У нас вы можете посмотреть бесплатно কিভাবে আসবেন নিউজিল্যান্ডে তার কিছু প্রশ্নের উওর । কিসের উপর জোর দিতে হবে বেশি বেশি । или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
নিউজিল্যান্ডে মাইগ্র্যান্ট হিসেবে যাওয়া একটি প্রক্রিয়া এবং কয়েকটি ভিসার মাধ্যমে এটি করা সম্ভব। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি তুলে ধরা হলো: ১. স্কিলড মাইগ্র্যান্ট ভিসা (Skilled Migrant Visa): এটি সেইসব পেশাদারদের জন্য যারা নিউজিল্যান্ডে কাজ করতে চান। যদি আপনার পেশাগত দক্ষতা এবং কাজের অভিজ্ঞতা নিউজিল্যান্ডের চাহিদা অনুযায়ী হয়, তাহলে আপনি এই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। আবেদন করার জন্য: আপনার বয়স ৫৫ বছরের নিচে হতে হবে। ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে। স্কিল পয়েন্ট সিস্টেমে প্রয়োজনীয় পয়েন্ট অর্জন করতে হবে (সাধারণত ১৬০ পয়েন্টের মধ্যে ১০০ পয়েন্ট প্রয়োজন)। একটি নিউজিল্যান্ডের নিয়োগকর্তার কাছ থেকে চাকরির অফার থাকতে পারে। ২. নিউ জিল্যান্ডে কর্মী ভিসা (Work Visa): যদি আপনার কাছে নিউজিল্যান্ডের কোনও নিয়োগকর্তার চাকরির অফার থাকে, তাহলে আপনি কাজের ভিসা পেতে পারেন। এর জন্য: নিয়োগকর্তার কাছ থেকে চাকরির অফার বা একটি লং-টার্ম স্কিলড ভেকেন্সি থাকতে হবে। নির্দিষ্ট পেশার জন্য যোগ্যতা থাকতে হবে, এবং সেই পেশার চাহিদা নিউজিল্যান্ডের শ্রম বাজারে থাকতে হবে। ৩. এন্টারপ্রাইজ বা ব্যবসার ভিসা (Entrepreneur Visa): যদি আপনি নিজের ব্যবসা শুরু করতে চান, তবে আপনি এন্টারপ্রাইজ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এর জন্য: আপনাকে একটি লাভজনক ব্যবসার পরিকল্পনা প্রদান করতে হবে। নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। ৪. স্টুডেন্ট ভিসা (Student Visa): নিউজিল্যান্ডে পড়াশোনা করতে গিয়ে কিছু ক্ষেত্রে পরে কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টি হতে পারে। স্টুডেন্ট ভিসা নেওয়ার মাধ্যমে আপনি টেম্পোরারি বা পার্মানেন্ট কাজের সুযোগ পেতে পারেন। এর জন্য: একটি নিউজিল্যান্ডের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে। পড়াশোনার সময় সীমিত পরিমাণ কাজ করতে পারেন (মজুরি সহ)। ৫. পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি (Permanent Residency): একবার স্কিলড মাইগ্র্যান্ট ভিসা বা অন্য কোনো ভিসার মাধ্যমে নিউজিল্যান্ডে কাজ শুরু করলে, আপনি কিছু বছর পরে পার্মানেন্ট রেসিডেন্সির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর জন্য কিছু শর্ত থাকতে পারে যেমন: নিউজিল্যান্ডে অন্তত ২ বছর কাজ করা। প্রমাণ করা যে আপনি নিউজিল্যান্ডের সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন এবং আপনি সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে ইচ্ছুক। ৬. পারিবারিক ভিসা (Family Visa): যদি আপনার পরিবার নিউজিল্যান্ডে থাকে, তবে আপনি পারিবারিক ভিসার মাধ্যমে সেখানে চলে যেতে পারেন। পরিবারের সদস্যদের জন্য স্পন্সরশিপ প্রক্রিয়া মাধ্যমে এটি করা সম্ভব। আবেদনের প্রক্রিয়া: আপনার নির্বাচিত ভিসার ধরন অনুযায়ী, নিউজিল্যান্ডের ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে গিয়েই আবেদন করতে হবে। আবেদন করার সময়: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস (যেমন শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজের অভিজ্ঞতা, আর্থিক সপোর্ট ইত্যাদি) জমা দিতে হবে। ভিসা ফি দিতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে (যেমন আইএলটিএস স্কোর)। নিউজিল্যান্ডে মাইগ্রেট করার জন্য সঠিক পরিকল্পনা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা জরুরি। মাইগ্রেশন প্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ হতে পারে, তবে সঠিক উপায়ে আবেদন করলে আপনার সম্ভাবনা বাড়বে। This is best place for all the information you need to know before apply. https://www.immigration.govt.nz/