У нас вы можете посмотреть бесплатно 011) সূরা হুদ (একজন নবীর নাম) Surah Hûd অনুবাদ سورة هود | Qari Shakir Qasmi | mahfuz art of nature или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
সূরা হুদ (আরবি: سورة هود) মহাগ্রন্থ আল কুরআনের ১১তম সূরা; এতে আয়াত সংখ্যা ১২৩টি এবং রূকুর সংখ্যা ১০টি। হুদ সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরায় পূর্ববতী জাতিসমূহের উপরে আপতিত গজব (ঐশ্বরিক শাস্তি)এবং বিভিন্ন প্রকারের কঠিন আযাব (পূর্ব-নির্ধারিত শাস্তি) এবং কেয়ামতের ভয়াবহ ঘটনাবলী এবং পুরস্কার ও শাস্তির কথা বলা হয়েছে। my playlist serial : যারা সিরিয়াল চাচ্ছেন তাদের জন্য! • Full Holy Quran with Bangla English T... মক্কায় মহানবী (সা.)’র অবস্থানের শেষের বছরগুলোতে যখন এই সুরা নাজিল হচ্ছিল তখন মুসলমানদের ওপর শত্রুদের চাপ চরম পর্যায়ে উন্নীত হয়েছিল। সুরা হুদে রয়েছে ১২৩ আয়াত ও দশটি রুকু। এই সুরার বেশিরভাগ অংশেই এসেছে ইসলামের নানা মূল নীতি ও বিশেষ করে, হযরত নুহ (আ.)’র ঘটনাসহ শির্ক আর মূর্তি পূজার বিরুদ্ধে সংগ্রামে জড়িত অতীতের অনেক নবী-রাসূলের জীবনের ঘটনা । সূরা হুদের ক’টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের শিরোনাম হল: আল্লাহই জীবিকাদাতা, আকাশ ও পৃথিবীর ছয় দিনে সৃষ্টি হওয়া, মনুষের অবস্থা বা বৈশিষ্ট্য, রাসূল (সা.)-এর উপদেশ, কুরআনের বাস্তবতার প্রমাণ, রাসূলের সাক্ষী কে, হযরত নুহ (আ.)-এর ঘটনা, অবাধ্যতার কারণে তাঁর সন্তানের বংশচ্যুত হওয়া, হুদ (আ.)’র জাতির ঘটনা, তওবা ও ইস্তিগফারের উপকারিতা, হযরত সালেহ (আ.)-এর ঘটনা, হযরত ইসহাক (আ.)-এর জন্মগ্রহণ, হযরত লূত (আ.)-এর ঘটনা, হযরত শোয়াইব (আ.)-এর ঘটনা, আখেরি ইমাম হযরত ইমাম মাহদি (আ.)- সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী, হযরত মুসা (আ.)-এর ঘটনা, মু’মিনদের জন্য দৃঢ়তার উপদেশ এবং শত্রুর ব্যাপক ঘৃণা ও তীব্র হামলা সত্ত্বেও ময়দান খালি করে না দেয়া, মৃত্যু-পরবর্তী জীবন, কিয়ামতের দিন মানুষের দু’ধরনের শ্রেণী-বিভাগ, জালিমকে সাহায্য করাও জুলুম এবং পাঁচ ওয়াক্তের নামায ইত্যাদি। হযরত নুহ (আ.)'র যুগে তার জাতির মধ্যে নৈরাজ্য ও অনাচার ছড়িয়ে পড়েছিল। লোকেরা ন্যায়বিচার ও একত্ববাদের ধার ধারতো না এবং মূর্তি পূজা করতো। সে সময় ধনী ও দরিদ্রদের ব্যবধান দিনকে দিন বাড়ছিল। সবলরা দুর্বলদের অধিকার পদদলিত করতো। আর এ অবস্থায় নুহ (আ.)-কে নবী হিসেবে মনোনীত করেন মহান আল্লাহ এবং তাঁকে দান করেন ধর্মগ্রন্থ ও খোদায়ী বিধান তথা শারিয়াত। কিন্তু নুহ (আ.)'র জাতির লোকেরা এই মহান নবীর আহ্বানগুলো প্রত্যাখ্যান করে। শুধু তাই নয়, তাদের নেতৃস্থানীয়রাও নুহ নবীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। তারা বলে যে, হে নুহ! তুমি তো আমাদের মতই একজন মানুষ। যারা তোমার অনুসারী তারা সরলমনা বা বোকা মানুষ ও বিভ্রান্ত। আমাদের চেয়ে তোমার মধ্যে বেশি কিছু তো দেখছি না। আমরা তোমাকে মিথ্যাবাদী বলেই মনে করছি। নুহ (আ.) তার জাতির লোকদেরকে খোদায়ী শাস্তির ভয় দেখালেন এবং তাদেরকে সঠিক পথের দিশা দিয়ে যেতে লাগলেন। শাস্তির ভয় দেখানোর কারণ হলো এটা যে, মানুষ যতক্ষণ না বিপদ অনুভব করে ততক্ষণ পর্যন্ত নিজ অবস্থানে অনড় থাকে। যারা সচেতন তারা এইসব সতর্কবাণীর মুখে নিজেদের সংশোধনের চেষ্টা করে। কিন্তু যারা অচেতন ও বস্তুবাদী কিংবা সম্পদ ও ক্ষমতার কারণে দাম্ভিকে পরিণত হয়েছে তারা এইসব সতর্কবাণীকে গুরুত্ব দেয় না। এ অবস্থায় নুহ (আ.) তাদের উদ্দেশে বললেন: ‘হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা কি ধারণা কর, আমি যদি আমার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে স্পষ্ট প্রমাণের ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকি এবং তিনি যদি আমাকে তাঁর পক্ষ হতে এমন অনুগ্রহ দান করেন যা তোমাদের দৃষ্টিগোচর নয়, (তবুও কি তোমরা আমাকে প্রত্যাখ্যান করবে?) আমি কি এ বিষয়ে তোমাদের বাধ্য করতে পারি যখন তোমরা তা অপছন্দ কর?' (হুদ-২৮) এরপরও হযরত নুহ (আ.) খোদাদ্রোহী এই জাতিকে সুপথ দেখানোর জন্য এবং তাদেরকে বিভ্রান্তির ঘুম থেকে জাগিয়ে তোলার জন্য সব ধরনের চেষ্টা চালানো ও যুক্তি তুলে ধরা অব্যাহত রাখেন। কিন্তু তারা বিভ্রান্তিতে অবিচল থাকে। তারা বললো: 'হে নুহ! তুমি আমাদের সঙ্গে অনেক কথা বলেছো। আর তর্ক করতে চাই না। যদি যা বলছো তা সত্যিই হয়ে থাকে তাহলে তোমার কথিত সেই খোদায়ী শাস্তি আমাদের ওপর প্রয়োগ করো!' এভাবে তারা হযরত নুহ (আ.) আন্তরিক ও ভালবাসাপূর্ণ দাওয়াতের জবাব দিতে থাকে চরম দম্ভ, বিদ্বেষ ও অজ্ঞতা প্রকাশের মাধ্যমে। নুহ (আ.)'র জাতির খুব কম মানুষই তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়েছিল। হৃদয় ছোঁয়া তেলাওয়াত ❤ --------------------------------------- দক্ষিন এশিয়ার বিখ্যাত ▶ ক্বারী শাকীর কাস্মী (পাকিস্তান) বাংলা অনুবাদ ▶ হাফেজ মুনির উদ্দীন আহমেদ (ডাইরেক্টর আল কুরআন একাডেমী লন্ডন) অনুবাদে কন্ঠ ▶ সৈয়দ ইসমত তোহা (বাংলাদেশ) প্রকৃতির পাশাপাশি যারা মহান আল্লাহর বাণী কুরআন শরীফ ভালো বাসেন তাদের জন্য আমার এই ইউটিউব চ্যানেল! পবিত্র কুরআন শরীফ ১১৪ সুরা নিয়ে কাজ করছি ইনশাআল্লাহ! সহজ ভাষায় বঙ্গানুবাদসহ ভালোমানের কলিজা শীতল কণ্ঠে কারীর তেলাওয়াত ব্যবহার করার চেষ্টা করেছি! ----------------------------- Video Disclaimer ----------------------------------------- I have tried to use video backgrounds in various places described in the Holy Qur'an. Since I could not take video footage physically everywhere here, so I have used video footages or frames from different authentic sources. I sincerely apologize! I would try to get better footage on all the places in near future InshaAllah!. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. -----------------------------------------------------------------------------------------------------May Allah bless you all! Edit by : mahfuz art of nature (mahfuz mizbah uddin) ❤ S U B S C R I B E ❤ and Keep us in your Prayers! ❤Thanks for watching. LIKE | COMMENT | SHARE |