У нас вы можете посмотреть бесплатно পালংখিয়াং, তাংখোয়াইন ঝর্ণা || বান্দরবানের গহীনে কাম্পিং || One of the best waterfall | Palongkhiyang или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
তাংখোয়াইন ঝর্ণা, পালংখিয়াং ঝর্ণা #Palongkhiyang #bandarban #alikadam #dimpahar #BestwaterfallinBandarban বান্দরবান জেলার আলীকদম উপজেলায় এ পর্যন্ত পর্যটকদের নজরে আসা ঝর্ণাগুলোর মধ্যে পালং খিয়াং অন্যতম। তবে দুর্গমতার কারণে খুব বেশী পর্যটক সেখানে পৌঁছাতে পারেন নি। তৈনখালের পাথুরে রাস্তা দিয়ে, কখনো-বা উঁচু পাহাড় ডিঙ্গিয়ে পালং খিয়াং ঝর্ণায় যেতে হয়। তবে ঝর্ণায় যাওয়ার পথে তৈনখালের যে নৈসর্গিক রূপ তাও পর্যটকগণের নিকট আকষর্ণের কেন্দ্রবিন্দু। তৈনখালের বাঁকে বাঁকে নাতিদীর্ঘ পাহাড় চূঁড়ায় মুরুং, ত্রিপুরা, মার্মাদের খড়েছাওয়া ঘর, ছয়াভরা শান্ত গ্রাম্য পথ, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ঝিরি-ঝর্ণা, পরিচিত পাখির কাকলী- এসব যেন মর্তের পৃথিবীতে এক স্বপ্নরাজ্য! শহুরে রঙিন জনপদ এর চেয়ে কোন অংশে মূল্যবান নয়। পালং খিয়াং এর রূপ দেখতে যাওয়ার আগে পাড়ি দিতে হয় তৈনখালের পাথুরে দীর্ঘপথ। বড় চমৎকার এ পথ, যেন পরীর রাজ্য। তৈনখাল খরস্রোতা মাতামুহুরীর একটি উপনদী। এ খালের দু’পাশজুড়ে ঘন অরণ্যের লতাবিতানে সারা বছরজুড়েই থাকে বন্যপুষ্পের মেলা। খালের দুইপাশেই কিছুদুর পরপর ছোটখাট ঝর্ণাধারা বয়ে চলেছে। শোনা যায় গাছের ডালে ডালে নানা রঙের পাখির কিচির মিছির শব্দ। কিন্তু সব শব্দকে ছাড়িয়ে নিজের অস্তিত্বকে তিনটি পানি স্রোতের কুলুকুল ধ্বনীতে জানান দিচ্ছে পালং খিয়াং ঝর্ণা। এ বুনো ঝর্ণার প্রকৃতিক রূপে যেকোন পর্যটক মুগ্ধ হন। যাতায়াতঃ রুট-১ঃ আলীকদম - পানবাজার - আমতলী নদী ঘাট। নৌকাযোগে তৈনখাল দিয়ে দোছরি বাজার। এরপর তৈনখাল দিয়ে হেঁটে থাঙ্কুয়াইন ঝর্ণা- হাজরাম পাড়া পালংখিয়াং ঝর্ণা। রুট- ২ঃ এরপর আলীকদম-থানচি সড়কের ১৩ কিঃ মিঃ। সেখান থেকে পায়ে হেঁটে দোছরি বাজার-তাংখোয়াইন ঝর্ণা - হাজরাম পাড়া - পালংখিয়াং ঝর্ণা। হাজিরাম পাড়া থেকে এ ঝর্ণায় যেতে ৩-৪ ঘন্টা হাঁটতে হয়। অন্যান্য তথ্যঃ আমতলি ঘাট থেকে দুছড়ি বাজার ট্রলারে কমপক্ষে দুইঘন্টা। সেখানে নেমে তৈন খালের উজানে ট্রেক করতে হবে। হাটার প্রথম ১.৩০ মিনিটের মাথায় পড়বে থাঙ্কুয়াইন ঝর্ণা, যেটা হাজরাম পাড়ার নিচে। ঝর্ণা দেখা শেষ হলে হাজরাম পাড়া যাওয়ার জন্য পাহাড় চড়তে হবে। এর নিচে খুম থাকায় ক্রস করা যায় না। চাইলে রাত্রি যাপন হাজরাম পাড়ায়। পরদিন সকালে আরো উজানে যেতে থাকবেন। তিন ঘন্টা পর পড়বে পালংখিয়াং ঝর্ণা। আর এর এক ঘন্টা পর লাদ মেরাগ ঝর্ণা। এই পথে তিনটি ঝর্ণা পাওয়া যায়। তাংখোয়াইন ঝর্ণা - পালং খিয়াং ঝর্ণা - লাদ মেরাগ ঝর্ণা