У нас вы можете посмотреть бесплатно হাজী মদরিছ আলী একাডেমীতে সম্পন্ন হয়েছে বার্ষিক বৃত্তি পরীক্ষা или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার সোনালী বাংলাবাজারে হাজী মদরিছ আলী একাডেমীতে সম্পন্ন হয়েছে বার্ষিক বৃত্তি পরীক্ষা। হাজী মদরিছ আলী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শনিবার, ২২ নভেম্বর, সকাল ১০টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পরীক্ষার কার্যক্রম শুরু হয়। এবারের বৃত্তি পরীক্ষায় ছাতক ও বিশ্বনাথ উপজেলার মোট ২৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ৬২ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। পরীক্ষা শুরুর আগে থেকেই শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের উপস্থিতিতে কেন্দ্রজুড়ে সৃষ্টি হয় উৎসবমুখর পরিবেশ। পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্রের সার্বিক প্রস্তুতি, শৃঙ্খলা এবং ব্যবস্থাপনা পর্যবেক্ষণ করতে হলে উপস্থিত হন হাজী মদরিছ আলী একাডেমির পরিচালক আব্দুর রশিদ, সহ-সভাপতি আছলম আলী, হাজী মদরিছ আলী আলী ফাউন্ডেশনের মহাসচিব জাহাঙ্গীর আলম খায়ের, বিশ্বনাথ মডেল প্রেসক্লাবের সদস্য সালেহ আহমদ সাকী, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক সাদ্দাম হোসেন জুনেদ, অভিভাবক ডা. বিভাংশু গুন বিভু এবং সাংবাদিক আহমদ আলী হিরন। তারা পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং কেন্দ্রের শান্তিপূর্ণ পরিবেশের প্রশংসা করেন। পরীক্ষা পরিচালনায় দায়িত্ব পালন করেন হাজী মদরিছ আলী একাডেমীর প্রধান শিক্ষিকা মোছা. ফাহমিদ আক্তার মিশু। এছাড়া সহকারী শিক্ষক এখলাছ আলী, মোছা. সুমাইয়া আক্তার, শিফা বেগম, মোছা. লাভলী বেগম, ছাইমা বেগম ও আকলিমা বেগম পরীক্ষার বিভিন্ন দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। তাদের তত্ত্বাবধানে পুরো পরীক্ষা কেন্দ্র ছিল শৃঙ্খলাপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল। হাজী মদরিছ আলী ফাউন্ডেশনের নেতৃবৃন্দ জানান, মেধাবী শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে এবং শিক্ষার প্রতি আগ্রহ বাড়াতে তারা প্রতিবছরই এই বৃত্তি পরীক্ষার আয়োজন করে আসছেন। পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সকল শিক্ষার্থীকে ধন্যবাদ জানিয়ে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়—বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল যথাসময়ে প্রকাশ করা হবে। স্থানীয়ভাবে এ উদ্যোগকে অত্যন্ত ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন এলাকাবাসী। তাদের প্রত্যাশা—এই বৃত্তি পরীক্ষা গ্রামীণ শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক শিক্ষার অগ্রযাত্রায় আরও ভূমিকা রাখবে।