 
                                У нас вы можете посмотреть бесплатно আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে | Rajshahi Paba | Uttara Protidin или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
                        Если кнопки скачивания не
                            загрузились
                            НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
                        
                        Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
                        страницы. 
                        Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
                    
আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে’ | Rajshahi Paba | Uttara Protidin ‘আমি নিজ হাতে সবাইকে মারলাম, কারণ আমি একা যদি মরে যাই তাহলে, আমার স্ত্রী-সন্তানরা কার আশায় বেঁচে থাকবে? কষ্ট আর দুঃখ ছাড়া কিছুই পাবে না। আমরা মরে গেলাম, ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে। এত কষ্ট আর মেনে নিতে পারছি না। তাই আমরা বেঁচে থাকার চেয়ে মরে গেলাম সেই ভাল হলো। কারও কাছে কিছু চাইতে হবে না’...। আজ শুক্রবার সকালে রাজশাহীর পবা উপজেলায় একই পরিবারের চারজনের মরদেহ উদ্ধারকালে পাশেই পাওয়া একটি চিরকুটে এসব কথা লেখা ছিল। স্ত্রী ও দুই সন্তানকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর মিনারুল ইসলাম নামে এক যুবক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার আগে এই নোট লিখেছেন বলে ধারণা করছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে রাজশাহীর পবা উপজেলার পারিলা ইউনিয়নের বামুনশিকড় গ্রামে। শুক্রবার সকাল পৌনে ৯টার দিকে ঘটনা জানাজানি হলে দুপুরে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পারিলা ইউনিয়নের বামুনশিকড় গ্রামের বাসিন্দা মিনারুল ইসলাম ছাড়াও মৃত বাকি ব্যক্তিরা হলেন- তার স্ত্রী মনিরা বেগম (৩২) এবং তাদের ছেলে মাহিন (১৩) ও ও দেড় বছরের শিশুকন্যা মিথিলা। মাহিন খড়খড়ি উচ্চবিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত। আর মিনারুল দিনমজুর ছিলেন। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বামসশিকড় গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, কয়েশ’ নারী-পুরুষ ভীড় করছেন মিনারুলের বাড়িতে। তখনো বাড়ির একটি কক্ষে ঝুলছিল মিনারুলের মরদেহ। তার কক্ষের বিছানায় পড়েছিল ছেলে মাহিমের মরদেহ। আর পাশের কক্ষের বিছানায় পড়েছিল স্ত্রী মনিরা ও শিশু মিথিলার মরদেহ। বাড়ির ভেতরে-বাইরে অসংখ্য মানুষ। এদের মধ্যে বিলাপ করছেন, মিনারুলের বাবা রুস্তম আলী। তিনি জানান, এদিকে, পুলিশ ওই বাড়ি থেকে একটি চিরকুটও উদ্ধার করেছে। স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশ ধারণা করছে, চিরকুটটি মিনারুলের লেখা। চিরকুটে ঋণের দায়ে ও খাওয়ার অভাবে স্ত্রী ও সন্তাদের হত্যার পর আত্মহত্যার কথা লেখা আছে। চিরকুটের এক পাতায় লেখা আছে, ‘আমি মিনারুল নিচের যে সব লেখা লেখবো। সব আমার নিজের কথা লিখে যাচ্ছি। কারণ, আমরা চারজন আজ রাতে মারা যাবো। এই মৃত্যুর জন্য কারো কোনো দোষ নেই। আমি মিনারুল প্রথমে আমার স্ত্রীকে মেরেছি। তারপর আমার মাহিমকে (ছেলে) মেরেছি। তারপর আমার মিথিলাকে (মেয়ে) মেরেছি। তারপর আমি নিজে গলায় ফাঁস দিয়ে মরেছি’। চিরকুটে আরো লেখা আছে,‘ আমাদের চারজনের মরা মুখ যেন বাপের বড় ছেলে ও তার স্ত্রী-সন্তান না দেখে এবং বাপের বড় ছেলে যেন জানাজায় না আসে। আমাদের চার জনকে কাফন দিয়ে ঢাকতে আমার বাবা যেন টাকা না দেয়। এটা আমার কসম’। চিরকুটের অপর পাতায় লেখা আছে, ‘আমি নিজ হাতে সবাইকে মারলাম, কারণ আমি একা যদি মরে যাই তাহলে, আমার স্ত্রী-সন্তানরা কার আশায় বেঁচে থাকবে? কষ্ট আর দুঃখ ছাড়া কিছুই পাবে না। আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে। এত কষ্ট আর মেনে নিতে পারছি না। তাই আমারা বেঁচে থাকার চেয়ে মরে গেলাম সেই ভাল হলো। কারও কাছে কিছু চাইতে হবে না। আমার জন্যে কাউকে মানুষের কাছে ছোট হতে হবে না। আমার বাবা আমার জন্য অনেক মানুষের কাছে ছোট হয়েছে, আর হতে হবে না। চিরদিনের জন্য চলে গেলাম’। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, #rajshahi #somoynews #banglanews #dbcnews #jamunatv #somoytv #bangladesh #ajkerkhobor #rajshahinews