У нас вы можете посмотреть бесплатно গাজওয়া-এ-তাবুক: মহানবীর (সঃ) জীবনের শেষ যুদ্ধের ইতিহাস | ইসলামের ইতিহাস | Battle of Tabuk или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
গাজওয়া-এ-তাবুক: মহানবীর (সঃ) জীবনের শেষ যুদ্ধের ইতিহাস | ইসলামের ইতিহাস | Battle of Tabuk গাজওয়ে তাবুক বা তাবুক যুদ্ধ। এটি ছিলো ইসলামের নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর জীবনের শেষ যুদ্ধ যা ৯ হিজরিতে সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল রোমান বাহিনীর সম্ভাব্য আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা এবং ইসলামের সামরিক শক্তি ও কৌশলগত অবস্থান সুসংহত করা। নবী মুহাম্মাদ (সা.) এই অভিযানের মাধ্যমে মুসলমানদের ঐক্য ও সামরিক সক্ষমতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। নবী মুহাম্মাদ (সা.) সংবাদ পান যে বাইজেন্টাইন (রোমান) সম্রাট মুসলমানদের বিরুদ্ধে বিশাল বাহিনী প্রস্তুত করছে। সাধারণত যুদ্ধের পরিকল্পনা গোপন রাখা হলেও, এই অভিযানের ব্যাপারে তিনি স্পষ্ট ঘোষণা দেন, যাতে সবাই যথাযথ প্রস্তুতি নিতে পারে। কিন্তু সময়টি ছিল অত্যন্ত প্রতিকূল—প্রচণ্ড গরম, দুর্ভিক্ষ, এবং ফল সংগ্রহের মৌসুম। মুসলমানরা নবী (সা.)- এর আহ্বানে সাড়া দিলেও, কিছু মুনাফিক বাহানা খোঁজার চেষ্টা করে। জাদ্দ ইবনে কায়েস নামের এক ব্যক্তি নারীদের প্রতি দুর্বলতার অজুহাত দেখিয়ে যুদ্ধে যেতে অস্বীকৃতি জানায়। অন্য মুনাফিকরা মুসলমানদের নিরুৎসাহিত করতে বিভিন্নভাবে অপপ্রচার চালায়। তাবুক অভিযানের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ ও সরঞ্জাম সংগ্রহ করা ছিল এক বড় চ্যালেঞ্জ। নবী (সা.) সাহাবীদের দান করতে উৎসাহিত করেন, এবং উসমান ইবনে আফফান (রা.) অত্যন্ত উদারভাবে দান করেন।আনসার ও অন্যান্যদের মধ্য থেকে সাতজন মুসলমান রাসূলুল্লাহ (সা.) নিকট এসে সওয়ারী বাহন চাইলেন। তাঁরা ছিলেন অত্যন্ত দরিদ্র। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাদেরকে সওয়ারীর বাহন সরবরাহ করতে অক্ষমতা প্রকাশ করেন। ফলে তারা জিহাদে যেতে না পেরে কাঁদতে কাঁদতে ফিরে যান। ইতিহাসে এরা ‘বাকাউন’ অর্থাৎ ক্রন্দনকারী নামে পরিচিত। মুসলমানরা তাবুকের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলে দীর্ঘ ও ক্লান্তিকর পথ পাড়ি দিতে হয়। কিছু মুনাফিক নানা অজুহাতে মদিনায় থেকে যায়, তবে আবু খাইসামা (রা.) বিলাসবহুল জীবন ছেড়ে শেষ মুহূর্তে অভিযানে যোগ দেন, যা রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে অত্যন্ত আনন্দিত করে। তাবুকের পথে মুসলমানরা ধ্বংসপ্রাপ্ত জাতি ‘হিজরের’ এলাকায় পৌঁছালে নবী (সা.) তাদের সতর্ক করেন, যেন তারা সেখানে পানি পান না করে এবং রাতে একা বের না হয়। নিষেধ অমান্যকারী দুই সাহাবীর একজন বেহুঁশ হয়ে যান, আরেকজন প্রবল বাতাসে উড়ে গিয়ে ‘তাই’ পর্বতে গিয়ে পড়েন। নবী (সা.)-এর দোয়ায় তারা সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন। Keyword: গাজওয়ায়ে হিন্দের ভবিষ্যদ্বাণী,গাজওয়াতুল,গাজওয়ায়ে হিন্দ,গাজওয়া ও সারিয়াহ,গাজওয়াতুল হিন্দ,মিজানুর রহমান আজহারী নতুন ওয়াজ,হুদায়বিয়ার সন্ধি,গাজওয়াতুল হিন্দ কি হিন্দু মুসলমানের যুদ্ধ,৬ বদর যুদ্ধে কতজন ওয়া মুসলিম বাহিনী নিহত হন ?,১ বদর যুদ্ধের সময় ও তারিখ !,হাবিব,তাওহীদ,৩ বদর যুদ্ধে কতজন সাহাবী শহীদ হয় ?,সমাজ...?,নতুন ওয়াজ,পয়গম্বর,অগ্রগামী,বাংলা ওয়াজ,তাইফ অবরোধ,তায়েফের যুদ্ধ,আন্দোলনের গান,আবু তোহা আদনান,প্রতিক্রিয়া-,আবু ত্বহা আদনান