর বিজয়ের দিন মসজিদের ভেতরের ফেরেশতা ও ক্যালিগ্রাফির রহস্য কেন আতাতুর্ক একে জাদুঘরে রূপান্তর করেছিলেন আর কিভাবে ২০২০ সালে আবার আজানের ধ্বনি ফিরে আসে, আল্লাহু আকবার! 🕌 সংক্ষিপ্ত সারাংশ: ৫৩৭ খ্রিস্টাব্দে তৈরি হওয়া Hagia Sophia ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় চার্চ। ৮২১ বছর পর, ১৪৫৩ সালে সুলতান মুহাম্মদ ফাতেহ কনস্টান্টিনোপল জয় করেন এবং এটিকে “আয়া সোফিয়া জামে মসজিদ” ঘোষণা করেন। এরপর কামাল আতাতুর্কের আমলে এটি মিউজিয়ামে রূপান্তরিত হয়, এবং ২০২০ সালে আবার মসজিদে ফিরে আসে—আলহামদুলিল্লাহ! যখন আমি এই মসজিদের ভেতরে দাঁড়ালাম, মনে হলো, এ শুধু একটি ভবন নয়, এটি ইমানের জীবন্ত প্রমাণ। Location: Hagia Sophia Grand Mosque, Istanbul, Turkey Category: Islamic History | Travel Vlog | Quran & Prophecy 🕒 টাইমস্ট্যাম্পস: 00:00 – ভূমিকা ও পরিচয় 02:09 – হায়া সোফিয়াতে প্রবেশের গাইডলাইন 03:18 – হায়া সোফিয়ার ভেতরের দৃশ্য 04:37 – সুলতান মুহাম্মদ আল-ফাতেহের বিজয়ের ইতিহাস 06:37 – কেন এখনো মুসলিম ও খ্রিস্টানরা আসে 09:30 – হায়া সোফিয়ার সংস্করণ 11:32 – মসজিদ থেকে মিউজিয়াম, অতঃপর আবার মসজিদে রুপান্তরের ইতিহাস ভিডিওটি যদি আপনার ভালো লাগে, তবে একটা লাইক দিন কমেন্টে জানান কেমন লেগেছে, আর সাবস্ক্রাইব করুন, যেন এমন আরও ইসলামিক ইতিহাসভিত্তিক ট্রাভেল ভিডিও মিস না করেন! #HagiaSophia #MuhammadAlFateh #Istanbul #Constantinople #IslamicHistory #TurkeyTravel #MdWaqifTravels #QuranAndScience #UmmahPride #HagiaSophiaMosque #BangladeshiVlogger #MosqueHistory #IslamicVlog #QuranProphecy #MuslimTraveller #হায়া_সোফিয়া #ইস্তাম্বুল #মুহাম্মদ_আল_ফাতেহ #কনস্টান্টিনোপল #ইসলামিক_ইতিহাস #তুরস্ক_ভ্রমণ #কুরআন_ও_বিজ্ঞান #মুসলিম_বিজয় #হায়া_সোফিয়া_মসজিদ #ইসলামিক_ভ্রমণ #বাংলাদেশি_ভ্লগার #উম্মাহর_গর্ব #ইতিহাসের_মসজিদ #তুরস্ক_ইতিহাস #MdWaqifTravels