У нас вы можете посмотреть бесплатно ভেঞ্চার ক্যাপিটাল খাতে বড় বাধা স্ট্যাম্প ডিউটি । ওয়ালিউর মারুফ মতিন | এমডি মসলিন ক্যাপিটাল или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বাংলাদেশে এখনো ভেঞ্চার ক্যাপিটালের শুরুর পর্যায় চলছে। ভেঞ্চার কথাটার সাথেই অংশীদারিত্বের বিষয়টি চলে আসে। এখনো পর্যন্ত মসলিন ক্যাপিটাল একাই এগোনোর চেষ্টা করছে। আর যেকোনো জিনিসই প্রথম শুরু করতে হলে কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আমরাও সেগুলো ফেস করছি। ভেঞ্চার ক্যাপিটালের সমস্যা ভেঞ্চার ক্যাপিটালের এখন পর্যন্ত প্রধান সমস্যা হচ্ছে অ্যাওয়ারনেসের অভাব। যে ধরনের জনসচেতনতার দরকার, সেটাও নেই। আমাদের দেশে ফান্ড বলতে বোঝানো হয় শেয়ারবাজারের শেয়ার অথবা ব্যাংকের লোন। এ দুটোর বাইরে আমরা চিন্তা করতে পারি না। অন্য দশটা দেশের মতো যখন আমরাও ব্যাংক থেকে ফান্ড রিচ করতে যাই, তখন বিভিন্ন প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়। যেমন এর গ্যারান্টি কী? কোলেটরাল কী? ইন্টারেস্ট কী? কিন্তু আমরা যে কোনো ইন্টারেস্টের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি না বা কোনো লোন নিচ্ছিও না, দিচ্ছিও নাÑ এই কনসেপ্টটাকে এখনো যে লেভেলে পৌঁছানো দরকার সেখানে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। আর এই সচেতনতার জন্য সরকারকে বেশি এগিয়ে আসতে হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ সরকারকে অবশ্যই ধন্যবাদ জানাতে হবে। কারণ, সরকারের যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পদক্ষেপ বা যে ডেভেলপমেন্টগুলো হচ্ছে, এগুলোর সঙ্গে ভেঞ্চার ক্যাপিটালটা খুবই দরকারি জিনিস। এটা ফুয়েল হিসেবে কাজ করবে। ব্যাংকগুলো সাধারণত ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল দিয়ে থাকে। কিন্তু আমরা ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের কথা বলছি না। আমরা একদম মূলধনের কথা বলছি। সেটা সাধারণত লোন দিয়ে হয় না। জাপান বলেন আর আমেরিকা বলেন, এই উন্নয়নগুলো ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ছাড়া হয় না। ভেঞ্চার ক্যাপিটালটা কখনোই লোনের মতো না। আমরা যে ফান্ডটা তৈরি করব, এটা কোনো লোন থেকে নেওয়া না। ভেঞ্চার ক্যাপিটাল মানে ইক্যুইটি শেয়ার। আমরা এটা দিচ্ছি নন-স্টক কোম্পানিকে। যেসব কোম্পানি বা উদ্যোক্তা আসছেন; তাঁদের স্কিল আছে, মেধা আছে, ইমোশন আছে এবং চলমান উন্নয়নের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যাঁদের এগিয়ে যাওয়ার মানসিকতা আছে, তাঁদের সাপোর্ট দেওয়া এই মুহূর্তে খুবই জরুরি। তাই তাঁদের ভেঞ্চার ক্যাপিটাল দেওয়া হয়। আমাদেরকে সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন তিন ধরনের ফান্ড রিচ করার জন্য পারমিশন দেয়। এগুলো হচ্ছে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল, প্রাইভেট ইক্যুইটি আর ইমপ্যাক্ট ফান্ড। টেক্সটবুক অনুযায়ী এই সবগুলোই প্রাইভেট ইক্যুইটি মেনটেইন করে। আরেকটা বিষয়, প্রাইভেট ইক্যুইটির কোনো আইপিও হবে না। যেসব কোম্পানির বয়স দুই বছরের কম, তাদের গ্রিন ফিল্ড বলা হয়। আর ভেঞ্চার ফান্ড পাওয়ার জন্য এরা যোগ্য। তবে একটা সোশ্যাল বেনিফিট থাকতে হবে। সেই সোশ্যাল বেনিফিটটা পরিমাপযোগ্য হতে হবে। নির্ধারিতভাবে বলতে হবে, এতগুলো মানুষকে উপকার করা হচ্ছে বা এতগুলো গাছ লাগানো হয়েছে। আর আমাদের কোম্পানি মসলিনের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে, প্রতিটি কাজ হবে পরিবেশবান্ধব। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে বিষয়টি আলোচনায় আছে, এটি কিন্তু অনেক বড় একটা বিষয়। এখন দেখা যাচ্ছে, ছোট ছোট অনেক ছেলেমেয়ে (মাত্র এসএসসি বা এইচএসসি শেষ করেছে) অনেক বড় বড় জিনিস তৈরি করে ফেলছে। একটা রোবট তৈরি করে ফেলছে। এগুলো দেখা যায় তাদের কেউ সেভাবে শেখায়নি। নিজে নিজে ইউটিউব দেখে শিখে নিয়েছে। এখন এই ছেলেটি বা মেয়েটিকে বাহবা তো দিতেই হবে; সাথে অর্থনৈতিক সাপোর্টও দিতে হবে। ওদের সৃষ্টিগুলোকে লালন-পালন করে আন্তর্জাতিক মানের করে গড়ে তুলতে হবে।